লংমার্চ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রিজভী
স্পোর্টস রিপোর্টার
ভয়ংকর রক্তপিপাসু লেডি ফেরাউন শেখ হাসিনাকে টিকানোর জন্য ১৬ বছর সমর্থন দিয়েছে ভারত। বুধবার সকালে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা টু আগরতলা লংমার্চ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, পুরো বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে ভারত সমালোচিত। অথচ ভারত নিজেদের গণতান্ত্রিক দেশ বলে। ওরা চায় না বাংলাদেশ তাদের জনগণের কথায় চলুক। তারা চায় না ভুটান নেপাল মালদ্বীপ শ্রীলঙ্কা নিজের কথায় চলুক। এসব দেশকে দিল্লির কথায় চলতে হবে।
বাংলাদেশের মানুষ যে তেজ, আত্মশক্তি ও বীরত্বের সঙ্গে চলে, তা বুঝতে পারেনি তারা। ভারত জানে না বাংলাদেশের মানুষ বীরত্বের সঙ্গে চলে।
চট্টগ্রাম নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে রিজভী বলেন, মমতা ব্যানার্জি বলেছেন আমাদের এখানে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাবে। আরেক নেতা বলেছেন তারা চট্টগ্রাম দাবি করবে। চট্টগ্রাম দাবি করলে আমাদের ওইখানে নবাবের জায়গা বাংলা বিহার উড়িষ্যা দাবি করতে পারি না? আমরাও সেজন্য দাবি করেছি। মমতা ব্যানার্জি সেজন্য নাকি খুব মন খারাপ করেছেন। আসেন বাংলাদেশ দখল করতে, আমরা তো আর ললিপপ খাবো না। আসেন চট্টগ্রাম দখল করতে, আমরা বসে বসে আমলকি খাবো? আমরাও আমাদের তেজ ও শক্তি দিয়ে তা রক্ষা করবো।
জয়বাংলা স্লোগান নিয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা আদালতের মাধ্যমে জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান করেছে। বাংলা নামে ভারতে একটা প্রদেশ আছে। জয় বাংলা বললে তো আমার কাছে মনে হয় মমতার জয় হবে। বাংলাদেশের জয় না। পশ্চিম বাংলা নামে ভারতে একটি প্রদেশ আছে। জয় বাংলার মাধ্যমে আমাকে ভারতের জয় বলতে হবে। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ স্লোগানে আমার মানচিত্র, আম গাছ, কাঁঠাল গাছ, আমার শীতলক্ষ্যা, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার যে বাংলাদেশ, তা দেখতে পাবো।
ভারতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, দেশের পতাকা অবমাননা, ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচার ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর প্রতিবাদে ঢাকা টু আগরতলা লংমার্চ যাত্রা শুরু করে বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
ভয়ংকর রক্তপিপাসু লেডি ফেরাউন শেখ হাসিনাকে টিকানোর জন্য ১৬ বছর সমর্থন দিয়েছে ভারত। বুধবার সকালে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা টু আগরতলা লংমার্চ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, পুরো বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে ভারত সমালোচিত। অথচ ভারত নিজেদের গণতান্ত্রিক দেশ বলে। ওরা চায় না বাংলাদেশ তাদের জনগণের কথায় চলুক। তারা চায় না ভুটান নেপাল মালদ্বীপ শ্রীলঙ্কা নিজের কথায় চলুক। এসব দেশকে দিল্লির কথায় চলতে হবে।
বাংলাদেশের মানুষ যে তেজ, আত্মশক্তি ও বীরত্বের সঙ্গে চলে, তা বুঝতে পারেনি তারা। ভারত জানে না বাংলাদেশের মানুষ বীরত্বের সঙ্গে চলে।
চট্টগ্রাম নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে রিজভী বলেন, মমতা ব্যানার্জি বলেছেন আমাদের এখানে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাবে। আরেক নেতা বলেছেন তারা চট্টগ্রাম দাবি করবে। চট্টগ্রাম দাবি করলে আমাদের ওইখানে নবাবের জায়গা বাংলা বিহার উড়িষ্যা দাবি করতে পারি না? আমরাও সেজন্য দাবি করেছি। মমতা ব্যানার্জি সেজন্য নাকি খুব মন খারাপ করেছেন। আসেন বাংলাদেশ দখল করতে, আমরা তো আর ললিপপ খাবো না। আসেন চট্টগ্রাম দখল করতে, আমরা বসে বসে আমলকি খাবো? আমরাও আমাদের তেজ ও শক্তি দিয়ে তা রক্ষা করবো।
জয়বাংলা স্লোগান নিয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা আদালতের মাধ্যমে জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান করেছে। বাংলা নামে ভারতে একটা প্রদেশ আছে। জয় বাংলা বললে তো আমার কাছে মনে হয় মমতার জয় হবে। বাংলাদেশের জয় না। পশ্চিম বাংলা নামে ভারতে একটি প্রদেশ আছে। জয় বাংলার মাধ্যমে আমাকে ভারতের জয় বলতে হবে। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ স্লোগানে আমার মানচিত্র, আম গাছ, কাঁঠাল গাছ, আমার শীতলক্ষ্যা, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার যে বাংলাদেশ, তা দেখতে পাবো।
ভারতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, দেশের পতাকা অবমাননা, ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচার ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর প্রতিবাদে ঢাকা টু আগরতলা লংমার্চ যাত্রা শুরু করে বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে