মহেশখালীতে কোস্টগার্ডের বিতর্কিত অভিযান
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার
কক্সবাজারের মহেশখালীর কালারমারছড়ায় কোস্টগার্ডের অভিযানে ‘নিরীহ মানুষ’কে গ্রেপ্তার ও ‘কন্ট্রাক্ট অভিযানে’র অভিযোগ উঠেছে। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর পরিবার ও বিএনপি সমর্থিত কয়েকটি পরিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকে কোস্টগার্ডের অভিযানে লুটপাট ও হয়রানিরও অভিযোগ তুলে।
অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি ও শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই মোহাম্মদ আলীর কলেজপড়ুয়া মেয়ে নিঝুম মনি সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী ‘তারেক বাহিনীর ইন্ধনে’ কোস্টগার্ড শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর পরিবারের বীর নিবাসে বারবার অভিযান চালাচ্ছে। সাধারণ মানুষকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো হচ্ছে। তার পিতা মোহাম্মদ আলীসহ নিরীহ সকলকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
মঙ্গলবার বিকেলে কক্সবাজার শহরে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর ভাবি জেসমিন আক্তার বলেন, গত ১৮ অক্টোবরের অভিযানে পাহাড়ের প্রকৃত সন্ত্রাসীদের পরিবর্তে বিএনপি নেতাকর্মী এবং স্থানীয় মৎস্যজীবী, কৃষক ও ছাত্রদের আটক করা হয়। অভিযানের সময় কিছু সোর্স নামধারী ব্যক্তিকে অস্ত্র হাতে মহড়া দিতে দেখা গেছে। যা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
তানভীর ছিদ্দিকীর ভাতিজা সোহাগ মনি বলেন, যেখানে আসল সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে থাকে সেখানে না গিয়ে লোকালয়ে অভিযান চালানোয় সাধারণ মানুষ ভীত-সন্ত্রস্ত।
পরিবারের দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে এই ধরনের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। তারা আটক নিরীহ ব্যক্তিদের মুক্তি ও ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা বলেন, তারা রাষ্ট্রের শত্রু নন, বরং ন্যায়বিচার প্রত্যাশী সাধারণ নাগরিক। আমাদের নিরীহ আব্বুকে ফিরিয়ে দিন, অন্যায় মামলা প্রত্যাহার করুন।
তাদের দাবি, অবিলম্বে বিতর্কিত অভিযান বন্ধ, আটক ব্যক্তিদের মুক্তি এবং ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত নিশ্চিত করা হোক। একই সঙ্গে তারা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর ভাতিজা মোহাম্মদ শিপন, কলেজপড়ুয়া ছাত্র মোহাম্মদ সোহাগ, আসিফ, ছাত্রদলের নেতা তানিশ প্রমুখ।
মহেশখালীতে কোস্টগার্ডের অভিযানে নিরীহ মানুষ গ্রেপ্তার অভিযোগ ও কন্ট্রাক্ট অভিযান বন্ধের দাবি জানান।
কক্সবাজারের মহেশখালীর কালারমারছড়ায় কোস্টগার্ডের অভিযানে ‘নিরীহ মানুষ’কে গ্রেপ্তার ও ‘কন্ট্রাক্ট অভিযানে’র অভিযোগ উঠেছে। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর পরিবার ও বিএনপি সমর্থিত কয়েকটি পরিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকে কোস্টগার্ডের অভিযানে লুটপাট ও হয়রানিরও অভিযোগ তুলে।
অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি ও শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই মোহাম্মদ আলীর কলেজপড়ুয়া মেয়ে নিঝুম মনি সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী ‘তারেক বাহিনীর ইন্ধনে’ কোস্টগার্ড শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর পরিবারের বীর নিবাসে বারবার অভিযান চালাচ্ছে। সাধারণ মানুষকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো হচ্ছে। তার পিতা মোহাম্মদ আলীসহ নিরীহ সকলকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
মঙ্গলবার বিকেলে কক্সবাজার শহরে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর ভাবি জেসমিন আক্তার বলেন, গত ১৮ অক্টোবরের অভিযানে পাহাড়ের প্রকৃত সন্ত্রাসীদের পরিবর্তে বিএনপি নেতাকর্মী এবং স্থানীয় মৎস্যজীবী, কৃষক ও ছাত্রদের আটক করা হয়। অভিযানের সময় কিছু সোর্স নামধারী ব্যক্তিকে অস্ত্র হাতে মহড়া দিতে দেখা গেছে। যা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
তানভীর ছিদ্দিকীর ভাতিজা সোহাগ মনি বলেন, যেখানে আসল সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে থাকে সেখানে না গিয়ে লোকালয়ে অভিযান চালানোয় সাধারণ মানুষ ভীত-সন্ত্রস্ত।
পরিবারের দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে এই ধরনের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। তারা আটক নিরীহ ব্যক্তিদের মুক্তি ও ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা বলেন, তারা রাষ্ট্রের শত্রু নন, বরং ন্যায়বিচার প্রত্যাশী সাধারণ নাগরিক। আমাদের নিরীহ আব্বুকে ফিরিয়ে দিন, অন্যায় মামলা প্রত্যাহার করুন।
তাদের দাবি, অবিলম্বে বিতর্কিত অভিযান বন্ধ, আটক ব্যক্তিদের মুক্তি এবং ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত নিশ্চিত করা হোক। একই সঙ্গে তারা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর ভাতিজা মোহাম্মদ শিপন, কলেজপড়ুয়া ছাত্র মোহাম্মদ সোহাগ, আসিফ, ছাত্রদলের নেতা তানিশ প্রমুখ।
মহেশখালীতে কোস্টগার্ডের অভিযানে নিরীহ মানুষ গ্রেপ্তার অভিযোগ ও কন্ট্রাক্ট অভিযান বন্ধের দাবি জানান।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় আমির হামজা (১৩) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেবিকেলে প্রায় ৩০–৪০ যুবক দোস্ত বিল্ডিংয়ে এসে হামলা চালায় ও ভাঙচুর করে। হামলাকারীদের হাতে হকিস্টিক ও লাঠিসোঁটা ছিল। ভাঙচুর শেষে তারা ভবনটির তৃতীয় তলায় থাকা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় এবং মুজিব সেনা কার্যালয়ে অবস্থান নেয়।
৫ ঘণ্টা আগেসোহাগ হোসাইন বলেন, “গণ-অধিকার পরিষদ একটি গণমুখী, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে দেশের প্রতিটি মানুষের অধিকার ও মর্যাদার নিশ্চয়তায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি—জনগণের মতামত, সমস্যার বাস্তব চিত্র এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য সংলাপ, জনসম্পৃক্ততা ও স্বচ্ছতা অপরিহার্য।”
৭ ঘণ্টা আগেবন্দর থানার ওসি আফতাব আহমেদ আমার দেশকে বলেন, আটক দুজনের নাম মো. শাহাদাত ও মো. আকাশ। তারা চট্টগ্রাম শহরের বাসিন্দা। ব্যাগ থেকে মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা করছিল তারা। ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে ওই দুই যুবক।
৭ ঘণ্টা আগে