ডিপিএল
স্পোর্টস রিপোর্টার
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের কাছে হারলেই শিরোপা দৌড় থেকে ছিটকে যাবে মোহামেডান। এমন সমীকরণে মাঠে নামা দলটি ম্যাচ প্রায় হারতেই বসেছিল। শেষ পর্যন্ত শেষ ওভারের থ্রিলারে ম্যাচ জিতে শিরোপা দৌড়ে টিকে আছে ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। মিরপুরে গাজী গ্রুপের ছুঁড়ে দেওয়া ২৩৭ রানের লক্ষ্য ছুঁতে শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করতে হয়েছে তাদেরকে। অন্যদিকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে একরকম উড়িয়েই দিয়েছে মোহামেডানের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী। আর অগ্রণী ব্যাংকের কাছে ১৩৭ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব।
মিরপুরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মুনিম শাহরিয়ারের ৮০ রানে ভর করে ২৩৬ রানের সংগ্রহ পায় গাজী গ্রুপ। মোহামেডানের হয়ে মোস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন তিনটি করে উইকেট নেন। জবাবে, মুহূর্তে মুহূর্তে রঙ বদলানো ম্যাচে রনি তালুকদারের ৫৫ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ৪৯ রানে ভর করে জয়ের ভিত পায় মোহামেডান। শেষ ওভারের থ্রিলারের আগে মোহামেডানের জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২ রান। ওই সমীকরণ শেষ দুই বলে দাঁড়ায় ৭ রানে। ওই কঠিন লক্ষ্য নাসুম আহমেদের ব্যাটে ভর করে সহজে পৌঁছে যায় মোহামেডান। তাতে ৪ উইকেটের জয়ে ১৫ ম্যাচে ২৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুই নম্বরে আছে মোহামেডান।
অন্যদিকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয়ে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে আবাহনী। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মেহেদি মারুফের ৪৮ ও চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪০ রানে ভর করে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৯ উইকেটে ২২৫ রান। আবাহনীর হয়ে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ৪১ রানে নেন ৪ উইকেট। জবাবে, ওপেনার শাহরিয়ার কমলকে দ্রুত হারালেও শেষ পর্যন্ত সহজ জয় পায় আবাহনী। পারভেজ হোসেন ইমনের ৭৩ ও জিসান আলমের ৬৩ রানে ভর করে ৭৫ বল আগে জয় নিশ্চিত করে দলটি। শেষ ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের বিপক্ষে জয় পেলেই শিরোপা থাকবে তাদের ঘরে। হারলে দেড় দশকের বেশি সময় পর শিরোপা যাবে মোহামেডানের ঘরে।
বিকেএসপির অন্য ম্যাচে ইমরানুজ্জামানের সেঞ্চুরিতে ১২৩ রানে ভর করে ৭ উইকেটে ৩৪০ রানের বড় সংগ্রহ পায় অগ্রণী ব্যাংক। গুলশানের হয়ে মঈনুল ইসলাম ৫৪ রানে তিন উইকেট নেন। ৩৪১ রানের বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে গুলশানের ইনিংস থামে ২০৩ রানে। গুলশানের হয়ে শাকিল হোসেন ৫৯ ও নিহাদুজ্জামানের ব্যাটে আসে ৪৯ রান। অগ্রণীর হয়ে সন্দীপ রায় ৩৫ রানে নেন ৫ উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
মোহামেডান-গাজী গ্রুপ
গাজী গ্রুপ: ২৩৬/১০ (মুনিম ৮০, পারভেজ জীবন ৩৩, সাইফউদ্দিন ৩/৪২)
মোহামেডান: ২৩৭/৬ (রনি ৫৫, রিয়াদ ৪৯, শামীম ২/২৯)
ফল: মোহামেডান ৪ উইকেটে জয়ী
আবাহনী-লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ
লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ: ২২৫/৯ (মারুফ ৪৮, রিজওয়ান ৪০, মোসাদ্দেক ৪/৪১)
আবাহনী: ২২৬/৩ (ইমন ৭৩, জিসান ৬৩, স্বাধীন ১/৩৬)
ফল: আবাহনী ৭ উইকেটে জয়ী।
অগ্রণী ব্যাংক-গুলশান
অগ্রণী ব্যাংক: ৩৪০/৭ (ইমরান ১২৩, তাইবুর ৬০, মঈনুল ৩/৫৪)
গুলশান: ২০৩/১০ (সাকিল ৫৯, নিহাদ ৪৯, সন্দীপ ৫/৩৫)
ফল: অগ্রণী ১৩৭ রানে জয়ী।
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের কাছে হারলেই শিরোপা দৌড় থেকে ছিটকে যাবে মোহামেডান। এমন সমীকরণে মাঠে নামা দলটি ম্যাচ প্রায় হারতেই বসেছিল। শেষ পর্যন্ত শেষ ওভারের থ্রিলারে ম্যাচ জিতে শিরোপা দৌড়ে টিকে আছে ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। মিরপুরে গাজী গ্রুপের ছুঁড়ে দেওয়া ২৩৭ রানের লক্ষ্য ছুঁতে শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করতে হয়েছে তাদেরকে। অন্যদিকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে একরকম উড়িয়েই দিয়েছে মোহামেডানের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী। আর অগ্রণী ব্যাংকের কাছে ১৩৭ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব।
মিরপুরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মুনিম শাহরিয়ারের ৮০ রানে ভর করে ২৩৬ রানের সংগ্রহ পায় গাজী গ্রুপ। মোহামেডানের হয়ে মোস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন তিনটি করে উইকেট নেন। জবাবে, মুহূর্তে মুহূর্তে রঙ বদলানো ম্যাচে রনি তালুকদারের ৫৫ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ৪৯ রানে ভর করে জয়ের ভিত পায় মোহামেডান। শেষ ওভারের থ্রিলারের আগে মোহামেডানের জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২ রান। ওই সমীকরণ শেষ দুই বলে দাঁড়ায় ৭ রানে। ওই কঠিন লক্ষ্য নাসুম আহমেদের ব্যাটে ভর করে সহজে পৌঁছে যায় মোহামেডান। তাতে ৪ উইকেটের জয়ে ১৫ ম্যাচে ২৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুই নম্বরে আছে মোহামেডান।
অন্যদিকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয়ে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে আবাহনী। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মেহেদি মারুফের ৪৮ ও চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪০ রানে ভর করে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৯ উইকেটে ২২৫ রান। আবাহনীর হয়ে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ৪১ রানে নেন ৪ উইকেট। জবাবে, ওপেনার শাহরিয়ার কমলকে দ্রুত হারালেও শেষ পর্যন্ত সহজ জয় পায় আবাহনী। পারভেজ হোসেন ইমনের ৭৩ ও জিসান আলমের ৬৩ রানে ভর করে ৭৫ বল আগে জয় নিশ্চিত করে দলটি। শেষ ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের বিপক্ষে জয় পেলেই শিরোপা থাকবে তাদের ঘরে। হারলে দেড় দশকের বেশি সময় পর শিরোপা যাবে মোহামেডানের ঘরে।
বিকেএসপির অন্য ম্যাচে ইমরানুজ্জামানের সেঞ্চুরিতে ১২৩ রানে ভর করে ৭ উইকেটে ৩৪০ রানের বড় সংগ্রহ পায় অগ্রণী ব্যাংক। গুলশানের হয়ে মঈনুল ইসলাম ৫৪ রানে তিন উইকেট নেন। ৩৪১ রানের বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে গুলশানের ইনিংস থামে ২০৩ রানে। গুলশানের হয়ে শাকিল হোসেন ৫৯ ও নিহাদুজ্জামানের ব্যাটে আসে ৪৯ রান। অগ্রণীর হয়ে সন্দীপ রায় ৩৫ রানে নেন ৫ উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
মোহামেডান-গাজী গ্রুপ
গাজী গ্রুপ: ২৩৬/১০ (মুনিম ৮০, পারভেজ জীবন ৩৩, সাইফউদ্দিন ৩/৪২)
মোহামেডান: ২৩৭/৬ (রনি ৫৫, রিয়াদ ৪৯, শামীম ২/২৯)
ফল: মোহামেডান ৪ উইকেটে জয়ী
আবাহনী-লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ
লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ: ২২৫/৯ (মারুফ ৪৮, রিজওয়ান ৪০, মোসাদ্দেক ৪/৪১)
আবাহনী: ২২৬/৩ (ইমন ৭৩, জিসান ৬৩, স্বাধীন ১/৩৬)
ফল: আবাহনী ৭ উইকেটে জয়ী।
অগ্রণী ব্যাংক-গুলশান
অগ্রণী ব্যাংক: ৩৪০/৭ (ইমরান ১২৩, তাইবুর ৬০, মঈনুল ৩/৫৪)
গুলশান: ২০৩/১০ (সাকিল ৫৯, নিহাদ ৪৯, সন্দীপ ৫/৩৫)
ফল: অগ্রণী ১৩৭ রানে জয়ী।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে