রিশাদের ফাইফার, বাংলাদেশ জিতল ৭৪ রানে

২০: ৩২

রিশাদের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের জয়

পাঁচ উইকেট শিকারের পর আরও একবার জ্বলে উঠলেন রিশাদ হোসেন। তাতে অলআউট হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। রিশাদ ৩৫ রানে নিয়েছেন ৬ উইকেট। তাতে উইন্ডিজ অলআউট হয়েছে ১৩৩ রানে আর বাংলাদেশের জয় ৭৪ রানে। এর আগে ২০৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শুরুটাও ভালো হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশি বোলারদের দাপটে খেই হারিয়ে ম্যাচ হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।

২০: ১৯

সাইফের দারুণ ক্যাচ, উইন্ডিজের ৯ম উইকেট পতন

বেশ দৌড়ে এসে দারুণ এক ডাইভে ক্যাচ তালুবন্দি করেন সাইফ হাসান। তাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৯ম উইকেটের পতন হয়েছে। তাতে আউট হয়েছে জাস্টিন গ্রেভস।

২০: ১১

হারের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

হারের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

রিশাদ হোসেনের দারুণ বোলিংয়ের পর মোস্তাফিজুর রহমান-তানভীর ইসলামরা যোগ দেন উইকেট শিকারে। তাতে দলীয় ১২১ রানের মাথায় ৮ উইকেট হারিয়ে বসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

১৯: ২৯

রিশাদের প্রথম ৫ উইকেট

তিন উইকেট যখনই শিকার করেছেন, তখনই নিশ্চিত হয়েছিল এটা হবে তার ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং ফিগার। শেষ পর্যন্ত পাঁচ উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং ফিগারকে আরও উপরে তুললেন রিশাদ হোসেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটাই তার প্রথম ফাইফার। আর সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে সংখ্যাটা চার।

১৯: ২৭

মাঠে অনাহুত অতিথি

মাঠে অনাহুত অতিথি

রিশাদের ৬ষ্ঠ ওভার চলাকালে গ্যালারি টপকে মাঠে ঢুকে পড়েন এক দর্শক। তার হঠাৎ আগমণে খেলা কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে।

১৯: ১৯

১১ বলের ব্যবধানে রিশাদের তিন উইকেট

ওয়েস্ট ইন্ডিজ- ৮৭/৪ (২৩ ওভার)

মাত্র ১১ বলের ব্যবধানে তিন উইকেট শিকার করেছেন রিশাদ হোসেন। ১১ বলের ব্যবধানে আউট করেন কেসি কার্টি, ব্র্যান্ডন কিং ও শেরফন রাদারফোর্ডকে। তাতে মুহূর্তেই স্কোরবোর্ডে উইন্ডিজের অবস্থা দাঁড়ায় ৮২। এর আগে কখনও তিন উইকেটের দেখা না পাওয়া রিশাদের এটাই ক্যারিয়ার সেরা বোলিং।

এখন ব্যাটিং করছেন রোস্টন চেজ ও শাই হোপ।

১৯: ১৫

আবারও রিশাদের উইকেট

আবারও রিশাদের উইকেট

কেসি কার্টির পর এবার ব্রান্ডন কিংকে ফেরালেন রিশাদ হোসেন। এবার ক্যাচ নিয়েছেন উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহান। রিশাদের বল উড়িয়ে মারতে গিয়ে আউট হন তিনি। ফেরার আগে ব্রান্ডন কিংয়ের ব্যাটে আসে ৪৪ রান। তার এই ইনিংসে ছিল ৫ চার ও এক ছক্কা।

অন্যদিকে এই নিয়ে ম্যাচে তৃতীয় উইকেট শিকার করলেন রিশাদ হোসেন। এর আগে কখনই ওয়ানডেতে তিন উইকেট শিকার করেননি এই লেগ স্পিনার।

১৯: ১২

রিশাদের দ্বিতীয় শিকার কার্টি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ- ৮২/২ (২১ ওভার)

বাংলাদেশ দল আবার উইকেট পেয়েছে। এবার আউট হয়েছেন কেসি কার্টি। তাকে আউট করেছেন রিশাদ হোসেন। স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। ফেরার আগে তার ব্যাটে আসে মাত্র ৯ রান।

নতুন ব্যাটার শাই হোপ।

১৮: ৩৫

বাংলাদেশের প্রথম সাফল্য

রিশাদ হোসেনের বলে এলবিডাব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফিরলেন আলিক আথানজি। রিভিউ নিয়ে বাঁচার চেষ্টা করেছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে ফিরতেই হয়েছে। ফেরার আগে তার ব্যাটে আসে ৩৬ বলে ২৭ রান।

১৮: ০৫

আক্রমণাত্মক শুরু উইন্ডিজের

বাংলাদেশের ছুঁড়ে দেওয়া ২০৮ রানের লক্ষ্যে আক্রমণাত্মক শুরু করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫ ওভার শেষে কোন উইকেট না হারিয়ে ৩৩ রান তুলেছে দলটি।

ব্রান্ডন কিং ১৪ ও আলিক অ্যাথানজি ১৮ রানে অপরাজিত আছেন।

১৭: ৪৬

ব্যাটিংয়ে নেমেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

বাংলাদেশের দেওয়া ২০৮ রানের লক্ষ্যে মাঠে নেমেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুই ওপেনার আলিক আথানজি ও ব্র্যান্ডন কিং উইন্ডিজের ইনিংসের শুরু করেছেন।

১৭: ১৮

মোস্তাফিজ রানআউট, বাংলাদেশ অলআউট

টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ইনিংস শেষ হওয়ার দুই বল আগেই অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। চলতি বছর কোন ওয়ানডে ম্যাচেই পূর্ণ ৫০ ওভার ব্যাট করতে ব্যর্থ। অলআউট হওয়ার আগে স্কোরবোর্ডে ২০৭ রান যোগ করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৫১ রান করেছেন তাওহিদ হৃদয়। এছাড়া ৪৭ রান এসেছে অভিষিক্ত মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ব্যাট থেকে।

১৭: ০৭

ঝড় তুলে আউট রিশাদ, তাসকিনও ফিরলেন

ঝড় তুলে আউট রিশাদ, তাসকিনও ফিরলেন

১৩ বলে ২৬ রান করে আউট হয়েছেন রিশাদ হোসেন। জেইডন সিলসের ইয়র্কার ডেলিভারিতে আউট বোল্ড হয়েছেন তিনি। ২০০ স্ট্রাইক রেটের এই ইনিংসে ২ ছক্কা ও ১ চার হাঁকান। পরের বলেই আউট হন তাসকিন আহমেদ।

১৭: ০২

সোহানও ফিরলেন

জাস্টিন গ্রেভসের দ্বিতীয় শিকার হয়ে আউট হয়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরার আগে ১০ বলে ৯ রান করেন তিনি।

নতুন ব্যাটার তানভীর ইসলাম।

১৬: ৫১

অধিনায়কের পর অঙ্কনের বিদায়ের

অধিনায়কের পর অঙ্কনের বিদায়ের

বাংলাদেশ- ১৬৪/৬ (৪৫.১ ওভার)

রোস্টন চেজের বলে ডিপ ফাইনে ক্যাচ তুলে আউট হন মেহেদি হাসান মিরাজ। বিদায়ের আগে তার ব্যাটে আসে ২৭ বলে ১৭ রান। এর খানিক বাদেই আউট হন অঙ্কন। তিনি করেছেন ৪৬ রান। মিরাজের বিদায়ের পর ক্রিজে আসা নুরুল সোহান অপরাজিত আছেন ২ রানে।

নতুন ব্যাটার রিশাদ হোসেন।

১৬: ০৪

ফিফটির পর পরই আউট হৃদয়

ফিফটির পর পরই আউট হৃদয়

বাংলাদেশ- ১১৬/৪ (৩৫ ওভার)

ফিফটির পর পরই আউট হয়েছেন তাওহিদ হৃদয়। ৯০ বলে ৫১ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। জাস্টিন গ্রেভসের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। তার বিদায়ে বাংলাদেশ হারাল চতুর্থ উইকেট। ফেরার আগে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের সঙ্গে ৭৫ বলে ৩৬ রানের ইনিংস।

নতুন ব্যাটার অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।

১৬: ০০

ফিফটি পেলেন হৃদয়

ক্যারিয়ারের ১১তম ফিফটির দেখা পেয়েছেন তাওহিদ হৃদয়। ৮৭ বলে ফিফটি করেছেন তিনি। এখন পর্যন্ত ৩ চার হাঁকিয়েছেন এই ডানহাতি ব্যাটার। এর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন তিনি।

১৫: ৪০

১০০ পার করল বাংলাদেশ

বাংলাদেশ- ১০০/৩ (৩০ ওভার)

ইনিংসের শুরুতে ৮ রানে দুই উইকেট হারিয়ে বেশ বিপদে পড়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলা চেষ্টা করেন তাওহিদ হৃদয় ও অভিজ্ঞ নাজমুল হোসেন শান্ত। দুজন মিলে তৃতীয় উইকেটে যোগ করেন ৭১ রান। শান্ত আউট হন ৩২ রানে। এখন দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন অভিষিক্ত মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও তাওহিদ হৃদয়।

অঙ্কন ১২ ও হৃদয় ৪৩ রানে অপরাজিত আছেন।

১৫: ১০

বাংলাদেশের তৃতীয় উইকেটের পতন, ফিরলেন শান্ত

খারি পিয়েরির বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে আউট হয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ফেরার আগে তার ব্যাটে এসেছে ৬৩ বলে ৩২ রান। রিভিউ নিয়ে বাঁচার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত বল লাইনে থাকায় আর টিকে থাকতে পারেননি। আউট হওয়ার আগে তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে ১২০ বলে ৭১ রানের জুটি গড়েন।

নতুন ব্যাটার অভিষিক্ত মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন।

১৫: ০৭

ধীরে এগোচ্ছে বাংলাদেশের ইনিংস

বাংলাদেশ- ৭৯/২, ২২ ওভার

৮ রানে দুই উইকেট হারিয়ে খাদের কিনারায় থাকা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহিদ হৃদয়। দলকে বিপদমুক্ত করার পথে ধীরগতিতে এগিয়ে নিচ্ছেন বাংলাদেশের ইনিংস। ২২ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭৯ রান।

শান্ত ৬২ বলে ৩২ ও হৃদয় ৫৮ বলে ৩৬ রানে অপরাজিত আছেন।

১৪: ২৮

বড় জুটি গড়ার চেষ্টায় শান্ত-হৃদয়

বড় জুটি গড়ার চেষ্টায় শান্ত-হৃদয়

বাংলাদেশ- ৩৮/২ (১২ ওভার)

দ্রুতই দুই উইকেট হারিয়ে খানিকটা ব্যাকফুটে চলে যায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার দায়িত্ব নিয়েছেন তাওহিদ হৃদয় ও অভিজ্ঞ নাজমুল হোসেন শান্ত। তৃতীয় উইকেট জুটিতে দেখেশুনে খেলে যোগ করেছেন ৩০ রান। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২ উইকেটে ৩৩ রান।

শান্ত ৩৭ বলে ১৪ ও হৃদয় ২৩ বলে ১৫ রান করে অপরাজিত আছেন।

১৩: ৫১

ব্যর্থ দুই ওপেনার

ব্যর্থ দুই ওপেনার

দলীয় ৮ রানের মাথায় দুই উইকেট হারিয়ে বসেছে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার সাইফ হাসান ও সৌম্য সরকার ফিরেছেন দলকে বিপদে ফেলে। এক বলের ব্যবধানে ফেরেন তারা দুজনে।

দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলে রোমারিও শেফার্ডের বলে লেগ বিফোরের শিকার হয়ে আউট হন সাইফ হাসান। পরের ওভারের প্রথম বলে জেইডন সিলসের করা ফুলার লেন্থ ডেলিভারিতে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট অঞ্চলে ক্যাচ তুলে ফেরেন সৌম্য সরকার। তার ব্যাটে আসে ৬ বলে ৪ রান। অন্যদিকে সাইফ করেছেন ৩ রান।

১৩: ১৩

অভিষেক হলো অঙ্কনের, ফিরলেন সৌম্য

বাংলাদেশের ওয়ানডে ইতিহাসের ১৫৪তম ক্রিকেটার হিসেবে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ওয়ানডে অভিষেক হয়েছে। আগের সিরিজে অভিষেক হওয়া সাইফ হাসানের কাছ থেকে ওয়ানডে ক্যাপ পেয়েছেন তিনি। মিডল অর্ডারে তার কাঁধে থাকবে গুরু দায়িত্ব।

অন্যদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর ওয়ানডে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন ওপেনার সৌম্য সরকার। সবশেষ ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডে ছিলেন না তিনি। ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ডাক পেয়েই পাচ্ছেন খেলার সুযোগ।

১৩: ০৫

আগে ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ

আগে ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচের একাদশে জায়গা হয়নি তানজিদ হাসান তামিম, জাকের আলী অনিক ও শামীম পাটোয়ারীর।

বাংলাদেশ একাদশ-

মেহেদি হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাইফ হাসান, নুরুল হাসান সোহান, তাওহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেন, সৌম্য সরকার, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও তানভীর ইসলাম।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ-

ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানজি, কেসি কার্টি, শাই হোপ, শেফরন রাদারফোর্ড, জাস্টিন গ্রেভস, রোস্টন চেজ, রোমারিও শেফার্ড, গুদাকেশ মোতি, খারি পিয়েরি ও জেইডন সিলস।

১২: ৩৭

রহস্যময় উইকেটে মুখোমুখি বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ

রহস্যময় উইকেটে মুখোমুখি বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ

লম্বা বিরতি দিয়ে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফিরছে ওয়ানডে ক্রিকেট। সবশেষ ২০২৩ সালে এই মাঠে হয়েছিল ওয়ানডে ম্যাচ। সময়ের হিসেবে দুই ওয়ানডে ম্যাচের মধ্যে সময়ের পার্থক্য ২৪ মাস ২২ দিন। লম্বা বিরতির পর মিরপুরে খেলা ফেরার দিনে উইকেট নিয়ে আছে খানিকটা দ্বিধা।

সাধারণত মিরপুরের উইকেট দেখতে কালো বর্ণের। তবে ঘাস ও অন্যান্য কারণে সেই বর্ণটা খুব একটা স্পষ্ট বোঝা যেত না। তবে এবার কালো বর্ণটা বেশ স্পষ্ট। উইকেট বেশ কালো হলেও খানিকটা পরিবর্তন থাকবে বলে শোনা যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত দেখা যাক, কেমন হয় এবারের উইকেট।