হেড কোচ হান্নান সরকার
স্পোর্টস রিপোর্টার
প্রধান কোচ হিসেবে শুরুটা স্বপ্নের মতো হলো হান্নান সরকারের। বাংলাদেশ জাতীয় দলের নির্বাচকের পদ ছেড়ে গত ফেব্রুয়ারিতে আবাহনীর প্রধান কোচ হন। তার অধীনে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের (ডিপিএল) সদ্য শেষ হওয়া আসরের শিরোপা জিতেছে ধানমন্ডি পাড়ার ক্লাবটি। হান্নান নিজেও বোধহয় এর চেয়ে বেশি কিছু চাইতে পারতেন না। তাই এখন বলতেই হচ্ছে, হান্নান এলেন, দেখলেন, জয় করলেন।
২০১০ ও ২০১১ সালে লেভেল ওয়ান ও লেভেল টু সম্পন্ন করেন হান্নান। এরপর ডিপিএলের একাধিক দলে ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে তাকে। এবারই প্রথমবারের মতো প্রধান কোচ হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। শুরুতেই বাজিমাত করে আবাহনীর সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন হান্নান, 'আলাদা করে কারোর নাম বলতে চাই না, আমি পুরো দলের প্রতিই কৃতজ্ঞ। হেড কোচ হিসেবে প্রথমবার কাজ করতে এসেই হাতে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি তুলতে পেরেছি, এরচেয়ে বড় সৌভাগ্যের আর কি হতে পারে! আলহামদুলিল্লাহ। পুরো টুর্নামেন্ট চলাকালীন কাছের মানুষ, ক্রিকেটের মানুষ, শুভাকাঙ্ক্ষী এমনকি সমালোচক, প্রায় সবার থেকেই আবাহনী দলটাকে নিয়ে প্রশংসা শুনেছি। এখনও শুনছি। হয়তো আগামীতেও শুনব। আমার কাছে এটাই প্রাপ্তি।'
নিজের কোচিংয়ের ধরন নিয়ে হান্নান বলেন, 'একেকজন ক্রিকেটারের চিন্তাভাবনা একেকরকম হয়, জীবনযাপনও একেকরকম। কোচ হিসেবে পেশাদার ক্রিকেটারদের আসলে অনেক অনেক কিছু শেখানোর থাকে না। আমার কাছে যেটা জরুরী মনে হয় তা হলো সবাইকে সাথে নিয়ে এক লক্ষ্যে এগোতে পারা নিশ্চিত করা। চিন্তাভাবনা, মানসিকতা বা জীবনযাপনে ভিন্নতা থাকার পরও সবাই যখন একটাই স্বপ্ন দেখে, সবাই যখন সবার সাফল্যটা উদযাপন করে, ব্যর্থতায় চেষ্টা করে পাশে থাকার, এক হয়ে লড়াই করার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলে, তখনই আসলে সাফল্য ধরা দিতে শুরু করে।'
তিনি আরও বলেন, 'আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, একটা ভালো পরিবেশ এগিয়ে নিতে পারে অনেকদূর। সেই পরিবেশটাই তৈরী করা এবং ধরে রাখার চ্যালেঞ্জটাই আমার মধ্যে ছিল শুরু থেকে শেষ অব্দি। নয়ন, মুন আর অনিক; তিনজনকে আমি একটা ম্যাচও খেলাতে পারিনি। তবুও তাদের যেই পরিমাণ সাপোর্ট ছিল, প্রত্যেক জয়ের পর যেই পরিমাণ আনন্দ দেখেছি তাদের চোখেমুখে; সেটাই বলে দেয় সবাই কতটা এক হতে পেরেছিল। আমি বিশ্বাস করি, তাদের তিনজনকেও যদি কখনো বলেন আফসোস আছে কি না খেলতে না পারার, তারা বলবে, "এতটুকুও না"। যদিও তাদের খেলাতে না পারার আফসোস তো আমার আছেই।'
সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন হান্নান, 'প্রিমিয়ার লিগ শেষ, দল হিসেবে আবাহনীর পথচলাও আপাতত শেষ। প্লেয়ার থেকে শুরু করে প্রত্যেকেই নতুন কোনো চ্যালেঞ্জে নতুন করে ঝাঁপিয়ে পড়বে। শুধু আবাহনীর জন্য না, আপনাদের সবার কাছেই বাংলাদেশ ক্রিকেট এবং ক্রিকেটারদের জন্য দোয়া চাই। এই দেশের ক্রিকেট এগিয়ে যাক অনেকদূর। আমার পাশে থাকার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।'
প্রধান কোচ হিসেবে শুরুটা স্বপ্নের মতো হলো হান্নান সরকারের। বাংলাদেশ জাতীয় দলের নির্বাচকের পদ ছেড়ে গত ফেব্রুয়ারিতে আবাহনীর প্রধান কোচ হন। তার অধীনে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের (ডিপিএল) সদ্য শেষ হওয়া আসরের শিরোপা জিতেছে ধানমন্ডি পাড়ার ক্লাবটি। হান্নান নিজেও বোধহয় এর চেয়ে বেশি কিছু চাইতে পারতেন না। তাই এখন বলতেই হচ্ছে, হান্নান এলেন, দেখলেন, জয় করলেন।
২০১০ ও ২০১১ সালে লেভেল ওয়ান ও লেভেল টু সম্পন্ন করেন হান্নান। এরপর ডিপিএলের একাধিক দলে ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে তাকে। এবারই প্রথমবারের মতো প্রধান কোচ হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। শুরুতেই বাজিমাত করে আবাহনীর সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন হান্নান, 'আলাদা করে কারোর নাম বলতে চাই না, আমি পুরো দলের প্রতিই কৃতজ্ঞ। হেড কোচ হিসেবে প্রথমবার কাজ করতে এসেই হাতে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি তুলতে পেরেছি, এরচেয়ে বড় সৌভাগ্যের আর কি হতে পারে! আলহামদুলিল্লাহ। পুরো টুর্নামেন্ট চলাকালীন কাছের মানুষ, ক্রিকেটের মানুষ, শুভাকাঙ্ক্ষী এমনকি সমালোচক, প্রায় সবার থেকেই আবাহনী দলটাকে নিয়ে প্রশংসা শুনেছি। এখনও শুনছি। হয়তো আগামীতেও শুনব। আমার কাছে এটাই প্রাপ্তি।'
নিজের কোচিংয়ের ধরন নিয়ে হান্নান বলেন, 'একেকজন ক্রিকেটারের চিন্তাভাবনা একেকরকম হয়, জীবনযাপনও একেকরকম। কোচ হিসেবে পেশাদার ক্রিকেটারদের আসলে অনেক অনেক কিছু শেখানোর থাকে না। আমার কাছে যেটা জরুরী মনে হয় তা হলো সবাইকে সাথে নিয়ে এক লক্ষ্যে এগোতে পারা নিশ্চিত করা। চিন্তাভাবনা, মানসিকতা বা জীবনযাপনে ভিন্নতা থাকার পরও সবাই যখন একটাই স্বপ্ন দেখে, সবাই যখন সবার সাফল্যটা উদযাপন করে, ব্যর্থতায় চেষ্টা করে পাশে থাকার, এক হয়ে লড়াই করার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলে, তখনই আসলে সাফল্য ধরা দিতে শুরু করে।'
তিনি আরও বলেন, 'আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, একটা ভালো পরিবেশ এগিয়ে নিতে পারে অনেকদূর। সেই পরিবেশটাই তৈরী করা এবং ধরে রাখার চ্যালেঞ্জটাই আমার মধ্যে ছিল শুরু থেকে শেষ অব্দি। নয়ন, মুন আর অনিক; তিনজনকে আমি একটা ম্যাচও খেলাতে পারিনি। তবুও তাদের যেই পরিমাণ সাপোর্ট ছিল, প্রত্যেক জয়ের পর যেই পরিমাণ আনন্দ দেখেছি তাদের চোখেমুখে; সেটাই বলে দেয় সবাই কতটা এক হতে পেরেছিল। আমি বিশ্বাস করি, তাদের তিনজনকেও যদি কখনো বলেন আফসোস আছে কি না খেলতে না পারার, তারা বলবে, "এতটুকুও না"। যদিও তাদের খেলাতে না পারার আফসোস তো আমার আছেই।'
সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন হান্নান, 'প্রিমিয়ার লিগ শেষ, দল হিসেবে আবাহনীর পথচলাও আপাতত শেষ। প্লেয়ার থেকে শুরু করে প্রত্যেকেই নতুন কোনো চ্যালেঞ্জে নতুন করে ঝাঁপিয়ে পড়বে। শুধু আবাহনীর জন্য না, আপনাদের সবার কাছেই বাংলাদেশ ক্রিকেট এবং ক্রিকেটারদের জন্য দোয়া চাই। এই দেশের ক্রিকেট এগিয়ে যাক অনেকদূর। আমার পাশে থাকার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।'
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
২ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে