এম হাসান, কুমিল্লা
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা প্রশাসনের নাকের ডগায় বসবাস করছেন জুলাই আন্দোলনে হামলা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রশিদ। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তাকে ধরছে না পুলিশ। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আব্দুর রশিদ বুড়িচং উপজেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক। জুলাই আন্দোলন চলাকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের আলেখারচর বিশ্বরোড এলাকায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা আদালতে দুটি মামলা রয়েছে। কিন্তু তাকে এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি। উল্টো তিনি দখল করে রয়েছেন উপজেলা কোয়ার্টার।
জানা যায়, ২০১৩ সালে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আবদুল মতিন খসরুর প্রভাব খাটিয়ে উপজেলা কোয়ার্টারের একটি বাসা দখল করেন আব্দুর রশিদ। এরপর থেকে সেখানেই পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন তিনি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, আব্দুর রশিদের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম বুড়িচং ফজর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। তার নামেই এই ভবনটি দখলে নেওয়া হয়।
বুড়িচং উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন বলেন, আব্দুর রশিদ জুলাই আন্দোলনে হামলার একাধিক মামলার আসামি। তিনি এখনো উপজেলা কোয়ার্টারে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসবাস করছেন। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। এটি কীভাবে সম্ভব? আওয়ামী লীগ নেতা এখনো সরকারি জায়গায় কীভাবে বসবাস করে, তা আমার মাথায় ঢোকে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা মহানগরের সাবেক আহ্বায়ক আবু রায়হান আমার দেশকে বলেন, জুলাই আন্দোলনে অনেক আহত ছাত্র-জনতা এখনো বিছানায় কষ্ট পাচ্ছে। শহীদ পরিবারের স্বজনরা এখনো কান্নায় জায়নামাজ ভেজায়। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের প্রকাশ্যে চলাফেরা আমাদের হতবাক করে। প্রশাসনকে অনতিবিলম্বে জুলাই আন্দোলনে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানাই।
উপজেলা কোয়ার্টার দখল করে বসবাসের বিষয়ে জানতে চাইলে আব্দুর রশিদ বলেন, অনেক আগেই এই বাসাটা নিয়েছিলাম। তখনকার প্রশাসন আবেদন করায় এটি আমার স্ত্রীকে দিয়েছিল।
পরবর্তী সময়ে জুলাই আন্দোলনে হামলা মামলার বিষয়ে কথা বলতে চাইলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বুড়িচং থানার ওসি আজিজুল হক আমার দেশকে বলেন, কোর্ট থেকে কোনো আদেশ না পাওয়ায় আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছি না। যদি কোর্ট এ সংক্রান্ত কোনো আদেশ দেয় আমরা ব্যবস্থা নেব।
জুলাই আন্দোলনে হামলা মামলার আসামি কীভাবে উপজেলা কোয়ার্টারে থাকে সে বিষয়ে জানতে চাইলে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর হোসেন আমার দেশকে বলেন, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়া কেউ কোয়ার্টারে থাকতে পারে না। তারপরও আমি নিয়মগুলো জেনে আপনাকে জানাব।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা প্রশাসনের নাকের ডগায় বসবাস করছেন জুলাই আন্দোলনে হামলা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রশিদ। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তাকে ধরছে না পুলিশ। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আব্দুর রশিদ বুড়িচং উপজেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক। জুলাই আন্দোলন চলাকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের আলেখারচর বিশ্বরোড এলাকায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা আদালতে দুটি মামলা রয়েছে। কিন্তু তাকে এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি। উল্টো তিনি দখল করে রয়েছেন উপজেলা কোয়ার্টার।
জানা যায়, ২০১৩ সালে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আবদুল মতিন খসরুর প্রভাব খাটিয়ে উপজেলা কোয়ার্টারের একটি বাসা দখল করেন আব্দুর রশিদ। এরপর থেকে সেখানেই পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন তিনি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, আব্দুর রশিদের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম বুড়িচং ফজর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। তার নামেই এই ভবনটি দখলে নেওয়া হয়।
বুড়িচং উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন বলেন, আব্দুর রশিদ জুলাই আন্দোলনে হামলার একাধিক মামলার আসামি। তিনি এখনো উপজেলা কোয়ার্টারে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসবাস করছেন। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। এটি কীভাবে সম্ভব? আওয়ামী লীগ নেতা এখনো সরকারি জায়গায় কীভাবে বসবাস করে, তা আমার মাথায় ঢোকে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা মহানগরের সাবেক আহ্বায়ক আবু রায়হান আমার দেশকে বলেন, জুলাই আন্দোলনে অনেক আহত ছাত্র-জনতা এখনো বিছানায় কষ্ট পাচ্ছে। শহীদ পরিবারের স্বজনরা এখনো কান্নায় জায়নামাজ ভেজায়। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের প্রকাশ্যে চলাফেরা আমাদের হতবাক করে। প্রশাসনকে অনতিবিলম্বে জুলাই আন্দোলনে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানাই।
উপজেলা কোয়ার্টার দখল করে বসবাসের বিষয়ে জানতে চাইলে আব্দুর রশিদ বলেন, অনেক আগেই এই বাসাটা নিয়েছিলাম। তখনকার প্রশাসন আবেদন করায় এটি আমার স্ত্রীকে দিয়েছিল।
পরবর্তী সময়ে জুলাই আন্দোলনে হামলা মামলার বিষয়ে কথা বলতে চাইলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বুড়িচং থানার ওসি আজিজুল হক আমার দেশকে বলেন, কোর্ট থেকে কোনো আদেশ না পাওয়ায় আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছি না। যদি কোর্ট এ সংক্রান্ত কোনো আদেশ দেয় আমরা ব্যবস্থা নেব।
জুলাই আন্দোলনে হামলা মামলার আসামি কীভাবে উপজেলা কোয়ার্টারে থাকে সে বিষয়ে জানতে চাইলে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর হোসেন আমার দেশকে বলেন, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়া কেউ কোয়ার্টারে থাকতে পারে না। তারপরও আমি নিয়মগুলো জেনে আপনাকে জানাব।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে