স্টাফ রিপোর্টার
কাশ্মিরের পাহেলগামে হামলার জেরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সংঘটিত যুদ্ধে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী ৬-০ ব্যবধানে জিতেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) সিনিয়র অফিসার এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব এ ঘোষণা দেন। খবর সামাটিভি।
মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আওরঙ্গজেব ভারতীয় আগ্রাসনের কার্যকর জবাব দেয়ার ক্ষেত্রে পিএএফের কর্মক্ষমতার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, শান্তি ও যুদ্ধকালীন উভয় সময়েই পিএএফ পূর্ণ প্রস্তুতি বজায় রাখে। আমরা বিমানবাহিনী প্রধানের নির্দেশ অনুসরণ করেছি। পাকিস্তানে আক্রমণকারীদের লক্ষ্য করে আমরা আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা অভিযানের অংশ হিসেবে সব ভারতীয় ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাক করা হয়েছিল। পিএএফ সফলভাবে শত্রু ড্রোন জ্যাম করেছে, তাদের ডাটা ট্রান্সমিশন ব্যাহত করেছে। সব ধরনের কৌশল প্রয়োগ করেছে।’
এয়ার ভাইস মার্শাল আরও বলেন, পাকিস্তানের বিমান বাহিনী তাদের পূর্ণ অপারেশনাল ক্ষমতা প্রয়োগ করেছে। শত্রু ড্রোনগুলো সফলভাবে শনাক্ত করার পর ধ্বংস করেছে।
তিনি বলেন, ‘উত্তেজনা বৃদ্ধির সময় ভারতের ব্যবহৃত ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে আঘাতের আগেই বাধা দিয়ে ধ্বংস করা হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের জন্য সরাসরি হুমকি ছিল।
ভারতের একটি গুরুতর ব্যর্থতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, অমৃতসর থেকে ছোড়া ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তাদের নিজস্ব বেসামরিক এলাকায় আঘাত করেছে। পাকিস্তান হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং অন্যান্য নির্ভুল-নির্দেশিত সিস্টেম দ্বারা সফলভাবে নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।
আওরঙ্গজেব নিশ্চিত করেন, পিএএফ নিজের কোনো ক্ষতি ছাড়াই ছয়টি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করেছে। তারা নিশ্চিত করেছে সব পাকিস্তানি বিমান যুদ্ধের সময় নিরাপদ এবং কার্যকর থাকবে।
কাশ্মিরের পাহেলগামে হামলার জেরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সংঘটিত যুদ্ধে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী ৬-০ ব্যবধানে জিতেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) সিনিয়র অফিসার এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব এ ঘোষণা দেন। খবর সামাটিভি।
মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আওরঙ্গজেব ভারতীয় আগ্রাসনের কার্যকর জবাব দেয়ার ক্ষেত্রে পিএএফের কর্মক্ষমতার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, শান্তি ও যুদ্ধকালীন উভয় সময়েই পিএএফ পূর্ণ প্রস্তুতি বজায় রাখে। আমরা বিমানবাহিনী প্রধানের নির্দেশ অনুসরণ করেছি। পাকিস্তানে আক্রমণকারীদের লক্ষ্য করে আমরা আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা অভিযানের অংশ হিসেবে সব ভারতীয় ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাক করা হয়েছিল। পিএএফ সফলভাবে শত্রু ড্রোন জ্যাম করেছে, তাদের ডাটা ট্রান্সমিশন ব্যাহত করেছে। সব ধরনের কৌশল প্রয়োগ করেছে।’
এয়ার ভাইস মার্শাল আরও বলেন, পাকিস্তানের বিমান বাহিনী তাদের পূর্ণ অপারেশনাল ক্ষমতা প্রয়োগ করেছে। শত্রু ড্রোনগুলো সফলভাবে শনাক্ত করার পর ধ্বংস করেছে।
তিনি বলেন, ‘উত্তেজনা বৃদ্ধির সময় ভারতের ব্যবহৃত ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে আঘাতের আগেই বাধা দিয়ে ধ্বংস করা হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের জন্য সরাসরি হুমকি ছিল।
ভারতের একটি গুরুতর ব্যর্থতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, অমৃতসর থেকে ছোড়া ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তাদের নিজস্ব বেসামরিক এলাকায় আঘাত করেছে। পাকিস্তান হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং অন্যান্য নির্ভুল-নির্দেশিত সিস্টেম দ্বারা সফলভাবে নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।
আওরঙ্গজেব নিশ্চিত করেন, পিএএফ নিজের কোনো ক্ষতি ছাড়াই ছয়টি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করেছে। তারা নিশ্চিত করেছে সব পাকিস্তানি বিমান যুদ্ধের সময় নিরাপদ এবং কার্যকর থাকবে।
বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ৩ মিনিটের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, স্পট গোল্ডের দাম ২.৬ শতাংশ কমে প্রতি আউন্সে চার হাজার ১৭ দশমিক ২৯ ডলারে নেমে এসেছে, যা প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন।
২৪ মিনিট আগেউগান্ডা পুলিশ জানিয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত সোয়া ১২টার দিকে কাম্পালা-গুলু হাইওয়েতে বিপরীত দিকে আসা দুটি বাস মুখোমুখি হয়ে যায়। দুর্ঘটনা এড়াতে গেলে একটি বাস উল্টে যায়। আর এ সময় দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে অন্যান্য যানবাহনগুলোও উল্টে গেলে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান-যুক্তরাষ্ট্রের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে ২০২১ সালে। দুই দশক ধরে চলা, এই যুদ্ধের কারণে বৈরী সম্পর্ক রয়েছে দেশ দুটির মধ্যে, তবে এমন সম্পর্ক থেকে উত্তরণ চায় ইসলামিক আমিরাত আফগানিস্তান। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নই এখন তাদের লক্ষ্য।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে