
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে গৃহবধূ মীম খাতুনকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামী নাজমুল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এই কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত নাজমুল হোসেন, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়নের আকনাদিঘী গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর তিন আসামি রহিজ উদ্দিন, তার স্ত্রী মুজুয়ারা খাতুন ও তার বোন মোছাঃ সেলিনা খাতুনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর পিপি মাসুদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, রায়ে নিহতের স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিন আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামি নাজমুল হোসেন শিশুকাল থেকে কাজীপুর উপজেলার জাজিরা পূর্বপাড়া গ্রামে নানার বাড়িতে থেকে লালিত-পালিত হয়। ২০২১ সালের দিকে নাজমুল হোসেনের সঙ্গে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মীম খাতুনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে।
বিয়ের পর থেকে নাজমুল হোসেন ১ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য স্ত্রী মীমকে চাপ সৃষ্টি করে এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়। একপর্যায়ে ২০২২ সালের ৬ এপ্রিল মীমকে মারপিট করে হত্যা করে নাজমুল ও তার পরিবারের সদস্যরা।
এ ঘটনায় মীম খাতুনের পিতা রাসেল মিয়া বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ বিচারক নাজমুল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকি তিন আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে গৃহবধূ মীম খাতুনকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামী নাজমুল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এই কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত নাজমুল হোসেন, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়নের আকনাদিঘী গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর তিন আসামি রহিজ উদ্দিন, তার স্ত্রী মুজুয়ারা খাতুন ও তার বোন মোছাঃ সেলিনা খাতুনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর পিপি মাসুদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, রায়ে নিহতের স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিন আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামি নাজমুল হোসেন শিশুকাল থেকে কাজীপুর উপজেলার জাজিরা পূর্বপাড়া গ্রামে নানার বাড়িতে থেকে লালিত-পালিত হয়। ২০২১ সালের দিকে নাজমুল হোসেনের সঙ্গে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মীম খাতুনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে।
বিয়ের পর থেকে নাজমুল হোসেন ১ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য স্ত্রী মীমকে চাপ সৃষ্টি করে এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়। একপর্যায়ে ২০২২ সালের ৬ এপ্রিল মীমকে মারপিট করে হত্যা করে নাজমুল ও তার পরিবারের সদস্যরা।
এ ঘটনায় মীম খাতুনের পিতা রাসেল মিয়া বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ বিচারক নাজমুল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকি তিন আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।

সারজিস আলম বলেছেন, ‘শাপলা প্রতীক আমরা অবশ্যই পাবো। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত আমাদের শাপলা প্রতীক না দেয়ার কোনো আইনগত কারণ দেখাতে পারেনি। শাপলা আমাদের ন্যায্য দাবি, আমরা শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেব।’
২১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে জেলেরা মাছ ধরতে গেলে চার জেলেকে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মি আটক করে নিয়ে গেছে।
২৭ মিনিট আগে
সকালে চরাঞ্চলের জমি দখলকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের লোকজন আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হন। গুলি বর্ষণের কারণে ঘটনাস্থলে কেউ এগোতে পারেনি। পরে গুলি থেমে গেলে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হয় এ ঘটনায় নিহত ও আহতদের স্বজনরা অভিযোগ কর
৩৬ মিনিট আগে
দৈনিক ‘আমার দেশ’ পত্রিকার টাঙ্গাইল প্রতিনিধি মহব্বত হোসেনকে হত্যার হুমকি এবং অন্তত ৫টি হত্যা মামলার আসামি করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় গত রোববার দিবাগত রাতে টাঙ্গাইল সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন সাংবাদিক মহব্বত হোসেন।
৪১ মিনিট আগে