জেলা প্রতিনিধি, ঝালকাঠি
ঝালকাঠির রাজাপুরের সাবেক ইউএনও রাহুল চন্দকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে বদলি করা হলেও তা যথেষ্ট নয় বলে দাবি জানিয়েছে ঝালকাঠি জেলা বিএনপি ও জামায়াত। জুলাই বিপ্লবের সময় ঢাকার সাভারে ছাত্র হত্যা মামলার আসামি রাহুল চন্দকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন দল দুটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাহুল চন্দের প্রত্যাহারের প্রতিক্রিয়ায় ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাত হোসেন আমার দেশকে বলেন, “রাহুল চন্দ একটি হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তাই তাকে শুধু প্রত্যাহার করলেই হবে না, গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।”
একই দাবি জানিয়ে ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান বলেন, “রাহুল চন্দের মতো দলীয় ক্যাডার ও গণহত্যার নির্দেশদাতারা কীভাবে প্রশাসনে বহাল থাকে, তা অবাক করার মতো। আমরা অবিলম্বে এই ফ্যাসিস্টের দোসরকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।”
রাজাপুরে রাহুল চন্দের বিচার দাবির আন্দোলনের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক এবং বিএনপি থেকে ঝালকাঠি-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা বলেন, “শুধু প্রত্যাহার নয়, রাহুল চন্দকে বরখাস্ত করে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।”
ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম আজম সৈকত জানান, “রাহুল চন্দকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। শুধু প্রত্যাহার করে লোক দেখানো পদক্ষেপ নিলে হবে না, আমরা এই খুনির বিচার দেখতে চাই।”
এদিকে, নিহত ছাত্র আলিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা বুলবুল কবিরও তার ছেলে হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে সাভারের তৎকালীন ইউএনও রাহুল চন্দকে অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচার দাবি করেছেন।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকায় “সাভারের গণহত্যার নির্দেশদাতা রাহুল এখন রাজাপুরের ইউএনও” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হলে রাজাপুরসহ পুরো ঝালকাঠি জেলায় তোলপাড় শুরু হয়।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার সকালে এলাকাবাসী রাহুল চন্দের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেন। এর পরপরই তাকে রাজাপুর থেকে প্রত্যাহার করে ওএসডি করা হয়।
ঝালকাঠির রাজাপুরের সাবেক ইউএনও রাহুল চন্দকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে বদলি করা হলেও তা যথেষ্ট নয় বলে দাবি জানিয়েছে ঝালকাঠি জেলা বিএনপি ও জামায়াত। জুলাই বিপ্লবের সময় ঢাকার সাভারে ছাত্র হত্যা মামলার আসামি রাহুল চন্দকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন দল দুটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাহুল চন্দের প্রত্যাহারের প্রতিক্রিয়ায় ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাত হোসেন আমার দেশকে বলেন, “রাহুল চন্দ একটি হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তাই তাকে শুধু প্রত্যাহার করলেই হবে না, গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।”
একই দাবি জানিয়ে ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান বলেন, “রাহুল চন্দের মতো দলীয় ক্যাডার ও গণহত্যার নির্দেশদাতারা কীভাবে প্রশাসনে বহাল থাকে, তা অবাক করার মতো। আমরা অবিলম্বে এই ফ্যাসিস্টের দোসরকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।”
রাজাপুরে রাহুল চন্দের বিচার দাবির আন্দোলনের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক এবং বিএনপি থেকে ঝালকাঠি-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা বলেন, “শুধু প্রত্যাহার নয়, রাহুল চন্দকে বরখাস্ত করে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।”
ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম আজম সৈকত জানান, “রাহুল চন্দকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। শুধু প্রত্যাহার করে লোক দেখানো পদক্ষেপ নিলে হবে না, আমরা এই খুনির বিচার দেখতে চাই।”
এদিকে, নিহত ছাত্র আলিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা বুলবুল কবিরও তার ছেলে হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে সাভারের তৎকালীন ইউএনও রাহুল চন্দকে অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচার দাবি করেছেন।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকায় “সাভারের গণহত্যার নির্দেশদাতা রাহুল এখন রাজাপুরের ইউএনও” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হলে রাজাপুরসহ পুরো ঝালকাঠি জেলায় তোলপাড় শুরু হয়।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার সকালে এলাকাবাসী রাহুল চন্দের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেন। এর পরপরই তাকে রাজাপুর থেকে প্রত্যাহার করে ওএসডি করা হয়।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৪১ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে