উপজেলা প্রতিনিধি, মদন (নেত্রকোনা)
১৬ জানুয়ারি দুপুরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে মুক্তি পান সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও ভাটি বাংলার জনপ্রিয় নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর। তিনি আসবেন বলে নতুন সাজে সেজেছে তার নিজ উপজেলাসহ হাওরাঞ্চল।
বাবরকে বরণ করতে নিজ উপজেলা মদনে শহর থেকে গ্রাম সর্বত্র তৈরি করা হয়েছে নানা রঙের তোরণ। তার মুক্তিতে আনন্দ মিছিল করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীসহ এলাকার সর্বস্তরের মানুষ। হ্যান্ডট্রলি শ্রমিকরা শতাধিক ট্রলি নিয়ে সারা উপজেলায় মিছিল করেন। মদন-নেত্রকোনা সড়কে তৈরি করা হচ্ছে শত শত তোরণ, টানানো হচ্ছে ব্যানার-ফেস্টুন। নেতার আগমন উপলক্ষে নতুন এক আবহ তৈরি হয়েছে ভাটি অঞ্চলে। সর্বত্র উৎসবের আমেজ।
হাওরবেষ্টিত নেত্রকোনার মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরী উপজেলা নিয়ে গঠিত নেত্রকোনা-৪ আসন। পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে তিনি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৭ সালের ২৮ মে আটক হন লুৎফুজ্জামান বাবর। এরপর বিভিন্ন মামলায় তাকে দণ্ড হয়। এর মধ্যে দুটি মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ, একটিতে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন। তবে ৫ আগস্টের বিপ্লবে শেখ হাসিনার পতনের পর এসব মামলায় খালাস পেতে থাকেন বাবর। গত ২৩ অক্টোবর দুর্নীতির মামলায় ৮ বছরের দণ্ড থেকে এবং ১ ডিসেম্বর ২১ আগস্ট মামলায় খালাস পান তিনি। ২১ আগস্ট মামলায় বাবরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল।
বাবরের চাচাতো ভাই মাস্টার পাভেল মীর্জা জানান, ভাই অচিরেই গ্রামের বাড়িতে আসবেন। তাই বাড়িঘর নতুন সাজে সজ্জিত করছি। তিনি ভাটি বাংলার মানুষের প্রাণের স্পন্দন।
যুবদল সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির জানান, হাওরাঞ্চলের প্রাণপুরুষ লুৎফুজ্জামান বাবর। তিনি নিজ উপজেলায় আসছেন। সব শ্রেণির মানুষ তাদের প্রাণের নেতাকে বরণ করতে প্রস্তুত। নেত্রকোনা-মদন সড়কে তারা শত শত তোরণ নির্মাণ করছেন, টানিয়েছেন ফেস্টুন।
উপজেলা বিএনপি সভাপতি এন আলম তালুকদার জানান, অতীতে ভাটি অঞ্চলের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় লুৎফুজ্জামান বাবর এখানকার মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। ভাটি বাংলার মানুষের নয়নের মণি নিজ এলাকায় আসবেন, এ খবরে মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরীতে বইছে আনন্দের হাওয়া।
১৬ জানুয়ারি দুপুরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে মুক্তি পান সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও ভাটি বাংলার জনপ্রিয় নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর। তিনি আসবেন বলে নতুন সাজে সেজেছে তার নিজ উপজেলাসহ হাওরাঞ্চল।
বাবরকে বরণ করতে নিজ উপজেলা মদনে শহর থেকে গ্রাম সর্বত্র তৈরি করা হয়েছে নানা রঙের তোরণ। তার মুক্তিতে আনন্দ মিছিল করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীসহ এলাকার সর্বস্তরের মানুষ। হ্যান্ডট্রলি শ্রমিকরা শতাধিক ট্রলি নিয়ে সারা উপজেলায় মিছিল করেন। মদন-নেত্রকোনা সড়কে তৈরি করা হচ্ছে শত শত তোরণ, টানানো হচ্ছে ব্যানার-ফেস্টুন। নেতার আগমন উপলক্ষে নতুন এক আবহ তৈরি হয়েছে ভাটি অঞ্চলে। সর্বত্র উৎসবের আমেজ।
হাওরবেষ্টিত নেত্রকোনার মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরী উপজেলা নিয়ে গঠিত নেত্রকোনা-৪ আসন। পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে তিনি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৭ সালের ২৮ মে আটক হন লুৎফুজ্জামান বাবর। এরপর বিভিন্ন মামলায় তাকে দণ্ড হয়। এর মধ্যে দুটি মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ, একটিতে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন। তবে ৫ আগস্টের বিপ্লবে শেখ হাসিনার পতনের পর এসব মামলায় খালাস পেতে থাকেন বাবর। গত ২৩ অক্টোবর দুর্নীতির মামলায় ৮ বছরের দণ্ড থেকে এবং ১ ডিসেম্বর ২১ আগস্ট মামলায় খালাস পান তিনি। ২১ আগস্ট মামলায় বাবরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল।
বাবরের চাচাতো ভাই মাস্টার পাভেল মীর্জা জানান, ভাই অচিরেই গ্রামের বাড়িতে আসবেন। তাই বাড়িঘর নতুন সাজে সজ্জিত করছি। তিনি ভাটি বাংলার মানুষের প্রাণের স্পন্দন।
যুবদল সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির জানান, হাওরাঞ্চলের প্রাণপুরুষ লুৎফুজ্জামান বাবর। তিনি নিজ উপজেলায় আসছেন। সব শ্রেণির মানুষ তাদের প্রাণের নেতাকে বরণ করতে প্রস্তুত। নেত্রকোনা-মদন সড়কে তারা শত শত তোরণ নির্মাণ করছেন, টানিয়েছেন ফেস্টুন।
উপজেলা বিএনপি সভাপতি এন আলম তালুকদার জানান, অতীতে ভাটি অঞ্চলের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় লুৎফুজ্জামান বাবর এখানকার মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। ভাটি বাংলার মানুষের নয়নের মণি নিজ এলাকায় আসবেন, এ খবরে মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরীতে বইছে আনন্দের হাওয়া।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১০ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২৩ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৯ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৪০ মিনিট আগে