
পাহাড়ি জনপদ, মিঠা পানির অভাব, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টিসহ প্রাকৃতিক নানা কারণে কৃষিতে চট্টগ্রামের অবদান অনেকটাই কম। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে। প্রতিবছর প্রবৃদ্ধি হচ্ছে ফসল উৎপাদনে। যার মধ্যে দক্ষিণ চট্টগ্রামের অবদান সবচেয়ে বেশি। কৃষি বিভাগের নানামুখী পদক্ষেপের কারণে একফসলি জমিগুলোতে এখন
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, খাল খনন নিয়ে একসময় সমালোচনা হতো। তবে খাল খননের পেছনে মহৎ উদ্দেশ্য ছিল। খালের মধ্যে যে একটা কুমির ছিল, এটা কেউ খেয়াল করেনি। সেই কুমিরটা ১৭ বছর মানুষকে যন্ত্রণা দিয়ে এখন দিল্লিতে পালিয়ে আছে। তাই খাল খেটে কুমির আনা যাবে না, খাল কেটে স্বচ্ছ পানি আনতে হবে।