মসজিদ কমিটির সদস্যরা জানান, শিশুদের ধর্মীয় অনুশাসন ও নৈতিক মূল্যবোধের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি করতেই আয়োজনটি করা হয়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দা ও অভিভাবকদের মধ্যেও ইতিবাচক সাড়া দেখা যায়।