ডিপিএল
স্পোর্টস রিপোর্টার
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) সুপার লিগ পর্বে বুধবার জিতেছে দেশের দুই ঐতিহ্যবাহী ক্লাব মোহামেডান ও আবাহনী। গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জিতেছে মোহামেডান। আর আবাহনী ১০ রানে হারায় গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে। অন্য ম্যাচে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ১০৩ রানের বড় ব্যবধানে জিতেছে অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে। এ নিয়ে ১৪ ম্যাচে আবাহনীর সংগ্রহ সর্বোচ্চ ২৪ পয়েন্ট। তাদের সমান ম্যাচ খেলে মোহামেডানের অর্জন ২২ পয়েন্ট। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে তিন নম্বরে রয়েছে গাজী গ্রুপ। চার নম্বরে থাকা রূপগঞ্জের অর্জন ১৭ পয়েন্ট।
বিকেএসপির তিন নম্বরে মাঠে মোহামেডান ও গুলশানের ম্যাচটি ছিল লো স্কোরিংয়ের। আগে ব্যাটিংয়ে নামা গুলশান স্কোর আড়াইশর ঘরেই নিয়ে যেতে পারেনি। মোহামেডানের বোলাররা ভালো পরীক্ষাই নিয়েছেন তাদের। উইকেটে থিতু হলেও গুলশানের ব্যাটাররা বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন। তবে ব্যতিক্রম ছিলেন শাকিল হোসেন। স্রোতের বিপরীতে গিয়ে ৭১ বলে ৫৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন এই ব্যাটার।
এছাড়া গুলশানের অন্য ব্যাটারদের কেউই ব্যক্তিগত রান ২৫-এর কোঠা পার করতে পারেননি। মোহামেডানের পক্ষে সাইফউদ্দিন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান আবু হায়দার, নাসুম আহমেদ ও নাবিল সামাদ। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি মোহামেডান। দলীয় ৮১ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারায় তারা। তবে তাওহিদ হৃদয় (৬২) ও মাহমুদউল্লাহর (৭১) ব্যাটে জয় তুলে নিতে বেশি বেগ পেতে হয়নি তাদের।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
গুলশান ক্রিকেট ক্লাব : ৪৭.৪ ওভারে ২২৪/১০ (শাকিল ৫৭, ইলিয়াস ২৫, সাকিব ২২, শাহাদাত ২১; সাইফউদ্দিন ৩/৪২, নাসুম ২/৩৮, আবু হায়দার ২/৪৭)।
মোহামেডান : ৪৬.৪ ওভারে ২২৫/৫ (মাহমুদউল্লাহ ৭১, হৃদয় ৬২, তওফিক ২৭, আরিফুল ২৫*; খালিদ ১/১৫, রায়হান ১/২৯)।
ফল : ৫ উইকেটে জয়ী মোহামেডান।
ম্যাচসেরা : মাহমুদউল্লাহ (মোহামেডান)।
মিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে লড়াই করেই জিততে হয়েছে আবাহনীকে। ব্যাটিংয়ের শুরুটা দারুণ হয়েছিল তাদের। শাহরিয়ার কমল ও পারভেজ হোসেন ইমন ১০৭ রানের সূচনা এনে দেন। এই জুটি ভাঙার পর ওয়াসি সিদ্দিকী ও পারভেজ জীবনের স্পিনে এলোমেলো হয়ে যায় তাদের ব্যাটিং লাইনআপ। শেষ পর্যন্ত শাহরিয়ারের ৯৬, ইমনের ৪৫ ও মিঠুনের ৪৫ রানের সুবাদে লড়াই করার পুঁজি পায় আবাহনী। ওয়াসি ৪টি ও জীবন ৩টি উইকটে নেন।
জবাবে এনামুল হক বিজয়ের সেঞ্চুরিতে (১০৮) জয়ের পথেই ছিল গাজী গ্রুপ। কিন্তু মিডল অর্ডার ও লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় জয় তুলে নিতে পারেনি দলটি। শেষ ওভারে গিয়ে হেরে যায় তারা। গত ম্যাচে ৫০তম সেঞ্চুরি করেছিলেন বিজয়। এবার ১১৩ বলে আরো একটি সেঞ্চুরির ইনিংস খেললেন এই ওপেনার। আবাহনীর পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট পান মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
আবাহনী : ৪৮.২ ওভারে ২৪৯/১০ (শাহরিয়ার ৯৬, পারভেজ ৪৫, মেহেরব ৪৫; ওয়াসি সিদ্দিকী ৪/৩৮, পারভেজ ৩/৪০, হাসিম ১/২১)।
গাজী গ্রুপ : ৪৯.৩ ওভারে ২৩৯/১০ (বিজয় ১০৮, ওয়াসি ৩৮, শামসুর ২৭; মৃত্যুঞ্জয় ৩/৫১, মোসাদ্দেক ২/৩৫, রিপন ২/৪০)।
ফল : ১০ রানে জয়ী আবাহনী।
ম্যাচসেরা : শাহরিয়ার কমল (আবাহনী)।
এদিকে বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে সৌম্য সরকার অপরাজিত ১৫৩ রানের ইনিংস খেলেন। তার ব্যাটিং নৈপুণ্যেই বড় জয় পায় রূপগঞ্জ। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩ উইকেটে ৩৩৩ রান তোলে দলটি। ১৬১ বলে ১৭টি চার ও ৬টি ছক্কায় দেড়শর বেশি রানের ইনিংস খেলেন সৌম্য। আরিফুল ৪৯ রানে অপরাজিত থাকেন। তানজিদ ও সাইফ হাসান করেন ৪৩ রান করে। জবাবে ২৩০ রানেই অলআউট হয় অগ্রণী ব্যাংক। তাদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেন মার্শাল আইয়ুব। রূপগঞ্জের হয়ে ৩ উইকেট পান সাইফ হাসান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ : ৫০ ওভারে ৩৩৩/৩ (সৌম্য সরকার ১৫৩*, আফিফ ৪৯*, সাইফ ৪৩, তানজিদ ৪৩; জাহিদ ১/১৩, আরিফ ১/৩৩ ও শুভাগত ১/২৬।
অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব : ৪৩.১ ওভারে ২৩০/১০ (মার্শাল ৭৪, শুভাগত ৩৯, ইমরানুজ্জামান ২৯, ইমরুল ২৩; সাইফ ৩/২৮, রিজওয়ান ২/৩৪, টিপু ২/৩৮।
ফল : ১০৩ রানে জয়ী লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ।
ম্যাচসেরা : সৌম্য সরকার (রূপগঞ্জ)।
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) সুপার লিগ পর্বে বুধবার জিতেছে দেশের দুই ঐতিহ্যবাহী ক্লাব মোহামেডান ও আবাহনী। গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জিতেছে মোহামেডান। আর আবাহনী ১০ রানে হারায় গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে। অন্য ম্যাচে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ১০৩ রানের বড় ব্যবধানে জিতেছে অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে। এ নিয়ে ১৪ ম্যাচে আবাহনীর সংগ্রহ সর্বোচ্চ ২৪ পয়েন্ট। তাদের সমান ম্যাচ খেলে মোহামেডানের অর্জন ২২ পয়েন্ট। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে তিন নম্বরে রয়েছে গাজী গ্রুপ। চার নম্বরে থাকা রূপগঞ্জের অর্জন ১৭ পয়েন্ট।
বিকেএসপির তিন নম্বরে মাঠে মোহামেডান ও গুলশানের ম্যাচটি ছিল লো স্কোরিংয়ের। আগে ব্যাটিংয়ে নামা গুলশান স্কোর আড়াইশর ঘরেই নিয়ে যেতে পারেনি। মোহামেডানের বোলাররা ভালো পরীক্ষাই নিয়েছেন তাদের। উইকেটে থিতু হলেও গুলশানের ব্যাটাররা বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন। তবে ব্যতিক্রম ছিলেন শাকিল হোসেন। স্রোতের বিপরীতে গিয়ে ৭১ বলে ৫৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন এই ব্যাটার।
এছাড়া গুলশানের অন্য ব্যাটারদের কেউই ব্যক্তিগত রান ২৫-এর কোঠা পার করতে পারেননি। মোহামেডানের পক্ষে সাইফউদ্দিন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান আবু হায়দার, নাসুম আহমেদ ও নাবিল সামাদ। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি মোহামেডান। দলীয় ৮১ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারায় তারা। তবে তাওহিদ হৃদয় (৬২) ও মাহমুদউল্লাহর (৭১) ব্যাটে জয় তুলে নিতে বেশি বেগ পেতে হয়নি তাদের।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
গুলশান ক্রিকেট ক্লাব : ৪৭.৪ ওভারে ২২৪/১০ (শাকিল ৫৭, ইলিয়াস ২৫, সাকিব ২২, শাহাদাত ২১; সাইফউদ্দিন ৩/৪২, নাসুম ২/৩৮, আবু হায়দার ২/৪৭)।
মোহামেডান : ৪৬.৪ ওভারে ২২৫/৫ (মাহমুদউল্লাহ ৭১, হৃদয় ৬২, তওফিক ২৭, আরিফুল ২৫*; খালিদ ১/১৫, রায়হান ১/২৯)।
ফল : ৫ উইকেটে জয়ী মোহামেডান।
ম্যাচসেরা : মাহমুদউল্লাহ (মোহামেডান)।
মিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে লড়াই করেই জিততে হয়েছে আবাহনীকে। ব্যাটিংয়ের শুরুটা দারুণ হয়েছিল তাদের। শাহরিয়ার কমল ও পারভেজ হোসেন ইমন ১০৭ রানের সূচনা এনে দেন। এই জুটি ভাঙার পর ওয়াসি সিদ্দিকী ও পারভেজ জীবনের স্পিনে এলোমেলো হয়ে যায় তাদের ব্যাটিং লাইনআপ। শেষ পর্যন্ত শাহরিয়ারের ৯৬, ইমনের ৪৫ ও মিঠুনের ৪৫ রানের সুবাদে লড়াই করার পুঁজি পায় আবাহনী। ওয়াসি ৪টি ও জীবন ৩টি উইকটে নেন।
জবাবে এনামুল হক বিজয়ের সেঞ্চুরিতে (১০৮) জয়ের পথেই ছিল গাজী গ্রুপ। কিন্তু মিডল অর্ডার ও লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় জয় তুলে নিতে পারেনি দলটি। শেষ ওভারে গিয়ে হেরে যায় তারা। গত ম্যাচে ৫০তম সেঞ্চুরি করেছিলেন বিজয়। এবার ১১৩ বলে আরো একটি সেঞ্চুরির ইনিংস খেললেন এই ওপেনার। আবাহনীর পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট পান মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
আবাহনী : ৪৮.২ ওভারে ২৪৯/১০ (শাহরিয়ার ৯৬, পারভেজ ৪৫, মেহেরব ৪৫; ওয়াসি সিদ্দিকী ৪/৩৮, পারভেজ ৩/৪০, হাসিম ১/২১)।
গাজী গ্রুপ : ৪৯.৩ ওভারে ২৩৯/১০ (বিজয় ১০৮, ওয়াসি ৩৮, শামসুর ২৭; মৃত্যুঞ্জয় ৩/৫১, মোসাদ্দেক ২/৩৫, রিপন ২/৪০)।
ফল : ১০ রানে জয়ী আবাহনী।
ম্যাচসেরা : শাহরিয়ার কমল (আবাহনী)।
এদিকে বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে সৌম্য সরকার অপরাজিত ১৫৩ রানের ইনিংস খেলেন। তার ব্যাটিং নৈপুণ্যেই বড় জয় পায় রূপগঞ্জ। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩ উইকেটে ৩৩৩ রান তোলে দলটি। ১৬১ বলে ১৭টি চার ও ৬টি ছক্কায় দেড়শর বেশি রানের ইনিংস খেলেন সৌম্য। আরিফুল ৪৯ রানে অপরাজিত থাকেন। তানজিদ ও সাইফ হাসান করেন ৪৩ রান করে। জবাবে ২৩০ রানেই অলআউট হয় অগ্রণী ব্যাংক। তাদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেন মার্শাল আইয়ুব। রূপগঞ্জের হয়ে ৩ উইকেট পান সাইফ হাসান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ : ৫০ ওভারে ৩৩৩/৩ (সৌম্য সরকার ১৫৩*, আফিফ ৪৯*, সাইফ ৪৩, তানজিদ ৪৩; জাহিদ ১/১৩, আরিফ ১/৩৩ ও শুভাগত ১/২৬।
অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব : ৪৩.১ ওভারে ২৩০/১০ (মার্শাল ৭৪, শুভাগত ৩৯, ইমরানুজ্জামান ২৯, ইমরুল ২৩; সাইফ ৩/২৮, রিজওয়ান ২/৩৪, টিপু ২/৩৮।
ফল : ১০৩ রানে জয়ী লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ।
ম্যাচসেরা : সৌম্য সরকার (রূপগঞ্জ)।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে