লালমাই উপজেলার দ্বিবার্ষিক সম্মেলন নিয়ে অভিযোগ
কুমিল্লা ও লালমাই প্রতিনিধি
কুমিল্লার লালমাই উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে শাহজাহান মজুমদার নামে একজন সভাপতি পদপ্রার্থী ছিলেন। তাকে সম্মেলন স্থল থেকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাসুদ করিম মাসুদকে বিনা প্রতিদ্বন্ধীতায় বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার সুয়াগঞ্জ টিএ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে এ ঘটনা ঘটে।
সম্মেলনে অংশ নেওয়া বিএনপির কয়েক নেতাকর্মী বলেন, অপহরণকারীরা সম্মেলনস্থল থেকে সভাপতি প্রার্থী শাহজাহান ও তার প্রস্তাবকারী গোলাম আজম মজুমদার শাহ পরানকে মারধর করে সিএনজিচালি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল যোগে সদর দক্ষিণ উপজেলার পরানপুর এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে সভাপতি প্রার্থীকে একদিকে নিয়ে ‘গুম’ করা হয় এবং প্রস্তাবকারীকে বাগমারা বাজারে নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিষয়টি জানাজানি হলে অপহরণের সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শাহজাহানকে বাগমারা উত্তর বাজারে সততা ফার্নিচারের সামনে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে তার সমর্থকরা তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেন।
মুক্তির পর অপহরণের শিকার লালমাই উপজেলা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী শাহজাহান স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাকে ভোটে পরাজিত করতে পারবে না জেনে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাসুদ করিম মাসুদ আমাকে গুম করেছিলেন। এর অংশ হিসেবে তার সমর্থক মহসিন মজুমদার ও ভুলইন দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিনের নেতৃত্বে যুবদল- ছাত্রদলের কিছু নেতাকর্মী আমাকে সম্মেলন স্থল থেকে অপহরণ করেন। আমাকে পরানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে আটকে রাখে তারা। অপহরণকারীদের কাছে একটা ফোন আসলে রাত সাড়ে ৭টায় আমাকে বাগমারায় এনে ছেড়ে দেওয়া হয়।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমি ২৫ বছর ধরে মনির চৌধুরীর সঙ্গে রাজনীতি করি। ২৫ বছর ধরে বিএনপি করি। শুধু গণতান্ত্রিকভাবে সভাপতি পদে ভোট করতে চেয়েছি, এটা কি আমার অপরাধ? আমাকে অপহরণ করে একতরফাভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্ধীতায় মাসুদ করিমকে সভাপতি ঘোষণা আমি মানি না। নতুন করে আমি লালমাই উপজেলা সম্মেলন আয়োজনের দাবি জানাই।’
অভিযুক্ত লালমাই উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সভাপতি মাসুদ করিম মাসুদ বলেন, ‘আমি সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সম্মেলনে অনুপস্থিত ছিলেন। অপহরণের বিষয়টি সত্য নয়।’
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে গুম করে সভাপতি হয়েছেন মাসুদ করিমÑ এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন আমার দেশ-কে বলেন, ‘অপহরণের বিষয়টি আমার জানা নেই । আমার কাছে এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।’
লালমাই থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সদর দক্ষিণ উপজেলার সুয়াগন্জ টিআই হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভেনুতে দুইটি উপজেলার কমিটি হয়েছে । সদর দক্ষিণ এবং লালমাই উপজেলা । অপহরণের বিষয়ে আমার জানা নেই।’
কুমিল্লার লালমাই উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে শাহজাহান মজুমদার নামে একজন সভাপতি পদপ্রার্থী ছিলেন। তাকে সম্মেলন স্থল থেকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাসুদ করিম মাসুদকে বিনা প্রতিদ্বন্ধীতায় বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার সুয়াগঞ্জ টিএ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে এ ঘটনা ঘটে।
সম্মেলনে অংশ নেওয়া বিএনপির কয়েক নেতাকর্মী বলেন, অপহরণকারীরা সম্মেলনস্থল থেকে সভাপতি প্রার্থী শাহজাহান ও তার প্রস্তাবকারী গোলাম আজম মজুমদার শাহ পরানকে মারধর করে সিএনজিচালি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল যোগে সদর দক্ষিণ উপজেলার পরানপুর এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে সভাপতি প্রার্থীকে একদিকে নিয়ে ‘গুম’ করা হয় এবং প্রস্তাবকারীকে বাগমারা বাজারে নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিষয়টি জানাজানি হলে অপহরণের সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শাহজাহানকে বাগমারা উত্তর বাজারে সততা ফার্নিচারের সামনে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে তার সমর্থকরা তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেন।
মুক্তির পর অপহরণের শিকার লালমাই উপজেলা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী শাহজাহান স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাকে ভোটে পরাজিত করতে পারবে না জেনে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাসুদ করিম মাসুদ আমাকে গুম করেছিলেন। এর অংশ হিসেবে তার সমর্থক মহসিন মজুমদার ও ভুলইন দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিনের নেতৃত্বে যুবদল- ছাত্রদলের কিছু নেতাকর্মী আমাকে সম্মেলন স্থল থেকে অপহরণ করেন। আমাকে পরানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে আটকে রাখে তারা। অপহরণকারীদের কাছে একটা ফোন আসলে রাত সাড়ে ৭টায় আমাকে বাগমারায় এনে ছেড়ে দেওয়া হয়।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমি ২৫ বছর ধরে মনির চৌধুরীর সঙ্গে রাজনীতি করি। ২৫ বছর ধরে বিএনপি করি। শুধু গণতান্ত্রিকভাবে সভাপতি পদে ভোট করতে চেয়েছি, এটা কি আমার অপরাধ? আমাকে অপহরণ করে একতরফাভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্ধীতায় মাসুদ করিমকে সভাপতি ঘোষণা আমি মানি না। নতুন করে আমি লালমাই উপজেলা সম্মেলন আয়োজনের দাবি জানাই।’
অভিযুক্ত লালমাই উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সভাপতি মাসুদ করিম মাসুদ বলেন, ‘আমি সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সম্মেলনে অনুপস্থিত ছিলেন। অপহরণের বিষয়টি সত্য নয়।’
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে গুম করে সভাপতি হয়েছেন মাসুদ করিমÑ এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন আমার দেশ-কে বলেন, ‘অপহরণের বিষয়টি আমার জানা নেই । আমার কাছে এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।’
লালমাই থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সদর দক্ষিণ উপজেলার সুয়াগন্জ টিআই হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভেনুতে দুইটি উপজেলার কমিটি হয়েছে । সদর দক্ষিণ এবং লালমাই উপজেলা । অপহরণের বিষয়ে আমার জানা নেই।’
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২১ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৯ মিনিট আগে