স্পোর্টস রিপোর্টার
এক ম্যাচ হাতে রেখেই নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে লিটন-মোস্তাফিজরা। গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেদারল্যান্ডসের ছুড়ে দেওয়া ১০৪ রানের লক্ষ্য ৯ উইকেট ও ৪১ বল হাতে রেখে জয় পায়।
সিলেটের ফ্ল্যাট উইকেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ডাচদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লক্ষ্য ছিল ১৩৭ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে সেই লক্ষ্যটা কমে দাঁড়ায় ১০৪ রানে। এতটাই দারুণ ছন্দে আছে বাংলাদেশ, তাতে ছোট লক্ষ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সিলেটের দর্শকরা যেন মেতে ওঠেন উল্লাসে। গ্যালারিভরা উল্লাসে তানজিদ-পারভেজ ইমনরাও যেন পেয়েছিলেন বাড়তি আত্মবিশ্বাস। তাতে পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে ওঠে ১ উইকেটে ৪৫ রান।
কাইল ক্লেইনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে ইমন ২১ বলে ২৩ রান করে আউট না হলে হয়তো ১০ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারত বাংলাদেশ। তার বিদায়ের পর অধিনায়ক লিটন দাস ও আরেক ওপেনার তানজিদ তামিম- তাদের দারুণ ব্যাটিং নিশ্চিত করে দেন সহজ জয়। ৩৯ বলে ফিফটি করা তানজিদ তামিম পান টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে নিজের ষষ্ঠ হাফ সেঞ্চুরির দেখা। তামিম শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৫৪ রানে। তার ইনিংসে ছিল চারটি চার ও দুটি ছক্কা। লিটন দাস অপরাজিত ছিলেন ১৮ বলে ১৮ রান করে। ডাচদের হয়ে একমাত্র উইকেটটি নেন কাইল ক্লেইন।
তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি বোলারদের তোপের মুখে অল্প রানেই গুটিয়ে গেল নেদারল্যান্ডস। নাসুম আহমেদ-ম্নোস্তাফিজুর রহমানদের তোপে ১৭.৩ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১০৩ রান করতে পারে স্কট এডওয়ার্ডের দল। তাদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩০ রান করেন আরিয়ান দত্ত। সিরিজ জিততে বাংলাদেশের চাই ১০৪ রান।
টস জিতে নেদারল্যান্ডসকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন দাস। তবে ব্যাটিংয়ে নেমেই ডাচদের আসা-যাওয়ার শুরু। বাংলাদেশের বোলারদের তোপের মুখে ডাচদের তিনজনই কেবল দুই অংকের ঘর পেরোতে পেরেছেন।
আরিয়ানের ৩০ রান ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪ রান করেন ওপেনার বিক্রমজিৎ সিং। ১২ রান আসে শারিজ আহমেদের ব্যাট থেকে। বাকি ৮ ব্যাটারের রান মোবাইল ডিজিটের সংখ্যা। বাংলাদেশের হয়ে ২১ রান খরচে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন নাসুম। দুটি করে উইকেট নেন দুই পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। ১টি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেন শেখ মেহেদি ও তানজিম হাসান সাকিব।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নেদারল্যান্ডস : ১০৩/১০, ১৭.৩ ওভার (আরিয়ান ৩০, বিক্রমজিত ২৪, নাসুম ৩/২১)।
বাংলাদেশ : ১০৪/১, ১৩.১ ওভার (তামিম ৫৪*, ইমন ২৩, ক্লেইন ১/১৬)।
ফল : বাংলাদেশ ৯ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: নাসুম আহমেদ।
এক ম্যাচ হাতে রেখেই নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে লিটন-মোস্তাফিজরা। গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেদারল্যান্ডসের ছুড়ে দেওয়া ১০৪ রানের লক্ষ্য ৯ উইকেট ও ৪১ বল হাতে রেখে জয় পায়।
সিলেটের ফ্ল্যাট উইকেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ডাচদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লক্ষ্য ছিল ১৩৭ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে সেই লক্ষ্যটা কমে দাঁড়ায় ১০৪ রানে। এতটাই দারুণ ছন্দে আছে বাংলাদেশ, তাতে ছোট লক্ষ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সিলেটের দর্শকরা যেন মেতে ওঠেন উল্লাসে। গ্যালারিভরা উল্লাসে তানজিদ-পারভেজ ইমনরাও যেন পেয়েছিলেন বাড়তি আত্মবিশ্বাস। তাতে পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে ওঠে ১ উইকেটে ৪৫ রান।
কাইল ক্লেইনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে ইমন ২১ বলে ২৩ রান করে আউট না হলে হয়তো ১০ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারত বাংলাদেশ। তার বিদায়ের পর অধিনায়ক লিটন দাস ও আরেক ওপেনার তানজিদ তামিম- তাদের দারুণ ব্যাটিং নিশ্চিত করে দেন সহজ জয়। ৩৯ বলে ফিফটি করা তানজিদ তামিম পান টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে নিজের ষষ্ঠ হাফ সেঞ্চুরির দেখা। তামিম শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৫৪ রানে। তার ইনিংসে ছিল চারটি চার ও দুটি ছক্কা। লিটন দাস অপরাজিত ছিলেন ১৮ বলে ১৮ রান করে। ডাচদের হয়ে একমাত্র উইকেটটি নেন কাইল ক্লেইন।
তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি বোলারদের তোপের মুখে অল্প রানেই গুটিয়ে গেল নেদারল্যান্ডস। নাসুম আহমেদ-ম্নোস্তাফিজুর রহমানদের তোপে ১৭.৩ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১০৩ রান করতে পারে স্কট এডওয়ার্ডের দল। তাদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩০ রান করেন আরিয়ান দত্ত। সিরিজ জিততে বাংলাদেশের চাই ১০৪ রান।
টস জিতে নেদারল্যান্ডসকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন দাস। তবে ব্যাটিংয়ে নেমেই ডাচদের আসা-যাওয়ার শুরু। বাংলাদেশের বোলারদের তোপের মুখে ডাচদের তিনজনই কেবল দুই অংকের ঘর পেরোতে পেরেছেন।
আরিয়ানের ৩০ রান ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪ রান করেন ওপেনার বিক্রমজিৎ সিং। ১২ রান আসে শারিজ আহমেদের ব্যাট থেকে। বাকি ৮ ব্যাটারের রান মোবাইল ডিজিটের সংখ্যা। বাংলাদেশের হয়ে ২১ রান খরচে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন নাসুম। দুটি করে উইকেট নেন দুই পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। ১টি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেন শেখ মেহেদি ও তানজিম হাসান সাকিব।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নেদারল্যান্ডস : ১০৩/১০, ১৭.৩ ওভার (আরিয়ান ৩০, বিক্রমজিত ২৪, নাসুম ৩/২১)।
বাংলাদেশ : ১০৪/১, ১৩.১ ওভার (তামিম ৫৪*, ইমন ২৩, ক্লেইন ১/১৬)।
ফল : বাংলাদেশ ৯ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: নাসুম আহমেদ।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে