স্পোর্টস ডেস্ক
টানা তিন জয়ে ফাইনালে পা রেখেছিল রংপুর রাইডার্স। প্রত্যাশা ছিল টানা দ্বিতীয়বারের মতো গ্লোবাল সুপার লিগের (জিএসএল) শিরোপা জেতার। কিন্তু ফ্রাঞ্চাইজি লিগের চ্যাম্পিয়নদের বিশ্বকাপ খ্যাত টুর্নামেন্টের ফাইনালে তাদের ৩২ রানে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স।
জিএসএলের প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়ন রংপুর। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠেও শিরোপা ধরে রাখতে পারল না নুরুল হাসান সোহানের দল। গায়ানাকে ৮ রানে হারিয়ে এবারের টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল ফ্রাঞ্চাইজিটি। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তাদের হারিয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরল গায়ানা।
প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান জড়ো করে গায়ানা। জবাবে ১৬৪ রানে অলআউট হয় রংপুর। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে দলীয় ২৯ রানেই ইব্রাহিম জাদরান, সৌম্য সরকার ও কাইল মায়ার্সের উইকেট হারায় তারা। চতুর্থ উইকেটে প্রতিরোধ গড়েন সাইফ হাসান ও ইফতিখার আহমেদ। এই দুজনের ৭৩ রানের জুটিতে আশা টিকে ছিল রংপুরের।
২৬ বলে ৪১ রান করে সাইফ রান আউটের ফাঁদে পড়লে রংপুরের জয়ের স্বপ্ন মাটি হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর ৪৬ রান করে ফেরেন ইফতিখার। শেষদিকে তাই মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ১৭ বলে ৩০ রানের ইনিংস কেবল হারের ব্যবধানই কমিয়েছে। গায়ানার হয়ে ৩৭ রানে ৩ উইকেট নেন ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস। ইমরান তাহির ও গুদাকেশ মোটি নেন দুটি করে উইকেট।
এর আগে জনসন চার্লস ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে এই পুঁজি পায় গায়ানা। ৪৮ বলে ৬৭ রান করেন চার্লস। গুরবাজের অবদান ৬৬ রান। ৩৮ বল খেলেন তিনি। রংপুরের হয়ে খালেদ আহমেদ, তাবরাইজ শামসি ও ইফতিখার একটি করে উইকেট নেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স: ১৯৬/৪ (২০ ওভার); চার্লস ৬৭, গুরবাজ ৬৬; ইফতিখার ১/১২
রংপুর রাইডার্স: ১৬৪/১০ (১৯.৫ ওভার); ইফতিখার ৪৬, সাইফ ৪১; প্রিটোরিয়াস ৩/৩৭
ফল: গায়ানা ৩২ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: রহমানুল্লাহ গুরবাজ
সিরিজসেরা: ইমরান তাহির
টানা তিন জয়ে ফাইনালে পা রেখেছিল রংপুর রাইডার্স। প্রত্যাশা ছিল টানা দ্বিতীয়বারের মতো গ্লোবাল সুপার লিগের (জিএসএল) শিরোপা জেতার। কিন্তু ফ্রাঞ্চাইজি লিগের চ্যাম্পিয়নদের বিশ্বকাপ খ্যাত টুর্নামেন্টের ফাইনালে তাদের ৩২ রানে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স।
জিএসএলের প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়ন রংপুর। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠেও শিরোপা ধরে রাখতে পারল না নুরুল হাসান সোহানের দল। গায়ানাকে ৮ রানে হারিয়ে এবারের টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল ফ্রাঞ্চাইজিটি। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তাদের হারিয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরল গায়ানা।
প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান জড়ো করে গায়ানা। জবাবে ১৬৪ রানে অলআউট হয় রংপুর। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে দলীয় ২৯ রানেই ইব্রাহিম জাদরান, সৌম্য সরকার ও কাইল মায়ার্সের উইকেট হারায় তারা। চতুর্থ উইকেটে প্রতিরোধ গড়েন সাইফ হাসান ও ইফতিখার আহমেদ। এই দুজনের ৭৩ রানের জুটিতে আশা টিকে ছিল রংপুরের।
২৬ বলে ৪১ রান করে সাইফ রান আউটের ফাঁদে পড়লে রংপুরের জয়ের স্বপ্ন মাটি হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর ৪৬ রান করে ফেরেন ইফতিখার। শেষদিকে তাই মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ১৭ বলে ৩০ রানের ইনিংস কেবল হারের ব্যবধানই কমিয়েছে। গায়ানার হয়ে ৩৭ রানে ৩ উইকেট নেন ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস। ইমরান তাহির ও গুদাকেশ মোটি নেন দুটি করে উইকেট।
এর আগে জনসন চার্লস ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে এই পুঁজি পায় গায়ানা। ৪৮ বলে ৬৭ রান করেন চার্লস। গুরবাজের অবদান ৬৬ রান। ৩৮ বল খেলেন তিনি। রংপুরের হয়ে খালেদ আহমেদ, তাবরাইজ শামসি ও ইফতিখার একটি করে উইকেট নেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স: ১৯৬/৪ (২০ ওভার); চার্লস ৬৭, গুরবাজ ৬৬; ইফতিখার ১/১২
রংপুর রাইডার্স: ১৬৪/১০ (১৯.৫ ওভার); ইফতিখার ৪৬, সাইফ ৪১; প্রিটোরিয়াস ৩/৩৭
ফল: গায়ানা ৩২ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: রহমানুল্লাহ গুরবাজ
সিরিজসেরা: ইমরান তাহির
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে