স্টাফ রিপোর্টার
আগামী নির্বাচনে কেউ ভোট ডাকাতি বা কারচুপি করতে আসলে তা প্রতিহত করার প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ। শনিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
ইউনুছ আহমাদ বলেন, বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, স্বাধীনতার ৫৪ বছরের প্রায় প্রতিটি নির্বাচনেই ভোট চুরি, ভোট ডাকাতি, জালিয়াতি ও ভোট কেন্দ্রিক সহিংসতা হয়েছে। ফলে রাষ্ট্র পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন হয় নাই এবং দেশ ক্রমান্বয়ে স্বৈরতন্ত্রের দিকে গিয়েছে যার চূড়ান্ত ও নগ্নরুপ দেখেছি গত ১৫ বছরে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পরে প্রত্যাশা ছিলো আইনি সংস্কার ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনি ব্যবস্থার সংস্কার হবে এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে শুদ্ধতা আসবে।
নির্বাচন হবে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ। কিন্তু সংস্কার নিয়ে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব, পিআর পদ্ধতিতে একমত না হওয়া এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সহিংসতার পুরোনো চিত্র আমাদেরকে আশাহত করে।
তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বসে থাকবে না। আগামী নির্বাচনকে অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে আমরা যা করতে হয় তাই করবো। কাউকেই ভোট চুরি বা ডাকাতি করতে দেয়া হবে না। কেউ অবৈধ ভোট দিতে চাইলে তাকে প্রতিহত করা হবে।
কেউ মাস্তানি করতে চাইলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। যেকোন মূল্যে মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতেই হবে। সেজন্য সারা দেশের সকল শাখার সাংগঠনিক ও প্রশিক্ষণ বিভাগকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সাংগঠনিক বিভাগভিত্তিক ধারাবাহিক কর্মশালার অংশ হিসেবে শনিবার সারা দেশের জেলা ও মহানগর শাখার সাংগঠনিক ও প্রশিক্ষণ বিভাগের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী আয়োজিত এই কর্মশালায় সাংগঠনিক প্রতিবেদন উপস্থাপন ও পর্যালোচনা করে মজবুতি অর্জনের পথে সম্ভাবনা, সমস্যা ও কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়।
কর্মশালায় ইসলামী আন্দোলনের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আব্দুল কাউয়ুম, ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আরিফুল ইসলাম, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম রুহুল আমীন, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম হাসিবুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা কে এম শরীয়াতুল্লাহ, সহ দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট বরকতুল্লাহ লতিফ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আগামী নির্বাচনে কেউ ভোট ডাকাতি বা কারচুপি করতে আসলে তা প্রতিহত করার প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ। শনিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
ইউনুছ আহমাদ বলেন, বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, স্বাধীনতার ৫৪ বছরের প্রায় প্রতিটি নির্বাচনেই ভোট চুরি, ভোট ডাকাতি, জালিয়াতি ও ভোট কেন্দ্রিক সহিংসতা হয়েছে। ফলে রাষ্ট্র পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন হয় নাই এবং দেশ ক্রমান্বয়ে স্বৈরতন্ত্রের দিকে গিয়েছে যার চূড়ান্ত ও নগ্নরুপ দেখেছি গত ১৫ বছরে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পরে প্রত্যাশা ছিলো আইনি সংস্কার ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনি ব্যবস্থার সংস্কার হবে এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে শুদ্ধতা আসবে।
নির্বাচন হবে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ। কিন্তু সংস্কার নিয়ে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব, পিআর পদ্ধতিতে একমত না হওয়া এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সহিংসতার পুরোনো চিত্র আমাদেরকে আশাহত করে।
তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বসে থাকবে না। আগামী নির্বাচনকে অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে আমরা যা করতে হয় তাই করবো। কাউকেই ভোট চুরি বা ডাকাতি করতে দেয়া হবে না। কেউ অবৈধ ভোট দিতে চাইলে তাকে প্রতিহত করা হবে।
কেউ মাস্তানি করতে চাইলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। যেকোন মূল্যে মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতেই হবে। সেজন্য সারা দেশের সকল শাখার সাংগঠনিক ও প্রশিক্ষণ বিভাগকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সাংগঠনিক বিভাগভিত্তিক ধারাবাহিক কর্মশালার অংশ হিসেবে শনিবার সারা দেশের জেলা ও মহানগর শাখার সাংগঠনিক ও প্রশিক্ষণ বিভাগের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী আয়োজিত এই কর্মশালায় সাংগঠনিক প্রতিবেদন উপস্থাপন ও পর্যালোচনা করে মজবুতি অর্জনের পথে সম্ভাবনা, সমস্যা ও কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়।
কর্মশালায় ইসলামী আন্দোলনের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আব্দুল কাউয়ুম, ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আরিফুল ইসলাম, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম রুহুল আমীন, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম হাসিবুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা কে এম শরীয়াতুল্লাহ, সহ দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট বরকতুল্লাহ লতিফ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে