উপজেলা প্রতিনিধি, দুমকি (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালী জেলা বিএনপির কাউন্সিলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের সরব উপস্থিতে ফুঁসে ওঠেছে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে আশ্রয়দাতাদের চিহ্নিত করে তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
দলীয় একাধিক সূত্রমতে গত ২ জুলাই পটুয়াখালী জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের আগের রাতে অনুষ্ঠানের সাজসজ্জা দেখাশোনা-তদারকির দায়িত্ব পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক উপস্থিত হলে তৃণমূল নেতারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। এক পর্যায় তাকে কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতাদের সহায়তায় সভাস্থল ব্যায়ামাগার থেকে বের করে দেওয়া হয়।
এ ছাড়াও খলিল শরীফ নামের দুমকি উপজেলার এক শ্রমিক লীগ নেতাকে কাউন্সিল সভায় ডেলিগেট কার্ড ঝুলিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে সেলফি তুলতেও দেখা গেছে। যেখানে তৃণমূলের অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীরা কার্ড বঞ্চিত, সেখানে চিহ্নিত শ্রমিক লীগ নেতা গলায় কার্ড ঝুলিয়ে নেতাদের সঙ্গে সেলফি- এতে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে প্রচণ্ড ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দেয়।
জেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব জাকারিয়া আহমেদ তার নিজের ফেসবুকে স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘যিনি এই লোককে অতিথি কার্ড দিয়েছেন তাকে খোঁজ করার জোর দাবি রইল জেলা বিএনপির কাছে। আমরা কিন্তু কাউকেই ছাড় দেব না। দয়া করে দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করলে বাপকেও ছাড় দেব না’। মুহূর্তেই স্ট্যাট্যাসটি ভাইরাল হয়ে যায়। কমেন্টসে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
জানা গেছে, খলিলুর পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের অন্যতম সুবিধাভোগী। জুলাই ’২৪ অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে লাঠি হাতে সক্রিয় ছিলেন তিনি। এ বিষয়ে দুমকি উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. খলিলুর রহমান বলেন ‘আমার চোখে পড়ে নাই, তবে বিষয়টি তদন্ত করে যারা তাকে ডেলিগেট কার্ড দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করব।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান টোটন বলেন, এত বড় কাউন্সিল সফল করার কাজে ব্যস্ত ছিলাম আমরা যার যার অবস্থান থেকে। এর মধ্যে যদি এমন অনাকাঙ্ক্ষিত এবং অসাংগঠনিক ঘটনা ঘটে তা অবশ্যই তদন্তের দাবি রাখে, বিচারের দাবি রাখে। আমরা এ ব্যাপারে অচিরেই তদন্ত করে দায়ীদের খুঁজে বের করা হবে।
পটুয়াখালী জেলা বিএনপির কাউন্সিলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের সরব উপস্থিতে ফুঁসে ওঠেছে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে আশ্রয়দাতাদের চিহ্নিত করে তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
দলীয় একাধিক সূত্রমতে গত ২ জুলাই পটুয়াখালী জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের আগের রাতে অনুষ্ঠানের সাজসজ্জা দেখাশোনা-তদারকির দায়িত্ব পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক উপস্থিত হলে তৃণমূল নেতারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। এক পর্যায় তাকে কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতাদের সহায়তায় সভাস্থল ব্যায়ামাগার থেকে বের করে দেওয়া হয়।
এ ছাড়াও খলিল শরীফ নামের দুমকি উপজেলার এক শ্রমিক লীগ নেতাকে কাউন্সিল সভায় ডেলিগেট কার্ড ঝুলিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে সেলফি তুলতেও দেখা গেছে। যেখানে তৃণমূলের অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীরা কার্ড বঞ্চিত, সেখানে চিহ্নিত শ্রমিক লীগ নেতা গলায় কার্ড ঝুলিয়ে নেতাদের সঙ্গে সেলফি- এতে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে প্রচণ্ড ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দেয়।
জেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব জাকারিয়া আহমেদ তার নিজের ফেসবুকে স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘যিনি এই লোককে অতিথি কার্ড দিয়েছেন তাকে খোঁজ করার জোর দাবি রইল জেলা বিএনপির কাছে। আমরা কিন্তু কাউকেই ছাড় দেব না। দয়া করে দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করলে বাপকেও ছাড় দেব না’। মুহূর্তেই স্ট্যাট্যাসটি ভাইরাল হয়ে যায়। কমেন্টসে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
জানা গেছে, খলিলুর পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের অন্যতম সুবিধাভোগী। জুলাই ’২৪ অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে লাঠি হাতে সক্রিয় ছিলেন তিনি। এ বিষয়ে দুমকি উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. খলিলুর রহমান বলেন ‘আমার চোখে পড়ে নাই, তবে বিষয়টি তদন্ত করে যারা তাকে ডেলিগেট কার্ড দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করব।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান টোটন বলেন, এত বড় কাউন্সিল সফল করার কাজে ব্যস্ত ছিলাম আমরা যার যার অবস্থান থেকে। এর মধ্যে যদি এমন অনাকাঙ্ক্ষিত এবং অসাংগঠনিক ঘটনা ঘটে তা অবশ্যই তদন্তের দাবি রাখে, বিচারের দাবি রাখে। আমরা এ ব্যাপারে অচিরেই তদন্ত করে দায়ীদের খুঁজে বের করা হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে