স্পোর্টস ডেস্ক
অনেক জল্পনা-কল্পনার পর ব্রাজিলের কোচ হয়েছেন কার্লো আনচেলত্তি। তবে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে সেলেসাওদের দায়িত্ব নেননি। ২৬ মে থেকে রাফিনহাদের নিয়ে কাজ শুরু করবেন এ ইতালিয়ান কোচ। এরপরই পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের গোছাতে কাজ শুরু করবেন। তার আগে ব্রাজিল ফুটবলে মনোনিবেশ করতে চান না আনচেলত্তি। এখন কেবল রিয়াল মাদ্রিদ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান। বার্নাব্যু অধ্যায় শেষ করার পর ব্রাজিল নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করবেন।
ব্রাজিলে পাড়ি জমানোর আগে রিয়ালের নিজের দ্বিতীয় স্পেলটা শেষ করতে চান আনচেলত্তি, ‘আমি ব্রাজিলের কোচ হচ্ছি ২৬ মে থেকে। তখন তাদের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করব। গুরুত্বপূর্ণ এক চ্যালেঞ্জ এটি। কিন্তু এখনো রিয়ালের কোচ আমি। এই দারুণ অভিযাত্রাটা দারুণভাবে সমাপ্ত করতে চাই। যা করতে চাই, তা নিয়ে ব্রাজিলের আগ্রহ থাকবে। এ নিয়ে সেদিন থেকে ভাবব, যেদিন রিয়াল থেকে বিদায় নেব। কারণ, এই ক্লাবটি ও তার সমর্থকদের আমি সম্মান করি।’
রিয়ালে আনচেলত্তির চুক্তির মেয়াদ ছিল ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই কেন স্পেন ছাড়ছেন? প্রশ্নটা করতেই খানিকটা আবেগী উত্তর দেন ‘কোচদের ডন’ খ্যাত আনচেলত্তি, ‘ফুটবল জীবনের মতোই দুঃসাহসিক, সেটা শুরুই হোক বা শেষ হোক। আজ অথবা কাল রিয়ালের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করতেই হতো। বর্তমান দায়িত্বটা ভালোভাবে শেষ করতে চাই। ২৬ মে থেকে অন্য চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলব। এই ক্লাবের সঙ্গে আমার কখনো কোনো ঝামেলা হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না।’
তবে ব্রাজিলে মাঠের সঙ্গে মাঠের বাইরেও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবেন আনচেলত্তি। কেননা, মাঠের পারফরম্যান্সে বাজে সময়টা যেন কিছুতেই কাটছে না ব্রাজিলের। নতুনভাবে ফুটবল পরাশক্তি ব্রাজিলের মতো দল গড়াটা তার জন্য বড় এক চ্যালেঞ্জ। তার ওপর অনেকেই বিদেশি কোচ বলে তাকে মেনে নিতে পারছেন না। ব্রাজিলের ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফুও বিদেশি কোচ নিয়োগ দেওয়ার বিরুদ্ধে। এটা মানতে পারছেন না স্বয়ং ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভাও। ব্যাপারটা তো লুলার কথায় স্পষ্ট, ‘সত্যি বলতে বিদেশি হওয়ায় আমার তার বিরুদ্ধে কোনো ক্ষোভ নেই। আমি যেটা মনে করি, তা হলো জাতীয় দলকে পরিচালনা করার মতো কোচ আমাদের আছে ব্রাজিলে।’
তবে ‘গ্রেট টেকনিশিয়ান’ আনচেলত্তির কাছে লুলার আশা আকাশচুম্বী। ইতালিয়ান কোচের কাছে তার চাওয়া আর কিছু নয়Ñ ‘সোনালি বিশ্বকাপ’। তিনি ব্রাজিলকে সহায়তা করতে পারবেন। প্রথমে বিশ্বকাপের টিকিট অর্জন করতে হবে। পরে সম্ভব হলে বিশ্বকাপ জয় করতে হবে।
অনেক জল্পনা-কল্পনার পর ব্রাজিলের কোচ হয়েছেন কার্লো আনচেলত্তি। তবে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে সেলেসাওদের দায়িত্ব নেননি। ২৬ মে থেকে রাফিনহাদের নিয়ে কাজ শুরু করবেন এ ইতালিয়ান কোচ। এরপরই পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের গোছাতে কাজ শুরু করবেন। তার আগে ব্রাজিল ফুটবলে মনোনিবেশ করতে চান না আনচেলত্তি। এখন কেবল রিয়াল মাদ্রিদ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান। বার্নাব্যু অধ্যায় শেষ করার পর ব্রাজিল নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করবেন।
ব্রাজিলে পাড়ি জমানোর আগে রিয়ালের নিজের দ্বিতীয় স্পেলটা শেষ করতে চান আনচেলত্তি, ‘আমি ব্রাজিলের কোচ হচ্ছি ২৬ মে থেকে। তখন তাদের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করব। গুরুত্বপূর্ণ এক চ্যালেঞ্জ এটি। কিন্তু এখনো রিয়ালের কোচ আমি। এই দারুণ অভিযাত্রাটা দারুণভাবে সমাপ্ত করতে চাই। যা করতে চাই, তা নিয়ে ব্রাজিলের আগ্রহ থাকবে। এ নিয়ে সেদিন থেকে ভাবব, যেদিন রিয়াল থেকে বিদায় নেব। কারণ, এই ক্লাবটি ও তার সমর্থকদের আমি সম্মান করি।’
রিয়ালে আনচেলত্তির চুক্তির মেয়াদ ছিল ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই কেন স্পেন ছাড়ছেন? প্রশ্নটা করতেই খানিকটা আবেগী উত্তর দেন ‘কোচদের ডন’ খ্যাত আনচেলত্তি, ‘ফুটবল জীবনের মতোই দুঃসাহসিক, সেটা শুরুই হোক বা শেষ হোক। আজ অথবা কাল রিয়ালের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করতেই হতো। বর্তমান দায়িত্বটা ভালোভাবে শেষ করতে চাই। ২৬ মে থেকে অন্য চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলব। এই ক্লাবের সঙ্গে আমার কখনো কোনো ঝামেলা হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না।’
তবে ব্রাজিলে মাঠের সঙ্গে মাঠের বাইরেও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবেন আনচেলত্তি। কেননা, মাঠের পারফরম্যান্সে বাজে সময়টা যেন কিছুতেই কাটছে না ব্রাজিলের। নতুনভাবে ফুটবল পরাশক্তি ব্রাজিলের মতো দল গড়াটা তার জন্য বড় এক চ্যালেঞ্জ। তার ওপর অনেকেই বিদেশি কোচ বলে তাকে মেনে নিতে পারছেন না। ব্রাজিলের ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফুও বিদেশি কোচ নিয়োগ দেওয়ার বিরুদ্ধে। এটা মানতে পারছেন না স্বয়ং ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভাও। ব্যাপারটা তো লুলার কথায় স্পষ্ট, ‘সত্যি বলতে বিদেশি হওয়ায় আমার তার বিরুদ্ধে কোনো ক্ষোভ নেই। আমি যেটা মনে করি, তা হলো জাতীয় দলকে পরিচালনা করার মতো কোচ আমাদের আছে ব্রাজিলে।’
তবে ‘গ্রেট টেকনিশিয়ান’ আনচেলত্তির কাছে লুলার আশা আকাশচুম্বী। ইতালিয়ান কোচের কাছে তার চাওয়া আর কিছু নয়Ñ ‘সোনালি বিশ্বকাপ’। তিনি ব্রাজিলকে সহায়তা করতে পারবেন। প্রথমে বিশ্বকাপের টিকিট অর্জন করতে হবে। পরে সম্ভব হলে বিশ্বকাপ জয় করতে হবে।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৬ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে