
মুহাম্মদ নূরুল্লাহ তারীফ

কথা ও সুরের সমন্বয়ে গঠিত হয় গান। গীতিকারের কথা, সুরকারের সুর ও গায়কের পরিবেশনের মাধ্যমে গান মুক্তি পায়। গীতিকার তাল-লয়ের ব্যাকরণ মেনে ছন্দবদ্ধ কবিতা বা ছড়া রচনা করেন। সুরকার গানটি কীভাবে পরিবেশন করা হবে, সেটি নির্ধারণ করেন; অর্থাৎ কোথায় টান দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে, তা নির্ধারণ করেন। আর গায়ক গানটি পরিবেশন করেন।
ইসলামে ছন্দবদ্ধ কথা তথা ছড়া-কবিতা রচনাতে কোনো আপত্তি নেই, যদি সেই কথায় কোনো ইসলামনিষিদ্ধ বা গর্হিত বিশ্বাস বা কাজের প্রতি আহ্বান বা প্রেরণা না থাকে। রাসুল (সা.) নিজে ছন্দবদ্ধ পঙ্ক্তি বলেছেন। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আনানাবিয়্যু লা কাযিব, আনাবনু আব্দিল মোত্তালিব।’ অর্থাৎ, আমি হলাম নবী, মিথ্যাবাদী নই; আমি হলাম আব্দুল মোত্তালিব বংশের সন্তান। সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে বেশ কয়েকজন কবি ছিলেন, যারা ইসলামের পক্ষে কাফেরদের বিরুদ্ধে কবিতাযুদ্ধ করতেন। যেমন হাস্সান বিন সাবিত (রা.)। কবিতায় তার পারদর্শিতা ও ইসলামের পক্ষে অবদানের জন্য তাকে ‘রাসুলের কবি’ উপাধি দেওয়া হয়।
আরবি ভাষায় ছন্দের ব্যাকরণ না মেনে কোনো কবিতা বা ছড়া এখন পর্যন্ত রচিত হয় না বা গ্রহণযোগ্য হয় না। কিন্তু, এই ছন্দবদ্ধ কবিতাকে গান হিসেবে পরিবেশনায় কোরআন-হাদিসে নিষেধাজ্ঞা বা শাস্তিপ্রাপ্তির উদ্ধৃতি এসেছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্য থেকে যারা আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়, জ্ঞান ছাড়াই এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে, তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।’ (সুরা লোকমান : ৬) এ আয়াতে উদ্ধৃত ‘অসার কথা’র (লাহওয়াল হাদিস) তাফসিরে ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের (রা.)-এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবি, তাবেয়ি ও তাফসিরবিদের মতে, এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিস্সা-কাহিনিসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই ‘লাহওয়াল হাদিস’।
গানবাজনা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমার উম্মতের কিছু লোক মদের নাম পাল্টিয়ে তা পান করবে। তাদের সামনে গায়িকারা বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রসহ গান করবে। আল্লাহ্ তায়ালা তাদের ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন এবং কতকের অবয়ব বিকৃত করে বানর ও শূকরে পরিণত করে দেবেন।’ (বুখারি : ৫৫৯০)
ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা মদ, জুয়া, তবলা ও সারেঙ্গি হারাম করেছেন।’ (আবু দাউদ : ৩৬৯৮)
তবে কিছু কিছু উপলক্ষে রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে এ নিষেধাজ্ঞার বিপরীত আমল পাওয়া যায়। যেমন ঈদের দিন দুটি বালিকা রাসুল (সা.)-এর ঘরে গান করছিল। আবু বকর (রা.) তেড়ে এসে তাদের নিরস্ত করতে চাইলেন। তখন রাসুল (সা.) আবু বকরকে নিবৃত্ত হতে বলেন। তাই কোরআন-হাদিসের গানবিষয়ক উদ্ধৃতিগুলোকে একত্রিত করার পর চিন্তা-গবেষণা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে আলেমরা গান জায়েজ হওয়ার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত শর্তগুলো উল্লেখ করেছেন—
১. গানের শব্দগুলো হারাম ও তুচ্ছ কথা থেকে মুক্ত হতে হবে।
২. গানের সঙ্গে বাদ্যযন্ত্র বা সংগীতযন্ত্র থাকা যাবে না। বাদ্যযন্ত্রের মধ্যে শুধু দফ (একপাশ খোলা ঢোল) নির্দিষ্ট কিছু উপলক্ষে নারীদের জন্য অনুমোদিত।
৩. গানের মধ্যে এমন কোনো সাউন্ড ইফেক্ট থাকা যাবে না, যা বাদ্যযন্ত্রের সুরের মতো। হারাম বাদ্যযন্ত্রের অনুকরণ জায়েজ নেই।
৪. গান শোনা যেন শ্রোতার অভ্যাসে পরিণত না হয়, গান যেন তার সময় নষ্ট না করে এবং ওয়াজিব ও মুস্তাহাব কাজগুলো পালন করায় কোনো প্রভাব না ফেলে; যেমন কোরআন তিলাওয়াত করা বা আল্লাহর পথে দাওয়াত দেওয়া।
৫. পুরুষদের সামনে কোনো নারীর গান পরিবেশন না করা। অনুরূপভাবে নারীদের সামনে চেহারা ও কণ্ঠ দিয়ে ফিতনা সৃষ্টিকারী পুরুষের গান পরিবেশন না করা।
৬. কোমল কণ্ঠের অধিকারী, ভঙ্গিমাপূর্ণ এবং শরীর দুলিয়ে পরিবেশনকারীদের গান শোনা এড়িয়ে চলা। কারণ এগুলোয় ফিতনা রয়েছে এবং পাপীদের সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে।
৭. যে গায়কেরা ক্যাসেটের কভারে নিজেদের ছবি দেয়, তাদের এড়িয়ে চলা। এর চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো তাদের গানের সঙ্গে ভিডিও ক্লিপে তাদের উপস্থিতি এড়ানো, বিশেষত তাদের কারও কারও উত্তেজক নড়াচড়া এবং অবৈধ গায়কদের সঙ্গে সাদৃশ্য থাকা।
৮. গানের মূল উদ্দেশ্য হতে হবে কথা; সুর বা তাল নয়।
সারকথা হলো, যে কথা ও সুর ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ, সেটা জায়েজ গান; আর যে কথা ও সুর ইসলামে বৈধ নয়, সেটি নাজায়েজ গান। যে গানের কথায় ইসলামবিরোধী আকিদা-বিশ্বাস বা শরিয়তের নিষিদ্ধ কিছুর প্রতি আহ্বান বিদ্যমান, সেটি নিষিদ্ধ। কথা বৈধ হলেও যে সুর মানুষের কামনা-বাসনাকে জাগিয়ে তোলে, ব্যভিচারের দিকে বা ব্যভিচারের সূচনার দিকে প্ররোচিত করে, সেটি নিষিদ্ধ। আর যে গানের কথা মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং এর সুরে ইসলামবিরোধী কোনো উপাদান না থাকে, মানুষের কামনাবাসনাকে জাগিয়ে না তোলে, সেটি হারাম নয়।
লেখক : পিএইচডি গবেষক, কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়, রিয়াদ, সৌদি আরব

কথা ও সুরের সমন্বয়ে গঠিত হয় গান। গীতিকারের কথা, সুরকারের সুর ও গায়কের পরিবেশনের মাধ্যমে গান মুক্তি পায়। গীতিকার তাল-লয়ের ব্যাকরণ মেনে ছন্দবদ্ধ কবিতা বা ছড়া রচনা করেন। সুরকার গানটি কীভাবে পরিবেশন করা হবে, সেটি নির্ধারণ করেন; অর্থাৎ কোথায় টান দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে, তা নির্ধারণ করেন। আর গায়ক গানটি পরিবেশন করেন।
ইসলামে ছন্দবদ্ধ কথা তথা ছড়া-কবিতা রচনাতে কোনো আপত্তি নেই, যদি সেই কথায় কোনো ইসলামনিষিদ্ধ বা গর্হিত বিশ্বাস বা কাজের প্রতি আহ্বান বা প্রেরণা না থাকে। রাসুল (সা.) নিজে ছন্দবদ্ধ পঙ্ক্তি বলেছেন। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আনানাবিয়্যু লা কাযিব, আনাবনু আব্দিল মোত্তালিব।’ অর্থাৎ, আমি হলাম নবী, মিথ্যাবাদী নই; আমি হলাম আব্দুল মোত্তালিব বংশের সন্তান। সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে বেশ কয়েকজন কবি ছিলেন, যারা ইসলামের পক্ষে কাফেরদের বিরুদ্ধে কবিতাযুদ্ধ করতেন। যেমন হাস্সান বিন সাবিত (রা.)। কবিতায় তার পারদর্শিতা ও ইসলামের পক্ষে অবদানের জন্য তাকে ‘রাসুলের কবি’ উপাধি দেওয়া হয়।
আরবি ভাষায় ছন্দের ব্যাকরণ না মেনে কোনো কবিতা বা ছড়া এখন পর্যন্ত রচিত হয় না বা গ্রহণযোগ্য হয় না। কিন্তু, এই ছন্দবদ্ধ কবিতাকে গান হিসেবে পরিবেশনায় কোরআন-হাদিসে নিষেধাজ্ঞা বা শাস্তিপ্রাপ্তির উদ্ধৃতি এসেছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্য থেকে যারা আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়, জ্ঞান ছাড়াই এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে, তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।’ (সুরা লোকমান : ৬) এ আয়াতে উদ্ধৃত ‘অসার কথা’র (লাহওয়াল হাদিস) তাফসিরে ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের (রা.)-এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবি, তাবেয়ি ও তাফসিরবিদের মতে, এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিস্সা-কাহিনিসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই ‘লাহওয়াল হাদিস’।
গানবাজনা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমার উম্মতের কিছু লোক মদের নাম পাল্টিয়ে তা পান করবে। তাদের সামনে গায়িকারা বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রসহ গান করবে। আল্লাহ্ তায়ালা তাদের ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন এবং কতকের অবয়ব বিকৃত করে বানর ও শূকরে পরিণত করে দেবেন।’ (বুখারি : ৫৫৯০)
ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা মদ, জুয়া, তবলা ও সারেঙ্গি হারাম করেছেন।’ (আবু দাউদ : ৩৬৯৮)
তবে কিছু কিছু উপলক্ষে রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে এ নিষেধাজ্ঞার বিপরীত আমল পাওয়া যায়। যেমন ঈদের দিন দুটি বালিকা রাসুল (সা.)-এর ঘরে গান করছিল। আবু বকর (রা.) তেড়ে এসে তাদের নিরস্ত করতে চাইলেন। তখন রাসুল (সা.) আবু বকরকে নিবৃত্ত হতে বলেন। তাই কোরআন-হাদিসের গানবিষয়ক উদ্ধৃতিগুলোকে একত্রিত করার পর চিন্তা-গবেষণা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে আলেমরা গান জায়েজ হওয়ার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত শর্তগুলো উল্লেখ করেছেন—
১. গানের শব্দগুলো হারাম ও তুচ্ছ কথা থেকে মুক্ত হতে হবে।
২. গানের সঙ্গে বাদ্যযন্ত্র বা সংগীতযন্ত্র থাকা যাবে না। বাদ্যযন্ত্রের মধ্যে শুধু দফ (একপাশ খোলা ঢোল) নির্দিষ্ট কিছু উপলক্ষে নারীদের জন্য অনুমোদিত।
৩. গানের মধ্যে এমন কোনো সাউন্ড ইফেক্ট থাকা যাবে না, যা বাদ্যযন্ত্রের সুরের মতো। হারাম বাদ্যযন্ত্রের অনুকরণ জায়েজ নেই।
৪. গান শোনা যেন শ্রোতার অভ্যাসে পরিণত না হয়, গান যেন তার সময় নষ্ট না করে এবং ওয়াজিব ও মুস্তাহাব কাজগুলো পালন করায় কোনো প্রভাব না ফেলে; যেমন কোরআন তিলাওয়াত করা বা আল্লাহর পথে দাওয়াত দেওয়া।
৫. পুরুষদের সামনে কোনো নারীর গান পরিবেশন না করা। অনুরূপভাবে নারীদের সামনে চেহারা ও কণ্ঠ দিয়ে ফিতনা সৃষ্টিকারী পুরুষের গান পরিবেশন না করা।
৬. কোমল কণ্ঠের অধিকারী, ভঙ্গিমাপূর্ণ এবং শরীর দুলিয়ে পরিবেশনকারীদের গান শোনা এড়িয়ে চলা। কারণ এগুলোয় ফিতনা রয়েছে এবং পাপীদের সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে।
৭. যে গায়কেরা ক্যাসেটের কভারে নিজেদের ছবি দেয়, তাদের এড়িয়ে চলা। এর চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো তাদের গানের সঙ্গে ভিডিও ক্লিপে তাদের উপস্থিতি এড়ানো, বিশেষত তাদের কারও কারও উত্তেজক নড়াচড়া এবং অবৈধ গায়কদের সঙ্গে সাদৃশ্য থাকা।
৮. গানের মূল উদ্দেশ্য হতে হবে কথা; সুর বা তাল নয়।
সারকথা হলো, যে কথা ও সুর ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ, সেটা জায়েজ গান; আর যে কথা ও সুর ইসলামে বৈধ নয়, সেটি নাজায়েজ গান। যে গানের কথায় ইসলামবিরোধী আকিদা-বিশ্বাস বা শরিয়তের নিষিদ্ধ কিছুর প্রতি আহ্বান বিদ্যমান, সেটি নিষিদ্ধ। কথা বৈধ হলেও যে সুর মানুষের কামনা-বাসনাকে জাগিয়ে তোলে, ব্যভিচারের দিকে বা ব্যভিচারের সূচনার দিকে প্ররোচিত করে, সেটি নিষিদ্ধ। আর যে গানের কথা মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং এর সুরে ইসলামবিরোধী কোনো উপাদান না থাকে, মানুষের কামনাবাসনাকে জাগিয়ে না তোলে, সেটি হারাম নয়।
লেখক : পিএইচডি গবেষক, কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়, রিয়াদ, সৌদি আরব

মানুষ আকৃতি ও মস্তিষ্কের জটিল নার্ভ সিস্টেমে গঠিত এক বিস্ময়কর সৃষ্টি, যা আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে সেরা, যেখানে entrusted হয়েছে ন্যায়, করুণা ও সৌন্দর্যের নানা দিক। মানুষের স্বভাবসুলভ সেই পারিপার্শ্বিক অবস্থা এখন মানুষই যেন ভুলে গেছে। পৃথিবীর দিকে দিকে মানুষ এখন নিজের মিশন, নিজের কর্ম—সব ভুলে নির্দয়
২ ঘণ্টা আগে
ইমাম প্রশিক্ষণে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন সৌদি সরকারের ইসলাম বিষয়ক, দাওয়াহ ও দিকনির্দেশনা মন্ত্রী শেখ ড. আব্দুল লতীফ বিন আবদুল আযীজ আল-শাইখ।
১৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পূর্ব চত্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ষষ্ঠ আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন। ২০ নভেম্বর থেকে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা, আত্মীয়তার হক আদায় না করা কাফের ও পাপাচারীদের বৈশিষ্ট্য। কোরআনে আল্লাহ তাআলা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারীদের সাবধান করে বলেছেন, যারা আল্লাহর সঙ্গে সুদৃঢ় অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করে এবং যে সম্পর্ক অক্ষুণ্ণ রাখার নির্দেশ আল্লাহ করেছেন।
৩ দিন আগে