চট্টগ্রাম ব্যুরো
কক্সবাজার রুটে আরও দু’টি ট্রেন চালানোর বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছে রেল প্রশাসন। ‘সৈকত
এক্সপ্রেস’ ও ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ নামে এ দুটি ট্রেন নিয়মিত চালানোর বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে, মন্ত্রাণালয় এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন আমার দেশকে বলেন,
দু’টি ট্রেন চালানোর বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সম্মতি দিলে আমরা এই রুটে ট্রেনগুলো চালাতে
পারবো।
কক্সবাজার রুটে বর্তমানে দু’টি আন্তঃনগর পর্যটক ও কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন এবং একটি
লোকাল ‘ঈদ স্পেশাল নাইন’ নামে চলাচল করছে। দু’টি চালু হলে লোকাল ট্রেনটি বন্ধ
হয়ে যাবে। ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে কক্সবাজারের পথে চলাচল শুরু করে
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’। পরে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি চালু হয় আরেকটি ট্রেন, ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’।
প্রস্তাবনায় নতুন দুই ট্রেনের মধ্যে ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৬টা ১৫ মিনিট ছাড়ার
কথা উল্লেখ রয়েছে। ওই সময় ছাড়লে ট্রেনটি কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে। আর
‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ বিকাল তিনটা ১০ মিনিটে চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে পর্যটন নগরে পৌঁছাবে
সন্ধ্যা ৭টায়।
অন্যদিকে ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ কক্সবাজার থেকে সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম স্টেশনে
পৌঁছাবে বেলা ২টা ১৫ মিনিটে। আর ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ রাত ৮টা ১৫ মিনিটে কক্সবাজার স্টেশন থেকে ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১১টা ৫০ মিনিটে।
ট্রেন দুটির মধ্যে ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ বিরতি দেবে ৮টি স্টেশনে; যার মধ্যে রয়েছে- ষোলশহর,
জানালীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুল হাজারা ও রামু। আর ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ থামবে ১০টি স্টেশনে; এর মধ্যে আছে- ষোলশহর, গুমদন্ডী, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলহাজারা, ইসলামাবাদ ও রামু।
দুই ট্রেনের সব যাত্রাতেই থাকবে ১৬টি কোচ, যার মোট আসন সংখ্যা ৭৪৩। একদিনে ট্রেনগুলোতে যাতায়াত করতে পারবেন মোট ২৯৭২ যাত্রী।
এমএস
কক্সবাজার রুটে আরও দু’টি ট্রেন চালানোর বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছে রেল প্রশাসন। ‘সৈকত
এক্সপ্রেস’ ও ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ নামে এ দুটি ট্রেন নিয়মিত চালানোর বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে, মন্ত্রাণালয় এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন আমার দেশকে বলেন,
দু’টি ট্রেন চালানোর বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সম্মতি দিলে আমরা এই রুটে ট্রেনগুলো চালাতে
পারবো।
কক্সবাজার রুটে বর্তমানে দু’টি আন্তঃনগর পর্যটক ও কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন এবং একটি
লোকাল ‘ঈদ স্পেশাল নাইন’ নামে চলাচল করছে। দু’টি চালু হলে লোকাল ট্রেনটি বন্ধ
হয়ে যাবে। ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে কক্সবাজারের পথে চলাচল শুরু করে
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’। পরে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি চালু হয় আরেকটি ট্রেন, ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’।
প্রস্তাবনায় নতুন দুই ট্রেনের মধ্যে ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৬টা ১৫ মিনিট ছাড়ার
কথা উল্লেখ রয়েছে। ওই সময় ছাড়লে ট্রেনটি কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে। আর
‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ বিকাল তিনটা ১০ মিনিটে চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে পর্যটন নগরে পৌঁছাবে
সন্ধ্যা ৭টায়।
অন্যদিকে ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ কক্সবাজার থেকে সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম স্টেশনে
পৌঁছাবে বেলা ২টা ১৫ মিনিটে। আর ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ রাত ৮টা ১৫ মিনিটে কক্সবাজার স্টেশন থেকে ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১১টা ৫০ মিনিটে।
ট্রেন দুটির মধ্যে ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ বিরতি দেবে ৮টি স্টেশনে; যার মধ্যে রয়েছে- ষোলশহর,
জানালীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুল হাজারা ও রামু। আর ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ থামবে ১০টি স্টেশনে; এর মধ্যে আছে- ষোলশহর, গুমদন্ডী, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলহাজারা, ইসলামাবাদ ও রামু।
দুই ট্রেনের সব যাত্রাতেই থাকবে ১৬টি কোচ, যার মোট আসন সংখ্যা ৭৪৩। একদিনে ট্রেনগুলোতে যাতায়াত করতে পারবেন মোট ২৯৭২ যাত্রী।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে