ফেনী কলেজ
জেলা প্রতিনিধি, ফেনী
ভুয়া কাগজ বানিয়ে ফেনী সরকারি কলেজের কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি দখলে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে একটি চক্রের বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে আদালতের নির্দেশ উপেক্ষায় স্থাপনা নির্মাণ করছে আরেকটি চক্র।
এ চক্রের সদস্যরা হলেন- ফেনী শহরের বারাহিপুর এলাকার বাসিন্দা সুমন মিয়া ও ছাগলনাইয়ার পাঠাননগর এলাকার মনির আহাম্মদ।
এদিকে সম্পত্তি দখলে নেয়ার প্রতিবাদে বুধবার কলেজের মূল ফটকে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় আগামী ১০ দিনের মধ্যে দখলকৃত সব সম্পত্তি উদ্ধার করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের সহায়তা চেয়েছেন তারা।
জানা গেছে, সম্প্রতি সদর হাসপাতালের পাশে কলেজের জায়গায় দোকানের নির্মাণকাজ শুরু করেন সুমন ও মনির। বিষয়টি জেনে কাজে বাধা দেয় কলেজ কর্তৃপক্ষ। একপর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি স্থিতাবস্থার আদেশ দেয় আদালত। একই সঙ্গে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন জমা দিতে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) নির্দেশ দেন বিচারক।
একই জায়গায় আগে থেকেই ছোট-বড় পাকা-আধাপাকা বেশ কয়েকটি দোকান রয়েছে। এসব দোকান থেকে লাখ লাখ টাকা আদায় করা হয়। এছাড়া আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কলেজের মূল ক্যাম্পাসের দেয়াল ভেঙে বহুতল ভবন গড়ে তোলেন সাংবাদিক ইকবাল সোবহানের মামা হিরণ। এতে সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে ফেনীর সাবেক জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির খোন্দকারের বিরুদ্ধে।
সূত্র জানায়, ১৬৪১ শতাংশ ভূমি অধিগ্রহণ করে ১৯৬২ সালের ২১ জুলাই ফেনী সরকারি কলেজকে হস্তান্তর করে তৎকালীন সরকার। ১৯৭৯ সালের ১২ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে ৮৪২৭ নম্বর দলিলে দান করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল মোড়ের পাশে রয়েছে ৮১ খতিয়ানের সাবেক ৪০ দাগের ২৫ শতাংশ সম্পত্তি। দীর্ঘদিন ওই সম্পত্তি দখলে নেয় স্থানীয় একটি চক্র। ভুয়া কাগজ বানিয়ে বিভিন্ন সময় বেচাকেনার নামে হাতবদল হয়।
দোকানঘর নির্মাণকারী সাহাব উদ্দিনের দাবি, কাগজপত্রের ভিত্তিতে জায়গাটি দীর্ঘদিন ধরে তার দখলে রয়েছে। ওই সূত্রে দোকান পুনর্নিমাণ করছেন তিনি।
সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সজীব তালুকদার বলেন, স্থিতাবস্থা আদেশের বিষয়টি নিয়ে অবগত রয়েছি। অল্প সময়ের মধ্যে সরেজমিন তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ এনামুল হক খোন্দকার জানান, শতবর্ষী প্রাচীন এ কলেজের সম্পত্তি রক্ষায় আদালত ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কাগজপত্র অনুযায়ী হাসপাতাল মোড়ের বিশাল অংশে কলেজের সম্পত্তি রয়েছে। দখলদাররা ভুয়া কাগজপত্র বানিয়েছে শুনেছি। শিগগিরই আমাদের ১৬৪১ শতাংশ জমি বুঝে নেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, এরই মধ্যে দখলদারদের দুবার বাধা দেওয়া হয়েছে। এরপরও কলেজের জায়গায় স্থাপনা নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছেন তারা। এজন্য আমি প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।
ভুয়া কাগজ বানিয়ে ফেনী সরকারি কলেজের কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি দখলে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে একটি চক্রের বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে আদালতের নির্দেশ উপেক্ষায় স্থাপনা নির্মাণ করছে আরেকটি চক্র।
এ চক্রের সদস্যরা হলেন- ফেনী শহরের বারাহিপুর এলাকার বাসিন্দা সুমন মিয়া ও ছাগলনাইয়ার পাঠাননগর এলাকার মনির আহাম্মদ।
এদিকে সম্পত্তি দখলে নেয়ার প্রতিবাদে বুধবার কলেজের মূল ফটকে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় আগামী ১০ দিনের মধ্যে দখলকৃত সব সম্পত্তি উদ্ধার করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের সহায়তা চেয়েছেন তারা।
জানা গেছে, সম্প্রতি সদর হাসপাতালের পাশে কলেজের জায়গায় দোকানের নির্মাণকাজ শুরু করেন সুমন ও মনির। বিষয়টি জেনে কাজে বাধা দেয় কলেজ কর্তৃপক্ষ। একপর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি স্থিতাবস্থার আদেশ দেয় আদালত। একই সঙ্গে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন জমা দিতে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) নির্দেশ দেন বিচারক।
একই জায়গায় আগে থেকেই ছোট-বড় পাকা-আধাপাকা বেশ কয়েকটি দোকান রয়েছে। এসব দোকান থেকে লাখ লাখ টাকা আদায় করা হয়। এছাড়া আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কলেজের মূল ক্যাম্পাসের দেয়াল ভেঙে বহুতল ভবন গড়ে তোলেন সাংবাদিক ইকবাল সোবহানের মামা হিরণ। এতে সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে ফেনীর সাবেক জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির খোন্দকারের বিরুদ্ধে।
সূত্র জানায়, ১৬৪১ শতাংশ ভূমি অধিগ্রহণ করে ১৯৬২ সালের ২১ জুলাই ফেনী সরকারি কলেজকে হস্তান্তর করে তৎকালীন সরকার। ১৯৭৯ সালের ১২ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে ৮৪২৭ নম্বর দলিলে দান করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল মোড়ের পাশে রয়েছে ৮১ খতিয়ানের সাবেক ৪০ দাগের ২৫ শতাংশ সম্পত্তি। দীর্ঘদিন ওই সম্পত্তি দখলে নেয় স্থানীয় একটি চক্র। ভুয়া কাগজ বানিয়ে বিভিন্ন সময় বেচাকেনার নামে হাতবদল হয়।
দোকানঘর নির্মাণকারী সাহাব উদ্দিনের দাবি, কাগজপত্রের ভিত্তিতে জায়গাটি দীর্ঘদিন ধরে তার দখলে রয়েছে। ওই সূত্রে দোকান পুনর্নিমাণ করছেন তিনি।
সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সজীব তালুকদার বলেন, স্থিতাবস্থা আদেশের বিষয়টি নিয়ে অবগত রয়েছি। অল্প সময়ের মধ্যে সরেজমিন তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ এনামুল হক খোন্দকার জানান, শতবর্ষী প্রাচীন এ কলেজের সম্পত্তি রক্ষায় আদালত ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কাগজপত্র অনুযায়ী হাসপাতাল মোড়ের বিশাল অংশে কলেজের সম্পত্তি রয়েছে। দখলদাররা ভুয়া কাগজপত্র বানিয়েছে শুনেছি। শিগগিরই আমাদের ১৬৪১ শতাংশ জমি বুঝে নেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, এরই মধ্যে দখলদারদের দুবার বাধা দেওয়া হয়েছে। এরপরও কলেজের জায়গায় স্থাপনা নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছেন তারা। এজন্য আমি প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে