
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ইংরেজিকে সরকারি তথা দাফতরিক ভাষা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শনিবার এ ঘোষণা দিয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন তিনি। রোববার রাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
আদেশে বলা হয়েছে, ‘ইংরেজিকে দাফতরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হলে তা কেবল যোগাযোগকেই সহজতর করবে না, বরং অভিন্ন জাতীয় মূল্যবোধকেও শক্তিশালী করবে। আরও সুসংহত ও দক্ষ সমাজ গঠনেও এটি সহায়ক হবে। নতুন আমেরিকানদের মাধ্যমে, আমাদের জাতীয় ভাষা শেখার ও গ্রহণকে উৎসাহিত করার নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে এবং আমেরিকান স্বপ্ন অর্জনে নতুন নাগরিকদের ক্ষমতায়ন করবে।’
নতুন আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘নতুন আমেরিকানদের স্বাগত জানানো এবং জাতীয় ভাষা শেখা ও গ্রহণকে উৎসাহিত করার নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে একটি অংশীদারিত্বমূলক দেশে পরিণত করবে। ইংরেজি জানা শুধু কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ায় না, এটি নতুনদের সমাজে সম্পৃক্ত হতে, জাতীয় সংস্কৃতিতে অংশ নিতে এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে সাহায্য করে।’
ইংরেজিকে সরকারি ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে কাজ করা সংগঠন ইউএস ইংলিশের হিসাব অনুযায়ী, ৩০টিরও বেশি অঙ্গরাজ্য এরই মধ্যে আইনিভাবে ইংরেজিকে নিজেদের অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে গ্রহণ করেছে।
গত জানুয়ারি মাসে ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হোয়াইট হাউসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের স্প্যানিশ ভাষার সংস্করণটি সরিয়ে নেয় নতুন প্রশাসন। হোয়াইট হাউস সে সময় জানিয়েছিল, ওয়েবসাইটটির স্প্যানিশ ভাষার সংস্করণটি আবার অনলাইনে ফিরিয়ে আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তারা। যদিও এখন পর্যন্ত তা পুনরায় চালু করা হয়নি। শেষমেষ তা করা হবে কিনা সে বিষয়ে হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
এর আগে, নিজের প্রথম মেয়াদে ওয়েবসাইটটির স্প্যানিশ সংস্করণ বন্ধ করে দিয়েছিলেন ট্রাম্প। পরে ২০২১ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শপথের সময় এটি ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।
মার্কিন সেন্সাস ব্যুরো অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ৩৪ কোটি বাসিন্দার মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৮০ লাখ মানুষ ইংরেজি ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলেন। এর মধ্যে ১৬০টিরও বেশি নেটিভ আমেরিকান ভাষা রয়েছে।
চীনা ও ভিয়েতনামি ভাষাভাষী অভিবাসী গোষ্ঠীগুলোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের জটিল ভাষাগত বৈচিত্র্যের মধ্যে বহু আদিবাসী ভাষাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ইংরেজিকে সরকারি তথা দাফতরিক ভাষা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শনিবার এ ঘোষণা দিয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন তিনি। রোববার রাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
আদেশে বলা হয়েছে, ‘ইংরেজিকে দাফতরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হলে তা কেবল যোগাযোগকেই সহজতর করবে না, বরং অভিন্ন জাতীয় মূল্যবোধকেও শক্তিশালী করবে। আরও সুসংহত ও দক্ষ সমাজ গঠনেও এটি সহায়ক হবে। নতুন আমেরিকানদের মাধ্যমে, আমাদের জাতীয় ভাষা শেখার ও গ্রহণকে উৎসাহিত করার নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে এবং আমেরিকান স্বপ্ন অর্জনে নতুন নাগরিকদের ক্ষমতায়ন করবে।’
নতুন আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘নতুন আমেরিকানদের স্বাগত জানানো এবং জাতীয় ভাষা শেখা ও গ্রহণকে উৎসাহিত করার নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে একটি অংশীদারিত্বমূলক দেশে পরিণত করবে। ইংরেজি জানা শুধু কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ায় না, এটি নতুনদের সমাজে সম্পৃক্ত হতে, জাতীয় সংস্কৃতিতে অংশ নিতে এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে সাহায্য করে।’
ইংরেজিকে সরকারি ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে কাজ করা সংগঠন ইউএস ইংলিশের হিসাব অনুযায়ী, ৩০টিরও বেশি অঙ্গরাজ্য এরই মধ্যে আইনিভাবে ইংরেজিকে নিজেদের অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে গ্রহণ করেছে।
গত জানুয়ারি মাসে ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হোয়াইট হাউসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের স্প্যানিশ ভাষার সংস্করণটি সরিয়ে নেয় নতুন প্রশাসন। হোয়াইট হাউস সে সময় জানিয়েছিল, ওয়েবসাইটটির স্প্যানিশ ভাষার সংস্করণটি আবার অনলাইনে ফিরিয়ে আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তারা। যদিও এখন পর্যন্ত তা পুনরায় চালু করা হয়নি। শেষমেষ তা করা হবে কিনা সে বিষয়ে হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
এর আগে, নিজের প্রথম মেয়াদে ওয়েবসাইটটির স্প্যানিশ সংস্করণ বন্ধ করে দিয়েছিলেন ট্রাম্প। পরে ২০২১ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শপথের সময় এটি ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।
মার্কিন সেন্সাস ব্যুরো অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ৩৪ কোটি বাসিন্দার মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৮০ লাখ মানুষ ইংরেজি ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলেন। এর মধ্যে ১৬০টিরও বেশি নেটিভ আমেরিকান ভাষা রয়েছে।
চীনা ও ভিয়েতনামি ভাষাভাষী অভিবাসী গোষ্ঠীগুলোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের জটিল ভাষাগত বৈচিত্র্যের মধ্যে বহু আদিবাসী ভাষাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

পুরো দুবছর ইসরাইলি আগ্রাসনে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী যোদ্ধাদের সঙ্গে গত ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতির পর নতুন করে এ অঞ্চলের পুনর্নির্মাণের কাজ শুরুর পরিকল্পনা চলছে। এ লক্ষ্যে আমেরিকা গাজাকে দুটি অঞ্চলে বিভক্ত করার পরিকল্পনা করছে। এর মধ্যে ইসরাইলি ও আন্তর্জাতিক
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, মিশরসহ বেশ কয়েকটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে (UNSC) দ্রুত গাজার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা অনুমোদনের আহ্বান জানিয়েছে। শুক্রবার প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে দেশগুলো জানিয়েছে, তারা নিরাপত্তা পরিষদের চলমান প্রস্তাবের প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
সৌদি আরবে বৃষ্টি কামনার বিশেষ নামাজ সালাতুল ইস্তিখারা অনুষ্ঠিত হওয়ার একদিন পরই মদিনার আকাশে নেমে আসে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি। শুক্রবার প্রবল বর্ষণে ভিজে ওঠে মসজিদে নববীর প্রাঙ্গণ, আর সেই নির্মল বর্ষণের মাঝে মুসল্লিরা আদায় করেন সাপ্তাহিক জুমার নামাজ। পবিত্র এই মুহূর্তটি বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের মধ্যে বিশেষ আ
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে শনিবার (১৫ শনিবার) ভারী বৃষ্টিপাতে ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় শিবিরগুলো পানিতে ডুবে গেছে। আল-মাওয়াসি এলাকার বিভিন্ন স্থানে শরণার্থী শিবিরগুলোতে পানি ঢুকে পড়লে, আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে জরুরি ব্য়বস্থা নেয় গাজার সিভিল ডিফেন্স।
৯ ঘণ্টা আগে