
কবিতা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল প্রতীক্ষিত থার্ড টার্মিনাল চলতি বছর উদ্বোধনের পরিকল্পনা থাকলেও তা বাস্তবায়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। নির্মাণকাজ প্রায় শেষের পথে হলেও একাধিক জটিলতা এখনো কাটেনি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রায় এক হাজার কোটি টাকার পাওনা পরিশোধ, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের সিদ্ধান্ত ও বিদেশি অপারেটর নিয়োগ- সব মিলিয়ে প্রকল্পটি আটকে গেছে নানা প্রশাসনিক ও চুক্তিগত জটিলতায়।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ইতোমধ্যে এ বিষয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। সূত্র জানায়, গত মাসে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ বৈঠকে দ্রুত উদ্বোধনের নির্দেশ দেওয়া হলেও বেবিচক মনে করছে, চলতি বছর টার্মিনালটি চালু করা প্রায় অসম্ভব। নির্মাণকাজ প্রায় ৯৯ ভাগ শেষ হলেও তাদের হিসাব অনুযায়ী, সম্পূর্ণ কার্যক্রম শুরু করতে আরো তিন থেকে চার মাস সময় লাগবে।
সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবরে সফট ওপেনিং হওয়ার পর ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ এটিকে পুরোদমে যাত্রীসেবার জন্য উন্মুক্ত করার কথা ছিল। কিন্তু নানা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক জটিলতার কারণে সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের চাপ থাকলেও জাপানি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে ১৫ বছর মেয়াদি পিপিপি চুক্তি আটকে আছে কিছু ‘অবাস্তব’ শর্তের কারণে। কনসোর্টিয়াম ল্যান্ডিং চার্জ, যাত্রী সুরক্ষা ফি, বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি থেকে আয়ের অংশীদারত্ব এবং বাণিজ্যিক স্পেসের নিয়ন্ত্রণ দাবি করছে, যা বেবিচকের অস্বস্তির কারণ।
এদিকে, টার্মিনালের কিছু উচ্চ প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি দীর্ঘদিন অব্যবহৃত থাকায় এর মধ্যে কয়েকটির মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে, ফলে আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দ্রুত চালু করা না গেলে এ ক্ষতি আরো বাড়বে।
বেবিচকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার দেশকে বলেন, প্রায় ছয় হাজার প্রশিক্ষিত জনবল প্রয়োজন হবে এই অত্যাধুনিক টার্মিনাল পরিচালনায়, এর মধ্যে চার হাজার শুধু নিরাপত্তা বিভাগে। জনবল নিয়োগ, প্রশিক্ষণ ও অপারেশনাল প্রস্তুতি সম্পন্ন করার কাজটিও সময়সাপেক্ষ।
নির্মাণকাজ শেষে কোরিয়ান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং অতিরিক্ত কাজের জন্য বিপুল অর্থ দাবি করায় আরেকটি আর্থিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং, ইমিগ্রেশন, বোর্ডিং ব্রিজ ও অন্যান্য প্রযুক্তিগত ব্যবস্থাগুলো আন্তর্জাতিক মানে কাজ করছে কি না, তা নিশ্চিত করতে আরো নিবিড় ও ব্যাপক পরিসরে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম চালানো প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, এসব প্রযুক্তিগত, লজিস্টিক এবং চুক্তি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের জন্যই তাদের অন্তত তিন থেকে চার মাসের মতো অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন।
সূত্র জানায়, গত মাসে শাহজালালে অনুষ্ঠিত বৈঠকে থার্ড টার্মিনালের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। জাপানি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে চুক্তির অচলাবস্থা নিরসন, বিদেশি অপারেটর পাওয়া না গেলে বেবিচকের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় টার্মিনালটি পরিচালনা করার সম্ভাব্যতা যাচাই করা এবং সে অনুযায়ী জনবল নিয়োগ ও প্রশিক্ষণের পরিকল্পনা তৈরি করতে বলা হয়েছে। টার্মিনাল পুরোপুরি চালু করার আগে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং অপারেশনাল প্রস্তুতিতে কী ধরনের ঘাটতি আছে, তা চিহ্নিত করে দ্রুত তা পূরণেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেবিচক সূত্র জানায়, ২০১৭ সালে অনুমোদিত ২১ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকার এ প্রকল্পে জাইকা দিচ্ছে ১৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি ঋণ। বাকি পাঁচ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। টার্মিনালের নকশা করেছেন সিঙ্গাপুরের বিখ্যাত স্থপতি রোহানি বাহারিন। প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে জাপানের সিমুজি ও কোরিয়ার স্যামসাং-এর যৌথ উদ্যোগ ‘অ্যাভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম’।
টার্মিনালটি চালু হলে শাহজালাল বিমানবন্দরের বার্ষিক যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা তিন গুণ বেড়ে ২৪ মিলিয়নে পৌঁছাবে। এছাড়া, এমআরটি-৫ রেললাইন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও আন্ডারগ্রাউন্ড টানেলের মাধ্যমে এটি সংযুক্ত হবে রাজধানীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সঙ্গে। জানা গেছে, থার্ড টার্মিনালকে সামনে রেখে ১২টি নতুন এয়ারলাইনস ফ্লাইট পরিচালনার জন্য আবেদন করেছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এ বিষয়ে আমার দেশকে বলেন, আমাদের বিদ্যমান বিমানবন্দরের সক্ষমতার তুলনায় যাত্রী সংখ্যা অনেক বেশি। দুই বিলিয়ন ডলারের এ টার্মিনাল দ্রুত চালু হলে শুধু বিমান ভাড়ার নৈরাজ্যই কমবে না, আন্তর্জাতিক ফ্লাইটও বৃদ্ধি পাবে। থার্ড টার্মিনালের ক্ষেত্রে আমাদের আলোচনা শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
তবে তাড়াহুড়ো করে প্রস্তুতি ছাড়া থার্ড টার্মিনাল উদ্বোধন না করতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বেবিচক। কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণার তাড়াহুড়ো করে যে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল, তার পুনরাবৃত্তি এড়াতে এবার তারা চাইছে শতভাগ প্রস্তুতি নিশ্চিত করেই থার্ড টার্মিনাল চালু করতে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল প্রতীক্ষিত থার্ড টার্মিনাল চলতি বছর উদ্বোধনের পরিকল্পনা থাকলেও তা বাস্তবায়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। নির্মাণকাজ প্রায় শেষের পথে হলেও একাধিক জটিলতা এখনো কাটেনি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রায় এক হাজার কোটি টাকার পাওনা পরিশোধ, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের সিদ্ধান্ত ও বিদেশি অপারেটর নিয়োগ- সব মিলিয়ে প্রকল্পটি আটকে গেছে নানা প্রশাসনিক ও চুক্তিগত জটিলতায়।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ইতোমধ্যে এ বিষয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। সূত্র জানায়, গত মাসে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ বৈঠকে দ্রুত উদ্বোধনের নির্দেশ দেওয়া হলেও বেবিচক মনে করছে, চলতি বছর টার্মিনালটি চালু করা প্রায় অসম্ভব। নির্মাণকাজ প্রায় ৯৯ ভাগ শেষ হলেও তাদের হিসাব অনুযায়ী, সম্পূর্ণ কার্যক্রম শুরু করতে আরো তিন থেকে চার মাস সময় লাগবে।
সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবরে সফট ওপেনিং হওয়ার পর ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ এটিকে পুরোদমে যাত্রীসেবার জন্য উন্মুক্ত করার কথা ছিল। কিন্তু নানা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক জটিলতার কারণে সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের চাপ থাকলেও জাপানি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে ১৫ বছর মেয়াদি পিপিপি চুক্তি আটকে আছে কিছু ‘অবাস্তব’ শর্তের কারণে। কনসোর্টিয়াম ল্যান্ডিং চার্জ, যাত্রী সুরক্ষা ফি, বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি থেকে আয়ের অংশীদারত্ব এবং বাণিজ্যিক স্পেসের নিয়ন্ত্রণ দাবি করছে, যা বেবিচকের অস্বস্তির কারণ।
এদিকে, টার্মিনালের কিছু উচ্চ প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি দীর্ঘদিন অব্যবহৃত থাকায় এর মধ্যে কয়েকটির মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে, ফলে আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দ্রুত চালু করা না গেলে এ ক্ষতি আরো বাড়বে।
বেবিচকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার দেশকে বলেন, প্রায় ছয় হাজার প্রশিক্ষিত জনবল প্রয়োজন হবে এই অত্যাধুনিক টার্মিনাল পরিচালনায়, এর মধ্যে চার হাজার শুধু নিরাপত্তা বিভাগে। জনবল নিয়োগ, প্রশিক্ষণ ও অপারেশনাল প্রস্তুতি সম্পন্ন করার কাজটিও সময়সাপেক্ষ।
নির্মাণকাজ শেষে কোরিয়ান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং অতিরিক্ত কাজের জন্য বিপুল অর্থ দাবি করায় আরেকটি আর্থিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং, ইমিগ্রেশন, বোর্ডিং ব্রিজ ও অন্যান্য প্রযুক্তিগত ব্যবস্থাগুলো আন্তর্জাতিক মানে কাজ করছে কি না, তা নিশ্চিত করতে আরো নিবিড় ও ব্যাপক পরিসরে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম চালানো প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, এসব প্রযুক্তিগত, লজিস্টিক এবং চুক্তি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের জন্যই তাদের অন্তত তিন থেকে চার মাসের মতো অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন।
সূত্র জানায়, গত মাসে শাহজালালে অনুষ্ঠিত বৈঠকে থার্ড টার্মিনালের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। জাপানি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে চুক্তির অচলাবস্থা নিরসন, বিদেশি অপারেটর পাওয়া না গেলে বেবিচকের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় টার্মিনালটি পরিচালনা করার সম্ভাব্যতা যাচাই করা এবং সে অনুযায়ী জনবল নিয়োগ ও প্রশিক্ষণের পরিকল্পনা তৈরি করতে বলা হয়েছে। টার্মিনাল পুরোপুরি চালু করার আগে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং অপারেশনাল প্রস্তুতিতে কী ধরনের ঘাটতি আছে, তা চিহ্নিত করে দ্রুত তা পূরণেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেবিচক সূত্র জানায়, ২০১৭ সালে অনুমোদিত ২১ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকার এ প্রকল্পে জাইকা দিচ্ছে ১৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি ঋণ। বাকি পাঁচ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। টার্মিনালের নকশা করেছেন সিঙ্গাপুরের বিখ্যাত স্থপতি রোহানি বাহারিন। প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে জাপানের সিমুজি ও কোরিয়ার স্যামসাং-এর যৌথ উদ্যোগ ‘অ্যাভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম’।
টার্মিনালটি চালু হলে শাহজালাল বিমানবন্দরের বার্ষিক যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা তিন গুণ বেড়ে ২৪ মিলিয়নে পৌঁছাবে। এছাড়া, এমআরটি-৫ রেললাইন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও আন্ডারগ্রাউন্ড টানেলের মাধ্যমে এটি সংযুক্ত হবে রাজধানীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সঙ্গে। জানা গেছে, থার্ড টার্মিনালকে সামনে রেখে ১২টি নতুন এয়ারলাইনস ফ্লাইট পরিচালনার জন্য আবেদন করেছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এ বিষয়ে আমার দেশকে বলেন, আমাদের বিদ্যমান বিমানবন্দরের সক্ষমতার তুলনায় যাত্রী সংখ্যা অনেক বেশি। দুই বিলিয়ন ডলারের এ টার্মিনাল দ্রুত চালু হলে শুধু বিমান ভাড়ার নৈরাজ্যই কমবে না, আন্তর্জাতিক ফ্লাইটও বৃদ্ধি পাবে। থার্ড টার্মিনালের ক্ষেত্রে আমাদের আলোচনা শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
তবে তাড়াহুড়ো করে প্রস্তুতি ছাড়া থার্ড টার্মিনাল উদ্বোধন না করতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বেবিচক। কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণার তাড়াহুড়ো করে যে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল, তার পুনরাবৃত্তি এড়াতে এবার তারা চাইছে শতভাগ প্রস্তুতি নিশ্চিত করেই থার্ড টার্মিনাল চালু করতে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সম্প্রতি জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দিয়েছে। সুপারিশে কমিশন জাতীয় নির্বাচনের আগে অথবা একই দিনে গণভোট করার সুযোগ রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে তারা সরকারকেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের কথা বলেছে।
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোটাররা তাদের নির্বাচনি এলাকার প্রার্থীদের সরাসরি প্রশ্ন করতে পারবেন, এমন একটি প্রযুক্তি চালু হচ্ছে। এই উদ্যোগের ফলে প্রার্থী ও ভোটার উভয়ের মধ্যে জবাবদিহিতার নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে।
২ ঘণ্টা আগে
বছরের ১০ মাসের বেশি সময় পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের তিন শ্রেণির সাড়ে ১২ কোটি পাঠ্যবই ছাপার কাজ এখনো শুরুই হয়নি। এতে নতুন বছরের শুরুতে অর্থাৎ, আগামী ১ জানুয়ারি মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবই পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভোটার তালিকার স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (এসআইআর) বা বিশেষভাবে হালনাগাদ করছে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের ১২টি রাজ্য প্রশাসন। ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে ফর্ম বিলির কাজ। বিষয়টি নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন উঠছে, আছে ধোঁয়াশাও। বিশেষ করে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে বাঙালিপাড়ায়। এরই মধ্যে নাগরিকত্ব হারানোর ভয়ে বেশ কয়েকজনের আত্মহত
৪ ঘণ্টা আগে