জেলা প্রতিনিধি, ভোলা
ভোলায় খুন হওয়া ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সেক্রেটারি মাওলানা আমিনুল হক নোমানীর জানাজা ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামীকাল ৮ সেপ্টেম্বর ভোলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা ঘোষণা দেয়া হয়।
রোববার জানাজা পূর্ব সমাবেশে এ ঘোষণা দেয়া হয়। সমাবেশে সকল রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
হাজার হাজার জনতার উপস্থিতিতে ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মাওলানা আমিনুল হক নোমানির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।
জানাজার পূর্বে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ভোলা জেলা আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাস্টার জাকির হুসাইন, দৈনিক আজকের ভোলার সম্পাদক শওকাত হোসেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম, ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবুল বাশার মোহাম্মদ আব্দুর রহিম, উপাধ্যক্ষ মোবাশশিরুল হক নাঈম, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নায়েরে আমির মাওলানা ইসমাইল ফারুকী, জেলা ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা বেলায়েত হোসেন, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ আব্বাস উদ্দিন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা নায়েবে আমির মাওলানা ওবায়েদ বিন মোস্তফা, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম, হেফাজতে ইসলামীর নেতা মাওলানা মিজানুর রহমান, তজুমদ্দিন চাঁদপুর কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা কামাল মাহমুদ, মরহুমের বড় ছেলে মোহাম্মদ রেদওয়ান।
বক্তারা বলেন, আমরা ভোলার আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মারাত্মকভাবে উদ্বিগ্ন। ভোলার প্রশাসন কোনো কাজ করছে বলে আমাদের মনে হয় না। ভোলায় পরপর কয়েকটি হত্যাকাণ্ড হলেও এখন পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। মাওলানা নোমানীকে বাসায় নৃশংসভাবে হত্যা করার পরও এখন পর্যন্ত প্রশাসন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি এবং দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা ও লক্ষ্য করা যায় না। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আগামীকাল ভোলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ রেখে শহরের হাটখোলা মসজিদের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের ঘোষণা দেয়া হয়। পাশাপাশি জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রধান ও আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলে ভোলার পুলিশ সুপারের প্রত্যাহারসহ বৃহত্তর কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়।
উল্লেখ্য গত ৬ সেপ্টেম্বর শনিবার রাত ৯টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর চর নোয়াবাদ এলাকায় নিজ বাড়িতে মাওলানা আমিনুল হক নোমানীকে নৃশংস ভাবে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। মৃত্যুকালে মরহুমের স্ত্রী, দু’ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন। মরহুমের নামাজের জানাজার শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। জানাযায় ইমামতি করেন, ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা রুহুল আমিন।
ভোলায় খুন হওয়া ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সেক্রেটারি মাওলানা আমিনুল হক নোমানীর জানাজা ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামীকাল ৮ সেপ্টেম্বর ভোলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা ঘোষণা দেয়া হয়।
রোববার জানাজা পূর্ব সমাবেশে এ ঘোষণা দেয়া হয়। সমাবেশে সকল রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
হাজার হাজার জনতার উপস্থিতিতে ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মাওলানা আমিনুল হক নোমানির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।
জানাজার পূর্বে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ভোলা জেলা আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাস্টার জাকির হুসাইন, দৈনিক আজকের ভোলার সম্পাদক শওকাত হোসেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম, ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবুল বাশার মোহাম্মদ আব্দুর রহিম, উপাধ্যক্ষ মোবাশশিরুল হক নাঈম, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নায়েরে আমির মাওলানা ইসমাইল ফারুকী, জেলা ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা বেলায়েত হোসেন, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ আব্বাস উদ্দিন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা নায়েবে আমির মাওলানা ওবায়েদ বিন মোস্তফা, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম, হেফাজতে ইসলামীর নেতা মাওলানা মিজানুর রহমান, তজুমদ্দিন চাঁদপুর কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা কামাল মাহমুদ, মরহুমের বড় ছেলে মোহাম্মদ রেদওয়ান।
বক্তারা বলেন, আমরা ভোলার আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মারাত্মকভাবে উদ্বিগ্ন। ভোলার প্রশাসন কোনো কাজ করছে বলে আমাদের মনে হয় না। ভোলায় পরপর কয়েকটি হত্যাকাণ্ড হলেও এখন পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। মাওলানা নোমানীকে বাসায় নৃশংসভাবে হত্যা করার পরও এখন পর্যন্ত প্রশাসন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি এবং দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা ও লক্ষ্য করা যায় না। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আগামীকাল ভোলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ রেখে শহরের হাটখোলা মসজিদের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের ঘোষণা দেয়া হয়। পাশাপাশি জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রধান ও আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলে ভোলার পুলিশ সুপারের প্রত্যাহারসহ বৃহত্তর কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়।
উল্লেখ্য গত ৬ সেপ্টেম্বর শনিবার রাত ৯টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর চর নোয়াবাদ এলাকায় নিজ বাড়িতে মাওলানা আমিনুল হক নোমানীকে নৃশংস ভাবে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। মৃত্যুকালে মরহুমের স্ত্রী, দু’ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন। মরহুমের নামাজের জানাজার শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। জানাযায় ইমামতি করেন, ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা রুহুল আমিন।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৫ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩৪ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে