সিলেট ব্যুরো
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল সভাপতি এবং মো. জোবায়ের বখত জুবের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। এরা দুজন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে এ ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ তারেক। তাকে সহযোগিতা করেন সহকারী নির্বাচন কমিশনার এম. অ্যাডভোকেট আব্দুল করীম আকবরী ও জামিল আহমদ।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল ৭৭০ ভোট পেয়ে সভাপতি পদে বিজয়ী হয়েছেন। এই পদে একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট এটিএম ফয়েজ উদ্দিন পেয়েছেন ৬৫৮ ভোট।
সহ-সভাপতি-১ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী চারজনের মধ্যে অ্যাডভোকেট জ্যোতির্ময় পুরকায়স্থ (কাঞ্চন) ৫৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জ্যোৎস্না ইসলাম পেয়েছেন ৩৫৫ ভোট। সহ-সভাপতি-২ পদে চার প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে অ্যাডভোকেট মো. মখলিছুর রহমান ৪৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট আব্দুস সোয়েব আহমদ পেয়েছেন ৩৮২ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে অ্যাডভোকেট মো. জোবায়ের বখত জুবের ৩০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন দিলু পেয়েছেন ২৮৫ ভোট।
এ ছাড়া যুগ্ম সম্পাদক-১ পদে অ্যাডভোকেট মো. অহিদুর রহমান চৌধুরী ৭০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। প্রতিদ্বন্দ্বী ইকবাল আহমদ পেয়েছেন ৪৭৮ ভোট।
যুগ্ম সম্পাদক-২ পদে অ্যাডভোকেট মো. রব নেওয়াজ রানা ৪২০ ভোট, সমাজ বিষয়ক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ৭৮৯ ভোট, সহ-সমাজ বিষয়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ রাব্বী হাসান তারেক ৭২৮ ভোট, লাইব্রেরি সম্পাদক পদে অ্যাডভোকেট হেনা বেগম ৭৩১ ভোট, প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদে অ্যাডভোকেট মো. ছয়ফুল আলম ৮২৫ ভোট, সহকারী নির্বাচন কমিশনার পদে অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল্লাহ আল হেলাল ৬৫৭ ভোট ও মো. কাওছার জুবায়ের ৫০৩ ভোট এবং সহ-সম্পাদকীয় ৩টি পদে যথাক্রমে অ্যাডভোকেট এমাদ উদ্দিন মোহাম্মদ এমদাদ ১০৫৯ ভোট, সাহেদ আহমদ ৯৭৪ ভোট ও কাওছার আহমদ ৭৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যের ১১টি পদের বিপরীতে ১৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিজয়ীরা হলেন- অ্যাডভোকেট মো. গিয়াস উদ্দিন (৯৮৫), এ.এস.এম. আব্দুল গফুর (৯২৩), এ.কে.এম. ফখরুল ইসলাম (৯১৬), মো. জামিলুল হক জামিল (৯১৪), আব্দুল মালিক (৮৯১), কল্যাণ চৌধুরী (৮১৬), আশিক উদ্দিন (৭৭৯), জুবের আহমদ খান (৭৩৯), আবু মো. আসাদ (৬৬৩), মো. আলীম উদ্দিন (৬৬০)এবং মো. ছয়ফুল হোসেন ৬২৬ ভোট পেয়েছেন।
১৬ জানুয়ারি দিনব্যাপী উৎসবমুখর পরিবেশে সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ভোট হয়। সমিতির ১৮৫০ জন ভোটারের মধ্যে ১৪৬০ জন আইনজীবী ভোট দেন। ২৬টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৬৫ জন।
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল সভাপতি এবং মো. জোবায়ের বখত জুবের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। এরা দুজন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে এ ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ তারেক। তাকে সহযোগিতা করেন সহকারী নির্বাচন কমিশনার এম. অ্যাডভোকেট আব্দুল করীম আকবরী ও জামিল আহমদ।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল ৭৭০ ভোট পেয়ে সভাপতি পদে বিজয়ী হয়েছেন। এই পদে একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট এটিএম ফয়েজ উদ্দিন পেয়েছেন ৬৫৮ ভোট।
সহ-সভাপতি-১ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী চারজনের মধ্যে অ্যাডভোকেট জ্যোতির্ময় পুরকায়স্থ (কাঞ্চন) ৫৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জ্যোৎস্না ইসলাম পেয়েছেন ৩৫৫ ভোট। সহ-সভাপতি-২ পদে চার প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে অ্যাডভোকেট মো. মখলিছুর রহমান ৪৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট আব্দুস সোয়েব আহমদ পেয়েছেন ৩৮২ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে অ্যাডভোকেট মো. জোবায়ের বখত জুবের ৩০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন দিলু পেয়েছেন ২৮৫ ভোট।
এ ছাড়া যুগ্ম সম্পাদক-১ পদে অ্যাডভোকেট মো. অহিদুর রহমান চৌধুরী ৭০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। প্রতিদ্বন্দ্বী ইকবাল আহমদ পেয়েছেন ৪৭৮ ভোট।
যুগ্ম সম্পাদক-২ পদে অ্যাডভোকেট মো. রব নেওয়াজ রানা ৪২০ ভোট, সমাজ বিষয়ক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ৭৮৯ ভোট, সহ-সমাজ বিষয়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ রাব্বী হাসান তারেক ৭২৮ ভোট, লাইব্রেরি সম্পাদক পদে অ্যাডভোকেট হেনা বেগম ৭৩১ ভোট, প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদে অ্যাডভোকেট মো. ছয়ফুল আলম ৮২৫ ভোট, সহকারী নির্বাচন কমিশনার পদে অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল্লাহ আল হেলাল ৬৫৭ ভোট ও মো. কাওছার জুবায়ের ৫০৩ ভোট এবং সহ-সম্পাদকীয় ৩টি পদে যথাক্রমে অ্যাডভোকেট এমাদ উদ্দিন মোহাম্মদ এমদাদ ১০৫৯ ভোট, সাহেদ আহমদ ৯৭৪ ভোট ও কাওছার আহমদ ৭৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যের ১১টি পদের বিপরীতে ১৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিজয়ীরা হলেন- অ্যাডভোকেট মো. গিয়াস উদ্দিন (৯৮৫), এ.এস.এম. আব্দুল গফুর (৯২৩), এ.কে.এম. ফখরুল ইসলাম (৯১৬), মো. জামিলুল হক জামিল (৯১৪), আব্দুল মালিক (৮৯১), কল্যাণ চৌধুরী (৮১৬), আশিক উদ্দিন (৭৭৯), জুবের আহমদ খান (৭৩৯), আবু মো. আসাদ (৬৬৩), মো. আলীম উদ্দিন (৬৬০)এবং মো. ছয়ফুল হোসেন ৬২৬ ভোট পেয়েছেন।
১৬ জানুয়ারি দিনব্যাপী উৎসবমুখর পরিবেশে সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ভোট হয়। সমিতির ১৮৫০ জন ভোটারের মধ্যে ১৪৬০ জন আইনজীবী ভোট দেন। ২৬টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৬৫ জন।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে