স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম
ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর এজেন্ট হিসেবে অভিযুক্ত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিনের বিরোধিতা করে শুক্রবার বাদ জুমা চট্টগ্রাম নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বৈষম্যবিরোধী মহানগর সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ইবনে হোসাইন জিয়াদ, অ্যাডভোকেট জমির উদ্দিন, নিহত আলিফের চাচাতো ভাই আদনান হোসেন, রিদোয়ান হোসেন ও সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ।
আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চট্টগ্রামের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, ‘চিন্ময় ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যার পেছনে তার অনুসারীদের হাত রয়েছে। আমরা স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছি, চিন্ময়ের জামিন বাতিল করতে হবে এবং তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অন্যথায় আমরা আবারো রাজপথে রক্ত দেবো।’
তারা আরো বলেন, আমরা ভারতের গোলামী মানব না। অন্তর্বর্তী সরকার যদি ভারতের দালালি করে, তাহলে তাদেরও হাসিনার মতো বিদায় নিতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেন, ‘গত ৬ নভেম্বর ইসকন সন্ত্রাসীরা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ওপর এসিড হামলা চালায়। এরপরও প্রশাসন চুপ ছিল। চিন্ময় আদালতের সামনে মাইক ছিনিয়ে নিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। সেদিনই তাকে মাটিতে মিশিয়ে দেয়া উচিত ছিল।’
তিনি বলেন, ‘যারা ভারতের হয়ে কাজ করে, তাদেরকে জামিন দিয়ে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। অথচ চট্টগ্রাম জুলাই আন্দোলনের ১৯ নেতাকর্মীর নামে মামলা চলছে। আরেকটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা ‘র’, ইসকন ও ভারতীয় দালালদের বিতাড়িত করবো।’
তারা আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে প্রশ্ন— গত ১৫ বছরে অনেক রাজনৈতিক বন্দিকে জামিন দেয়া হয়নি, অথচ চিন্ময়ের মতো একজন ভারতীয় এজেন্ট জামিন পায় কীভাবে?
বক্তারা বলেন, ইসকন মন্দিরে অস্ত্র মজুত করা হয়েছে। এটি এখন আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন হয়ে গেছে। ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে এবং চিন্ময়ের জামিন বাতিল করে তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের হয়।
এরপর ২৫ নভেম্বর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে চিন্ময়ের জামিন নামঞ্জুর করা হয় এবং তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এমএস
ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর এজেন্ট হিসেবে অভিযুক্ত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিনের বিরোধিতা করে শুক্রবার বাদ জুমা চট্টগ্রাম নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বৈষম্যবিরোধী মহানগর সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ইবনে হোসাইন জিয়াদ, অ্যাডভোকেট জমির উদ্দিন, নিহত আলিফের চাচাতো ভাই আদনান হোসেন, রিদোয়ান হোসেন ও সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ।
আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চট্টগ্রামের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, ‘চিন্ময় ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যার পেছনে তার অনুসারীদের হাত রয়েছে। আমরা স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছি, চিন্ময়ের জামিন বাতিল করতে হবে এবং তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অন্যথায় আমরা আবারো রাজপথে রক্ত দেবো।’
তারা আরো বলেন, আমরা ভারতের গোলামী মানব না। অন্তর্বর্তী সরকার যদি ভারতের দালালি করে, তাহলে তাদেরও হাসিনার মতো বিদায় নিতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেন, ‘গত ৬ নভেম্বর ইসকন সন্ত্রাসীরা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ওপর এসিড হামলা চালায়। এরপরও প্রশাসন চুপ ছিল। চিন্ময় আদালতের সামনে মাইক ছিনিয়ে নিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। সেদিনই তাকে মাটিতে মিশিয়ে দেয়া উচিত ছিল।’
তিনি বলেন, ‘যারা ভারতের হয়ে কাজ করে, তাদেরকে জামিন দিয়ে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। অথচ চট্টগ্রাম জুলাই আন্দোলনের ১৯ নেতাকর্মীর নামে মামলা চলছে। আরেকটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা ‘র’, ইসকন ও ভারতীয় দালালদের বিতাড়িত করবো।’
তারা আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে প্রশ্ন— গত ১৫ বছরে অনেক রাজনৈতিক বন্দিকে জামিন দেয়া হয়নি, অথচ চিন্ময়ের মতো একজন ভারতীয় এজেন্ট জামিন পায় কীভাবে?
বক্তারা বলেন, ইসকন মন্দিরে অস্ত্র মজুত করা হয়েছে। এটি এখন আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন হয়ে গেছে। ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে এবং চিন্ময়ের জামিন বাতিল করে তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের হয়।
এরপর ২৫ নভেম্বর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে চিন্ময়ের জামিন নামঞ্জুর করা হয় এবং তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে