স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, সংসদে নারীদের আসনসংখ্যা নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা দূর করতে হলে নারীদের মূলধারার রাজনীতিতে বেশি করে নিয়ে আসতে হবে। রোববার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং নারীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের আন্তঃসম্পর্ক’ শীর্ষক সেমিনারটির আয়োজন করে খান ফাউন্ডেশন।
মঈন খান বলেন, নারীদের মনোনয়ন দেওয়ার পর কেউ জিতবে, কেউ হারবে। এটা এলাকা, যোগ্যতা, জনপ্রিয়তাÑঅনেককিছুর ওপর নির্ভর করে। তাই কেবল হেরে যাওয়ার ভয়ে নারীদের মনোনয়ন না দেওয়াটা কোনো যুক্তি নয়। মূল সমস্যা হলো মেয়েদের মূলধারার রাজনীতিতে আনা যায়নি। এ কারণেই আজকের সমস্যাগুলো সৃষ্টি হয়েছে। যদি মেয়েরা মূলধারায় আসতে পারে, তাহলে ধীরে ধীরে এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ৪০ লাখ নারী শ্রমিক গার্মেন্টসশিল্পে কাজ করছেন। অর্থনীতির শক্তিশালী চালিকাশক্তি তারা। কিন্তু সংসদে তাদের সংখ্যা নেই বললেই চলে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি নারী। তাহলে সংসদের ৩০০ আসনে কেন ১৫১ জন নারী প্রতিনিধি থাকবে না? অনেকে এটাকে অবাস্তব বলবেন কিন্তু এটা একেবারেই অবাস্তব নয়। মূল সমস্যা হলো আমাদের মানসিকতা। সমাজব্যবস্থার এ মানসিক প্রতিবন্ধকতা যদি আমরা দূর করতে না পারি, তাহলে নারী আন্দোলন, নারীর ক্ষমতায়ন, সমতাÑএসব কোনো কাজে আসবে না।
সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেনÑবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট নাগরিকরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, সংসদে নারীদের আসনসংখ্যা নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা দূর করতে হলে নারীদের মূলধারার রাজনীতিতে বেশি করে নিয়ে আসতে হবে। রোববার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং নারীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের আন্তঃসম্পর্ক’ শীর্ষক সেমিনারটির আয়োজন করে খান ফাউন্ডেশন।
মঈন খান বলেন, নারীদের মনোনয়ন দেওয়ার পর কেউ জিতবে, কেউ হারবে। এটা এলাকা, যোগ্যতা, জনপ্রিয়তাÑঅনেককিছুর ওপর নির্ভর করে। তাই কেবল হেরে যাওয়ার ভয়ে নারীদের মনোনয়ন না দেওয়াটা কোনো যুক্তি নয়। মূল সমস্যা হলো মেয়েদের মূলধারার রাজনীতিতে আনা যায়নি। এ কারণেই আজকের সমস্যাগুলো সৃষ্টি হয়েছে। যদি মেয়েরা মূলধারায় আসতে পারে, তাহলে ধীরে ধীরে এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ৪০ লাখ নারী শ্রমিক গার্মেন্টসশিল্পে কাজ করছেন। অর্থনীতির শক্তিশালী চালিকাশক্তি তারা। কিন্তু সংসদে তাদের সংখ্যা নেই বললেই চলে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি নারী। তাহলে সংসদের ৩০০ আসনে কেন ১৫১ জন নারী প্রতিনিধি থাকবে না? অনেকে এটাকে অবাস্তব বলবেন কিন্তু এটা একেবারেই অবাস্তব নয়। মূল সমস্যা হলো আমাদের মানসিকতা। সমাজব্যবস্থার এ মানসিক প্রতিবন্ধকতা যদি আমরা দূর করতে না পারি, তাহলে নারী আন্দোলন, নারীর ক্ষমতায়ন, সমতাÑএসব কোনো কাজে আসবে না।
সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেনÑবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট নাগরিকরা।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে