জেলা প্রতিনিধি, ভোলা
পবিত্র ঈদুল আযহায় কোরবানির জন্য ভোলায় ১ লাখ ২ হাজার ৭৬৯টি গবাদি পশুকে প্রস্তুত করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় ১২ হাজার ৫ শত ১৬টি বেশি। জেলার ১৬৭টি হাট বাজারের বিক্রি করা হবে এসব গবাদি পশু। বিগত সময়ে ভারতীয় গরু জেলায় পৌঁছার কারণে খামারিরা ন্যায্য দাম পায়নি। এ বছর এমন আশঙ্কা নেই বলেও জানা যায়। তবে পশু ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সিন্ডিকেটের কবলে যেন না পড়ে সেই দাবি ক্রেতারা।
ভোলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের মাধ্যমে জানা যায়, বিগত সময় কোরবানির জন্য গবাদি পশুর চাহিদার তুলনায় কম ছিল। যার কারণে ভোলার বাহিরে থেকেও অনেক পশু আনা হত। এ বছর ভোলার চাহিদার চেয়ে লক্ষ্যমাত্রা বেশি। ১ লাখ ২ হাজার ৭৬৯টি গবাদি পশুর মধ্যে ৬৮ হাজার ৫১০টি গরু, ৩ হাজার ৩০৯টি মহিষ, ২৭ হাজার ২২৬টি ছাগল, ৩ হাজার ৭৩৪টি ভেড়া। যা চাহিদার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১২ হাজার ৫১৬টি বেশি। প্রাণীগুলো পরিচর্যা এবং মোটাতাজাকরণের জন্য ১৬৭টি মেডিকেল টিম সার্বক্ষণিক কাজ করছেন।
কোরবানির গরু কিনতে আসা গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শেখ শাহাবুদ্দিন জানান, প্রতিবছরের ন্যায় এবারও আমরা কোরবানির জন্য গরু কিনতে এসেছি। বাজার এবং আমাদের চাহিদা মোটামুটি মিল আছে। গবাদি পশুগুলো সুস্থ পাওয়া যাচ্ছে। ঈদের ৩/৪ দিন আগে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে গবাদি পশুর দাম বৃদ্ধি করা হয়। সেটা যেন না করা হয়। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিভাগ যেন তদারকি করে আমরা সে দাবি জানাই।
অপরদিকে তরুণ খামারি অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম জানান, আমরা লোকবল নিয়োগ করে পুরো বছর গবাদি পশু লালন পালন করি যাতে করে ঈদের আগে ভালো দাম পাই। কিন্তু হঠাৎ করে একটি অশুভ শক্তি ভারত থেকে অসুস্থ গবাদি পশু নিয়ে এসে হাটবাজারে কম দামে বিক্রি করে। এতে করে আমরা খামারিরা যেমনটি ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হই। তেমনিভাবে অসুস্থ গবাদি পশু দিয়ে কোরবানি করে জীবাণুযুক্ত গোস্ত খাইতে সবাইকে বাধ্য করা হয়।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, কোরবানি দাতারা যাতে সুস্থ এবং ভালো পশু দিয়ে কোরবানি করতে পারে সেজন্য সার্বক্ষণিক আমাদের মেডিকেল টিম তদারকি করছেন। অপরদিকে আমরা জেলায় চাহিদার চেয়েও বেশি গবাদিপশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রেখেছি। দেশের বাহিরে থেকে যাতে গবাদি পশু ঢুকতে না পারে সে বিষয়ে আমরা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ সমন্বয় সাধন করছি।
পবিত্র ঈদুল আযহায় কোরবানির জন্য ভোলায় ১ লাখ ২ হাজার ৭৬৯টি গবাদি পশুকে প্রস্তুত করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় ১২ হাজার ৫ শত ১৬টি বেশি। জেলার ১৬৭টি হাট বাজারের বিক্রি করা হবে এসব গবাদি পশু। বিগত সময়ে ভারতীয় গরু জেলায় পৌঁছার কারণে খামারিরা ন্যায্য দাম পায়নি। এ বছর এমন আশঙ্কা নেই বলেও জানা যায়। তবে পশু ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সিন্ডিকেটের কবলে যেন না পড়ে সেই দাবি ক্রেতারা।
ভোলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের মাধ্যমে জানা যায়, বিগত সময় কোরবানির জন্য গবাদি পশুর চাহিদার তুলনায় কম ছিল। যার কারণে ভোলার বাহিরে থেকেও অনেক পশু আনা হত। এ বছর ভোলার চাহিদার চেয়ে লক্ষ্যমাত্রা বেশি। ১ লাখ ২ হাজার ৭৬৯টি গবাদি পশুর মধ্যে ৬৮ হাজার ৫১০টি গরু, ৩ হাজার ৩০৯টি মহিষ, ২৭ হাজার ২২৬টি ছাগল, ৩ হাজার ৭৩৪টি ভেড়া। যা চাহিদার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১২ হাজার ৫১৬টি বেশি। প্রাণীগুলো পরিচর্যা এবং মোটাতাজাকরণের জন্য ১৬৭টি মেডিকেল টিম সার্বক্ষণিক কাজ করছেন।
কোরবানির গরু কিনতে আসা গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শেখ শাহাবুদ্দিন জানান, প্রতিবছরের ন্যায় এবারও আমরা কোরবানির জন্য গরু কিনতে এসেছি। বাজার এবং আমাদের চাহিদা মোটামুটি মিল আছে। গবাদি পশুগুলো সুস্থ পাওয়া যাচ্ছে। ঈদের ৩/৪ দিন আগে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে গবাদি পশুর দাম বৃদ্ধি করা হয়। সেটা যেন না করা হয়। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিভাগ যেন তদারকি করে আমরা সে দাবি জানাই।
অপরদিকে তরুণ খামারি অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম জানান, আমরা লোকবল নিয়োগ করে পুরো বছর গবাদি পশু লালন পালন করি যাতে করে ঈদের আগে ভালো দাম পাই। কিন্তু হঠাৎ করে একটি অশুভ শক্তি ভারত থেকে অসুস্থ গবাদি পশু নিয়ে এসে হাটবাজারে কম দামে বিক্রি করে। এতে করে আমরা খামারিরা যেমনটি ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হই। তেমনিভাবে অসুস্থ গবাদি পশু দিয়ে কোরবানি করে জীবাণুযুক্ত গোস্ত খাইতে সবাইকে বাধ্য করা হয়।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, কোরবানি দাতারা যাতে সুস্থ এবং ভালো পশু দিয়ে কোরবানি করতে পারে সেজন্য সার্বক্ষণিক আমাদের মেডিকেল টিম তদারকি করছেন। অপরদিকে আমরা জেলায় চাহিদার চেয়েও বেশি গবাদিপশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রেখেছি। দেশের বাহিরে থেকে যাতে গবাদি পশু ঢুকতে না পারে সে বিষয়ে আমরা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ সমন্বয় সাধন করছি।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩২ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে