
চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া ও পূর্ব ষোলশহর এলাকায় এখন আতঙ্কের নাম ‘মুরাদ বাহিনী’। স্থানীয়দের ভাষায়, এরা প্রকাশ্যে অস্ত্র হাতে ঘুরে বেড়ায়, গুলি ছোড়ে যখন-তখন।
এলাকাজুড়ে তাদের বিরুদ্ধে ভয়, ক্ষোভ আর নিঃশব্দ আতঙ্ক-তবু পুলিশের কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই।
জানা গেছে, বাহিনীর প্রধান মুরাদ মূলত নোয়াখালীর দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। এখন তিনি নগরের ৬ নম্বর পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে, কয়েকবার মাদকসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ-প্রতিবারই তিনি সহজে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসেন এবং আবারও আগের মতো দাপট দেখান।
শুধু গত এক মাসে মোরাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে অন্তত তিনটি বড় হামলার অভিযোগ উঠেছে। দু’সপ্তাহ আগে রাহাত্তরপুল এলাকায় একটি অটোরিকশা গ্যারেজে হামলা চালায় মুরাদের অনুসারীরা। তারা গ্যারেজে ঢুকে মালিককে মারধর করে এবং দু’টি অটোরিকশা ভাঙচুর করে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য, তারা প্রকাশ্যে দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করছিল, কেউ এগোতে পারেনি।
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, দোকানপাটে মাসে মাসে চাঁদা তোলে মুরাদের লোকজন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে সরাসরি হুমকি আসে ‘পুলিশ কিছু করতে পারবে না।’ গত শুক্রবার গভীর রাতে ১৬ নম্বর গলি এলাকায় টহলরত যুবকদের ওপর গুলি ছোড়ে দু’মোটরসাইকেলে আসা তিনজন সশস্ত্র ব্যক্তি। এলাকাবাসী বলছে, এরা মুরাদ বাহিনীর সদস্য।
রাহাত্তারপুল ঘটনার মামলার সাক্ষী মোহাম্মদ ফয়সাল নামে একজন বলেন, আমি কোনো রাজনীতি করি না। সম্প্রতি আমার কয়েকজন বন্ধু বিএনপি করে-তাদের সঙ্গে পার্টনার হয়েছি। এতেই মুরাদ ক্ষেপে যায়। গ্যারেজে দু’বার হামলা চালায়। একবার দলবল নিয়ে আমাদের খুঁজে আসে। হামলার সময় আমরা আত্মগোপনে ছিলাম। তখন একজনের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ও বাকিদের হাতে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি ছিল।
‘পুলিশ আসে, কিন্তু পরে কিছুই হয় না’ একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, মুরাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে পুলিশ আসে, ছবি তোলে, তারপর কিছুই হয় না। কয়েকদিন চুপচাপ থাকে, আবার তারা ফিরে আসে। আমরা ভয় পাই কখন আবার দরজায় কড়া নাড়ে।
এলাকার ব্যবসায়ীদের দাবি, পুলিশের ‘জানার পরও না-জানার ভান’ এখন সাধারণ নিয়মে পরিণত হয়েছে।
অনেকেই বলছেন, মোরাদের ছবি রয়েছে নগরের প্রভাবশালী বিএনপি নেতাদের সঙ্গে। সেই রাজনৈতিক আশ্রয়ই তাকে আজ ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে গেছে।
এদিকে, মুরাদ বাহিনীর তৎপরতায় স্থানীয় রাজনীতিকদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, মুরাদকে রাজনৈতিক প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে, যা তার বাহিনীকে আরও বেপরোয়া করে তুলছে। বিএনপির এক জ্যেষ্ঠ নেতার আশ্রয়ে থেকে মুরাদ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকলেও তার বিরুদ্ধে পুলিশ বা প্রশাসনের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এতে বিএনপির ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে পড়ছে। স্থানীয়দের মতে, এই অবস্থা চলতে থাকলে আসন্ন নির্বাচনের আগে দলীয় ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং জনগণের মধ্যে ভীতি ও ক্ষোভ আরও বাড়বে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আস্থা হ্রাস করবে।
মুরাদের সঙ্গে এসআলমের গাড়ি কাণ্ডে পদ হারানো এক নেতার সঙ্গে ছবি রয়েছে। যেগুলো ফেসবুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
এক বিএনপি নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এভাবে যদি দলে অপরাধীদের আশ্রয় দেয়া হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে কর্মীরাও মুখ ফিরিয়ে নেবে। নির্বাচনের আগে এসব নিয়ন্ত্রণে না আনলে দলের ভাবমূর্তি ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
পূর্ব ষোলশহরের এক প্রবীণ বাসিন্দা বলেন, আগে রাতের বেলা আমরা রাস্তার পাশে বসে গল্প করতাম। এখন সূর্য ডোবার পর দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ি। ভয় আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে।
স্থানীয়দের দাবি, রাজনৈতিক ছত্রছায়া ভেদ করে যদি প্রশাসন এবার সত্যিকারের পদক্ষেপ নেয়, তাহলেই কেবল এলাকায় শান্তি ফিরবে। ‘অপরাধীরা যে দলেরই হোক, আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়-এটা এবার প্রমাণ করতে হবে,’ বলেন এক তরুণ বাসিন্দা।
এই বিষয়ে মো. মুরাদ বলেন, ভিডিওতে আমাকে অতিরঞ্জিত করে দেখানো হয়েছে। আমার হাতে অস্ত্র ছিল না, লাঠি ছিল। আমার বহিষ্কারাদেশ সঠিক নয়। মহানগর বিএনপি আমাকে বহিষ্কার করতে পারে না, কেবল কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে পারে। আমি চান্দগাঁও থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলাম। মহানগর বিএনপির দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম আহ্বায়ক শওকত আজম খাজা আমাকে বহিষ্কার চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম-আহ্বায়ক শওকত আজম খাজা বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারপরও মুরাদ সঠিক পথে না আসায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ জানিয়েছি। দল হিসেবে এর বাইরে আমাদের করার তেমন কিছু নেই।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পিআর দায়িত্ব পালনন করা অনিন্দিতা বড়ুয়া জানান, মোরাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে আসা অভিযোগগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে, শিগগির ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া ও পূর্ব ষোলশহর এলাকায় এখন আতঙ্কের নাম ‘মুরাদ বাহিনী’। স্থানীয়দের ভাষায়, এরা প্রকাশ্যে অস্ত্র হাতে ঘুরে বেড়ায়, গুলি ছোড়ে যখন-তখন।
এলাকাজুড়ে তাদের বিরুদ্ধে ভয়, ক্ষোভ আর নিঃশব্দ আতঙ্ক-তবু পুলিশের কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই।
জানা গেছে, বাহিনীর প্রধান মুরাদ মূলত নোয়াখালীর দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। এখন তিনি নগরের ৬ নম্বর পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে, কয়েকবার মাদকসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ-প্রতিবারই তিনি সহজে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসেন এবং আবারও আগের মতো দাপট দেখান।
শুধু গত এক মাসে মোরাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে অন্তত তিনটি বড় হামলার অভিযোগ উঠেছে। দু’সপ্তাহ আগে রাহাত্তরপুল এলাকায় একটি অটোরিকশা গ্যারেজে হামলা চালায় মুরাদের অনুসারীরা। তারা গ্যারেজে ঢুকে মালিককে মারধর করে এবং দু’টি অটোরিকশা ভাঙচুর করে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য, তারা প্রকাশ্যে দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করছিল, কেউ এগোতে পারেনি।
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, দোকানপাটে মাসে মাসে চাঁদা তোলে মুরাদের লোকজন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে সরাসরি হুমকি আসে ‘পুলিশ কিছু করতে পারবে না।’ গত শুক্রবার গভীর রাতে ১৬ নম্বর গলি এলাকায় টহলরত যুবকদের ওপর গুলি ছোড়ে দু’মোটরসাইকেলে আসা তিনজন সশস্ত্র ব্যক্তি। এলাকাবাসী বলছে, এরা মুরাদ বাহিনীর সদস্য।
রাহাত্তারপুল ঘটনার মামলার সাক্ষী মোহাম্মদ ফয়সাল নামে একজন বলেন, আমি কোনো রাজনীতি করি না। সম্প্রতি আমার কয়েকজন বন্ধু বিএনপি করে-তাদের সঙ্গে পার্টনার হয়েছি। এতেই মুরাদ ক্ষেপে যায়। গ্যারেজে দু’বার হামলা চালায়। একবার দলবল নিয়ে আমাদের খুঁজে আসে। হামলার সময় আমরা আত্মগোপনে ছিলাম। তখন একজনের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ও বাকিদের হাতে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি ছিল।
‘পুলিশ আসে, কিন্তু পরে কিছুই হয় না’ একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, মুরাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে পুলিশ আসে, ছবি তোলে, তারপর কিছুই হয় না। কয়েকদিন চুপচাপ থাকে, আবার তারা ফিরে আসে। আমরা ভয় পাই কখন আবার দরজায় কড়া নাড়ে।
এলাকার ব্যবসায়ীদের দাবি, পুলিশের ‘জানার পরও না-জানার ভান’ এখন সাধারণ নিয়মে পরিণত হয়েছে।
অনেকেই বলছেন, মোরাদের ছবি রয়েছে নগরের প্রভাবশালী বিএনপি নেতাদের সঙ্গে। সেই রাজনৈতিক আশ্রয়ই তাকে আজ ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে গেছে।
এদিকে, মুরাদ বাহিনীর তৎপরতায় স্থানীয় রাজনীতিকদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, মুরাদকে রাজনৈতিক প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে, যা তার বাহিনীকে আরও বেপরোয়া করে তুলছে। বিএনপির এক জ্যেষ্ঠ নেতার আশ্রয়ে থেকে মুরাদ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকলেও তার বিরুদ্ধে পুলিশ বা প্রশাসনের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এতে বিএনপির ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে পড়ছে। স্থানীয়দের মতে, এই অবস্থা চলতে থাকলে আসন্ন নির্বাচনের আগে দলীয় ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং জনগণের মধ্যে ভীতি ও ক্ষোভ আরও বাড়বে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আস্থা হ্রাস করবে।
মুরাদের সঙ্গে এসআলমের গাড়ি কাণ্ডে পদ হারানো এক নেতার সঙ্গে ছবি রয়েছে। যেগুলো ফেসবুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
এক বিএনপি নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এভাবে যদি দলে অপরাধীদের আশ্রয় দেয়া হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে কর্মীরাও মুখ ফিরিয়ে নেবে। নির্বাচনের আগে এসব নিয়ন্ত্রণে না আনলে দলের ভাবমূর্তি ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
পূর্ব ষোলশহরের এক প্রবীণ বাসিন্দা বলেন, আগে রাতের বেলা আমরা রাস্তার পাশে বসে গল্প করতাম। এখন সূর্য ডোবার পর দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ি। ভয় আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে।
স্থানীয়দের দাবি, রাজনৈতিক ছত্রছায়া ভেদ করে যদি প্রশাসন এবার সত্যিকারের পদক্ষেপ নেয়, তাহলেই কেবল এলাকায় শান্তি ফিরবে। ‘অপরাধীরা যে দলেরই হোক, আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়-এটা এবার প্রমাণ করতে হবে,’ বলেন এক তরুণ বাসিন্দা।
এই বিষয়ে মো. মুরাদ বলেন, ভিডিওতে আমাকে অতিরঞ্জিত করে দেখানো হয়েছে। আমার হাতে অস্ত্র ছিল না, লাঠি ছিল। আমার বহিষ্কারাদেশ সঠিক নয়। মহানগর বিএনপি আমাকে বহিষ্কার করতে পারে না, কেবল কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে পারে। আমি চান্দগাঁও থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলাম। মহানগর বিএনপির দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম আহ্বায়ক শওকত আজম খাজা আমাকে বহিষ্কার চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম-আহ্বায়ক শওকত আজম খাজা বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারপরও মুরাদ সঠিক পথে না আসায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ জানিয়েছি। দল হিসেবে এর বাইরে আমাদের করার তেমন কিছু নেই।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পিআর দায়িত্ব পালনন করা অনিন্দিতা বড়ুয়া জানান, মোরাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে আসা অভিযোগগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে, শিগগির ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

বাঁশখালীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আবদুল খালেক নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভোররাতে ইলশা এলাকা থেকে তাকে আটক করে। আটক আবদুল খালেক বাহারছড়া ইউপি'র রত্নপুর গ্রামের জনৈক বদরুজ্জামানের পুত্র।
৪ ঘণ্টা আগে
ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী মারিয়া আক্তারের মা রহিমা বেগম বাদী হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় অভিযোগ দাখিল করেন। এছাড়াও সে ২০২২ সালে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের
৪ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরার সায়েদাবাদ এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়শই বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর চরাঞ্চলে সংঘর্ষে সন্ত্রাসীদের গুলিতে একজন নিহত হয়, ৯ সেপ্টেম্বর রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত এবং একজন
৫ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহাদুরপুর বাজারে পাগলের ধাক্কায় টলির নিচে পড়ে এক দিনমুজুর নিহত হয়েছেন। শনিবার দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৬ ঘণ্টা আগে