স্পোর্টস ডেস্ক
নারী কোপা আমেরিকাকে নিজেদের সম্পত্তি বানিয়ে নিয়েছে ব্রাজিল। আগের ৯ আসরের মধ্যে আটবারই শিরোপা জিতেছে তারা। আরো একবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ তাদের সামনে। ইকুয়েডরে চলমান এবারের আসরের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে উরুগুয়েকে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে পা রেখেছে জায়ান্টরা।
এ নিয়ে নারী কোপা আমেরিকার ইতিহাসে ১০ আসরের সবকটিতেই ফাইনালে উঠল ব্রাজিল। আগের আট আসরের মধ্যে কেবল ২০০৬ সালের ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার কাছে হেরেছিল সেলেসাও মেয়েরা।
এবারের কোপা আমেরিকার ফাইনালে ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া। প্রথম সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনাকে টাইব্রেকারে হারিয়ে সবার আগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে জায়গা করে নেয় কলম্বিয়ান মেয়েরা। তাদের হারিয়ে টুর্নামেন্টের নবম শিরোপা জেতার অপেক্ষায় ব্রাজিল।
রদ্রিগো পাস দেলগাদো স্টেডিয়ামে বল দখলে এগিয়ে থাকলেও আক্রমণে উরুগুয়ের ওপর খুব বেশি প্রাধান্য বিস্তার করে খেলতে পারেনি ব্রাজিল। তবে গোলমুখে কার্যকর ছিল তাদের ফরোয়ার্ডরা। ৬৯ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপেক্ষের গোল বরাবর সাতটি শট নেয় ল্যাটিন আমেরিকার শীর্ষ দলটি। এর মধ্যে পাঁচটিতেই বাজিমাত করে টানা চারবারের চ্যাম্পিয়নরা। বিপরীতে ব্রাজিলের লক্ষ্য বরাবর পাঁচটি শট নিয়ে একবার গোল উৎসব করতে পেরেছে উরুগুয়ে।
প্রথমার্ধেই তিনবার জালের দেখা পায় ব্রাজিল। তাদের হয়ে জোড়া গোল করেন আমান্দা গুতিয়েরেস। ১১ মিনিটে এই ফরোয়ার্ডের কল্যাণে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। দুই মিনিটের মাথায় ব্যবধান বাড়ান গিও গারবেলিনি। ২৭ মিনিটে স্পট কিক থেকে স্কোরলাইন ৩-০ করেন মার্তা। ৫১ মিনিটে ইশা হাসের ভুলে ম্যাচের একসাত্র গোলটি হজম করে ব্রাজিল। ১৪ মিনিট পর দলের হয়ে চতুর্থ ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন গুতিয়েরেস। নির্ধারিত সময়ের চার মিনিট আগে উরুগুয়ের জালে শেষ পেরেক ঠুঁকে দেন দুদিনহা।
নারী কোপা আমেরিকাকে নিজেদের সম্পত্তি বানিয়ে নিয়েছে ব্রাজিল। আগের ৯ আসরের মধ্যে আটবারই শিরোপা জিতেছে তারা। আরো একবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ তাদের সামনে। ইকুয়েডরে চলমান এবারের আসরের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে উরুগুয়েকে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে পা রেখেছে জায়ান্টরা।
এ নিয়ে নারী কোপা আমেরিকার ইতিহাসে ১০ আসরের সবকটিতেই ফাইনালে উঠল ব্রাজিল। আগের আট আসরের মধ্যে কেবল ২০০৬ সালের ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার কাছে হেরেছিল সেলেসাও মেয়েরা।
এবারের কোপা আমেরিকার ফাইনালে ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া। প্রথম সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনাকে টাইব্রেকারে হারিয়ে সবার আগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে জায়গা করে নেয় কলম্বিয়ান মেয়েরা। তাদের হারিয়ে টুর্নামেন্টের নবম শিরোপা জেতার অপেক্ষায় ব্রাজিল।
রদ্রিগো পাস দেলগাদো স্টেডিয়ামে বল দখলে এগিয়ে থাকলেও আক্রমণে উরুগুয়ের ওপর খুব বেশি প্রাধান্য বিস্তার করে খেলতে পারেনি ব্রাজিল। তবে গোলমুখে কার্যকর ছিল তাদের ফরোয়ার্ডরা। ৬৯ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপেক্ষের গোল বরাবর সাতটি শট নেয় ল্যাটিন আমেরিকার শীর্ষ দলটি। এর মধ্যে পাঁচটিতেই বাজিমাত করে টানা চারবারের চ্যাম্পিয়নরা। বিপরীতে ব্রাজিলের লক্ষ্য বরাবর পাঁচটি শট নিয়ে একবার গোল উৎসব করতে পেরেছে উরুগুয়ে।
প্রথমার্ধেই তিনবার জালের দেখা পায় ব্রাজিল। তাদের হয়ে জোড়া গোল করেন আমান্দা গুতিয়েরেস। ১১ মিনিটে এই ফরোয়ার্ডের কল্যাণে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। দুই মিনিটের মাথায় ব্যবধান বাড়ান গিও গারবেলিনি। ২৭ মিনিটে স্পট কিক থেকে স্কোরলাইন ৩-০ করেন মার্তা। ৫১ মিনিটে ইশা হাসের ভুলে ম্যাচের একসাত্র গোলটি হজম করে ব্রাজিল। ১৪ মিনিট পর দলের হয়ে চতুর্থ ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন গুতিয়েরেস। নির্ধারিত সময়ের চার মিনিট আগে উরুগুয়ের জালে শেষ পেরেক ঠুঁকে দেন দুদিনহা।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে