
স্পোর্টস রিপোর্টার

আগামী মার্চে অস্ট্রেলিয়া হবে নারী এশিয়ান কাপের ২১তম আসর। বাংলাদেশ নারী দল এবারই প্রথম এ টুর্নামেন্টে খেলবে। ‘বি’ গ্রুপে তারা লড়বে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন চীন, উত্তর কোরিয়া ও উজবেকিস্তানের বিপক্ষে। এশিয়ান নারী ফুটবলের এই শক্তিশালী দলগুলোকে মোকাবিলার করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এরই মধ্যে নারী এশিয়ান কাপের সাবেক চ্যাম্পিয়ন থাইল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলে নিজেদের যাচাই করে নিয়েছে বাংলাদেশ। এক ম্যাচে ৩-০ এবং অপরটিতে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের প্রাপ্তি হলো শুধুই অভিজ্ঞতা।
দুটি প্রীতি ম্যাচের প্রদর্শিত স্কোর লাইন হিসাবে আনলে অবশ্যই হতাশাজনক। তবে বাস্তবতার নিরিখে এই ফলাফলেও ইতিবাচক দিক আছে। কেননা, ফিফা র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ৫১ ধাপ এগিয়ে থাইল্যান্ড। যেখানে বাংলাদেশ ১০৪তম, থাইল্যান্ডের অবস্থান ৫৩তম। শুধু র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকাই নয়, দুবার নারী বিশ্বকাপে খেলেছে থাইল্যান্ড। এবার কোয়ালিফাই করতে না পারলেও ১৭ বার এশিয়ান কাপে খেলার অভিজ্ঞতা হয়েছে তাদের। এর মধ্যে ১৯৮৩ সালে চ্যাম্পিয়নও হয়েছে থাইল্যান্ডের মেয়েরা। এমন একটি দলের বিপক্ষে ম্যাচে হাল ছেড়ে দেয়নি বাংলাদেশ নারী দল। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত লড়ে গেছেন তারা। গোল হজম করলেও তাদের লড়াকু মনোভাব কোচকে তুষ্ট করেছে।
সাউথ এশিয়ান ও এশিয়ান দলগুলোর মধ্যে যে শক্তির কতটা পার্থক্য, সেই বাস্তবতা বুঝিয়ে দিয়েছে থাইল্যান্ড। থাইল্যান্ড যে মানের ফুটবল খেলে, বাংলাদেশ এখনো সে পর্যায়ে যেতে পারেনি। এক যুগ আগে থাইল্যান্ডের কাছে ৯-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ। সে তুলনায় এবার কম ব্যবধানে হার নারী দলের উন্নতির গ্রাফটাই নির্দেশ করে। থাইল্যান্ড ম্যাচ প্রসঙ্গে বাটলার বলেন, ‘আমি মনে করি আমরা তাদের মানের নই। আমরা খুবই ভালো একটি দলের বিপক্ষে খেলেছি। তারা গোছালো, প্রশিক্ষিত ও তাদের প্রতিভাবান কিছু খেলোয়াড় আছে। শারীরিক দিক থেকে তারা অনেক শক্তিশালী। আমাদের মেয়েদের চেয়েও বেশি ফিট তারা। তবে আমাদের মেয়েদের নিয়েও আমি গর্বিত।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের মেয়েরা কখনোই হাল ছাড়েনি। আমার মতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের তুলনা করা উচিত। তারা ভিন্ন মানের ও সম্পূর্ণ ভিন্ন পর্যায়ের দল। তবে আমাদের মেয়েরাও দেখিয়েছে তাদের সম্ভাবনা।’ এবার বাংলাদেশ নারী দল আজারবাইজান ও মালয়েশিয়াকে নিয়ে তিন জাতির ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলবে। আগামী মাসে ঢাকায় হবে এ টুর্নামেন্ট।

আগামী মার্চে অস্ট্রেলিয়া হবে নারী এশিয়ান কাপের ২১তম আসর। বাংলাদেশ নারী দল এবারই প্রথম এ টুর্নামেন্টে খেলবে। ‘বি’ গ্রুপে তারা লড়বে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন চীন, উত্তর কোরিয়া ও উজবেকিস্তানের বিপক্ষে। এশিয়ান নারী ফুটবলের এই শক্তিশালী দলগুলোকে মোকাবিলার করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এরই মধ্যে নারী এশিয়ান কাপের সাবেক চ্যাম্পিয়ন থাইল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলে নিজেদের যাচাই করে নিয়েছে বাংলাদেশ। এক ম্যাচে ৩-০ এবং অপরটিতে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের প্রাপ্তি হলো শুধুই অভিজ্ঞতা।
দুটি প্রীতি ম্যাচের প্রদর্শিত স্কোর লাইন হিসাবে আনলে অবশ্যই হতাশাজনক। তবে বাস্তবতার নিরিখে এই ফলাফলেও ইতিবাচক দিক আছে। কেননা, ফিফা র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ৫১ ধাপ এগিয়ে থাইল্যান্ড। যেখানে বাংলাদেশ ১০৪তম, থাইল্যান্ডের অবস্থান ৫৩তম। শুধু র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকাই নয়, দুবার নারী বিশ্বকাপে খেলেছে থাইল্যান্ড। এবার কোয়ালিফাই করতে না পারলেও ১৭ বার এশিয়ান কাপে খেলার অভিজ্ঞতা হয়েছে তাদের। এর মধ্যে ১৯৮৩ সালে চ্যাম্পিয়নও হয়েছে থাইল্যান্ডের মেয়েরা। এমন একটি দলের বিপক্ষে ম্যাচে হাল ছেড়ে দেয়নি বাংলাদেশ নারী দল। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত লড়ে গেছেন তারা। গোল হজম করলেও তাদের লড়াকু মনোভাব কোচকে তুষ্ট করেছে।
সাউথ এশিয়ান ও এশিয়ান দলগুলোর মধ্যে যে শক্তির কতটা পার্থক্য, সেই বাস্তবতা বুঝিয়ে দিয়েছে থাইল্যান্ড। থাইল্যান্ড যে মানের ফুটবল খেলে, বাংলাদেশ এখনো সে পর্যায়ে যেতে পারেনি। এক যুগ আগে থাইল্যান্ডের কাছে ৯-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ। সে তুলনায় এবার কম ব্যবধানে হার নারী দলের উন্নতির গ্রাফটাই নির্দেশ করে। থাইল্যান্ড ম্যাচ প্রসঙ্গে বাটলার বলেন, ‘আমি মনে করি আমরা তাদের মানের নই। আমরা খুবই ভালো একটি দলের বিপক্ষে খেলেছি। তারা গোছালো, প্রশিক্ষিত ও তাদের প্রতিভাবান কিছু খেলোয়াড় আছে। শারীরিক দিক থেকে তারা অনেক শক্তিশালী। আমাদের মেয়েদের চেয়েও বেশি ফিট তারা। তবে আমাদের মেয়েদের নিয়েও আমি গর্বিত।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের মেয়েরা কখনোই হাল ছাড়েনি। আমার মতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের তুলনা করা উচিত। তারা ভিন্ন মানের ও সম্পূর্ণ ভিন্ন পর্যায়ের দল। তবে আমাদের মেয়েরাও দেখিয়েছে তাদের সম্ভাবনা।’ এবার বাংলাদেশ নারী দল আজারবাইজান ও মালয়েশিয়াকে নিয়ে তিন জাতির ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলবে। আগামী মাসে ঢাকায় হবে এ টুর্নামেন্ট।

তালেবানরা ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানের নারী ফুটবলাররা ছাড়ে জন্মভূমি। চার বছর পর আফগানিস্তান থেকে পালানো সেই নারী ফুটবলারদের নিয়ে গড়া একটি দল মাঠে নেমেছে অবশেষে। ২০২১ সালের পর ফের দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছেন তারা একটি টুর্নামেন্টে। তবে তারা মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন শরণার্থী দল হিসেবে।
২ ঘণ্টা আগে
ব্যাটিং বিপর্যয়ে ফের হারের মুখ দেখল পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকা জিতল ৫৫ রানে। দুরন্ত এ জয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করল প্রোটিয়ারা। সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। টেস্ট সিরিজটা জয়ে শুরু করেছিল পাকিস্তান।
৭ ঘণ্টা আগে
শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুরন্ত ব্যাটিং করলেন উজাইরুল্লাহ নিয়াজাই। ব্যাটিংয়ে দাপট দেখিয়ে সেঞ্চুরিও হাঁকিয়েছেন। তাকে দমাতে না পারলেও ফাইফার পেয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন। জবাবে জাদুকরী তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন কালাম সিদ্দিকী অ্যালিন। সঙ্গে হাফসেঞ্চুরি পেয়েছেন রিজান হোসেন।
১০ ঘণ্টা আগে