নেদারল্যান্ডস সিরিজ
স্পোর্টস রিপোর্টার
সিলেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বল হাতে একরকম দাপুটে ছন্দ দেখিয়ে জয় তুলে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। ডাচদের বিপক্ষে এই ম্যাচে লিটন দাস-তাসকিন আহমেদদের জয় ৮ উইকেটের ব্যবধানে।
টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া লিটন দাসের জন্য ছিল বেশ সহজ। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা ছিল বৃষ্টি হবে। খেলা কার্টেল ওভারে গড়াবে এমন সমীকরণ মাথায় নিয়েই অধিনায়কের ছিল পরে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। নিয়মিত টি-টোয়েন্টি খেলে অভ্যস্ত ডাচরা বাংলাদেশের বিপক্ষে শুরুটাও পেয়েছিল ভালো। প্রথম তিন ওভারে স্কোরকার্ডে যোগ করে ২৫ রান।
তবে ‘অভিজ্ঞ’ বাংলাদেশের দারুণ বোলিংয়ে শেষ পর্যন্ত তাদের ইনিংস থামে ৮ উইকেটে ১৩৬ রানে। ক্যারিয়ারে তৃতীয়বার চার উইকেট পাওয়া তাসকিন আহমেদ খরচ করেন ২৮ রান। আরেক পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ১৯ রান খরচায় নেন একটি উইকেট।
১৩৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে অধিনায়ক লিটন দাস যেন নিজের কাঁধেই তুলে নেন পুরো দায়িত্ব। তার দায়িত্বশীল ইনিংসের আগে দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন নিজেদের ইনিংস বড় করতে পারেননি। শুরুতে প্যাভিলিয়নে ফেরা ইমন ৯ বলে খেলেন ১৫ রানের ইনিংস। তামিমের ব্যাটে আসে ২৪ বলে ২৯ রান। তাদের বিদায়ের পর শুরু হয় অধিনায়ক লিটনের একক শো।
টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৩তম হাফ সেঞ্চুরি পাওয়া লিটন ২৬ বলে করেন ফিফটি। তার দারুণ এই ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের ইনিংসের অর্ধেক পেরোনোর আগেই একরকম নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের জয়। ১৩.৩ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান তোলে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। লিটন ২৯ বলে ৫৪* ও সাইফ হাসান ১১৯ বলে ৩৬* রানে অপরাজিত ছিলেন।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে স্পোর্টিং উইকেটে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। গত পরশুর অনুশীলনে চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি ফোটানো ডাচরা বাংলাদেশি বোলারদের সামনে ছিল একরকম অসহায়। শুরুর তিন ওভারে ২৫ রান ছাড়া আর বলার মতো কিছু করতে পারেননি তারা। স্পোর্টিং উইকেটের সুবিধায় তিন পেসার নামানো বাংলাদেশ আদায় করে নেয় শতভাগ সুবিধা। তিন পেসারের করা ১২ ওভারের মধ্যে ৩৫ বল থেকেই কোনো রান করতে পারেনি সফরকারীরা।
উল্টো তিনজন মিলে তুলে নেন পাঁচ উইকেট। প্রায় অর্ধেক বলই ডট করা পেসারদের মতো সফল ছিলেন স্পিনাররাও। ষষ্ঠ বোলার সাইফ হাসান ছাড়া বাকিরা নিজেদের বোলিংয়ে রেখেছিলেন ধারাবাহিকতার ছাপ। শেখ মাহেদি ৪ ওভারে ২১ ও রিশাদ ২ ওভারে খরচ করেন ১৬ রান। সাইফ হাসান ২ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ফেরান দুই ডাচ ব্যাটারকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নেদারল্যান্ডস: -১৩৬/৮, ২০ ওভার (নিদারুমানু ২৬, ম্যাক্স ও'উড ২৩, তাসকিন ৪/২৮)।
বাংলাদেশ: ১৩৮/২, ১৩.৩ ওভার (লিটন ৫৪, সাইফ ৩৬, আরিয়ান ১/৩০)।
ফল: বাংলাদেশ ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: তাসকিন আহমেদ।
সিলেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বল হাতে একরকম দাপুটে ছন্দ দেখিয়ে জয় তুলে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। ডাচদের বিপক্ষে এই ম্যাচে লিটন দাস-তাসকিন আহমেদদের জয় ৮ উইকেটের ব্যবধানে।
টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া লিটন দাসের জন্য ছিল বেশ সহজ। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা ছিল বৃষ্টি হবে। খেলা কার্টেল ওভারে গড়াবে এমন সমীকরণ মাথায় নিয়েই অধিনায়কের ছিল পরে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। নিয়মিত টি-টোয়েন্টি খেলে অভ্যস্ত ডাচরা বাংলাদেশের বিপক্ষে শুরুটাও পেয়েছিল ভালো। প্রথম তিন ওভারে স্কোরকার্ডে যোগ করে ২৫ রান।
তবে ‘অভিজ্ঞ’ বাংলাদেশের দারুণ বোলিংয়ে শেষ পর্যন্ত তাদের ইনিংস থামে ৮ উইকেটে ১৩৬ রানে। ক্যারিয়ারে তৃতীয়বার চার উইকেট পাওয়া তাসকিন আহমেদ খরচ করেন ২৮ রান। আরেক পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ১৯ রান খরচায় নেন একটি উইকেট।
১৩৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে অধিনায়ক লিটন দাস যেন নিজের কাঁধেই তুলে নেন পুরো দায়িত্ব। তার দায়িত্বশীল ইনিংসের আগে দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন নিজেদের ইনিংস বড় করতে পারেননি। শুরুতে প্যাভিলিয়নে ফেরা ইমন ৯ বলে খেলেন ১৫ রানের ইনিংস। তামিমের ব্যাটে আসে ২৪ বলে ২৯ রান। তাদের বিদায়ের পর শুরু হয় অধিনায়ক লিটনের একক শো।
টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৩তম হাফ সেঞ্চুরি পাওয়া লিটন ২৬ বলে করেন ফিফটি। তার দারুণ এই ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের ইনিংসের অর্ধেক পেরোনোর আগেই একরকম নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের জয়। ১৩.৩ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান তোলে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। লিটন ২৯ বলে ৫৪* ও সাইফ হাসান ১১৯ বলে ৩৬* রানে অপরাজিত ছিলেন।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে স্পোর্টিং উইকেটে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। গত পরশুর অনুশীলনে চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি ফোটানো ডাচরা বাংলাদেশি বোলারদের সামনে ছিল একরকম অসহায়। শুরুর তিন ওভারে ২৫ রান ছাড়া আর বলার মতো কিছু করতে পারেননি তারা। স্পোর্টিং উইকেটের সুবিধায় তিন পেসার নামানো বাংলাদেশ আদায় করে নেয় শতভাগ সুবিধা। তিন পেসারের করা ১২ ওভারের মধ্যে ৩৫ বল থেকেই কোনো রান করতে পারেনি সফরকারীরা।
উল্টো তিনজন মিলে তুলে নেন পাঁচ উইকেট। প্রায় অর্ধেক বলই ডট করা পেসারদের মতো সফল ছিলেন স্পিনাররাও। ষষ্ঠ বোলার সাইফ হাসান ছাড়া বাকিরা নিজেদের বোলিংয়ে রেখেছিলেন ধারাবাহিকতার ছাপ। শেখ মাহেদি ৪ ওভারে ২১ ও রিশাদ ২ ওভারে খরচ করেন ১৬ রান। সাইফ হাসান ২ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ফেরান দুই ডাচ ব্যাটারকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নেদারল্যান্ডস: -১৩৬/৮, ২০ ওভার (নিদারুমানু ২৬, ম্যাক্স ও'উড ২৩, তাসকিন ৪/২৮)।
বাংলাদেশ: ১৩৮/২, ১৩.৩ ওভার (লিটন ৫৪, সাইফ ৩৬, আরিয়ান ১/৩০)।
ফল: বাংলাদেশ ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: তাসকিন আহমেদ।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে