উপজেলা প্রতিনিধি, (লালপুর) নাটোর
নাটোরের লালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইমো প্রতারণায় জড়িত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসময় তাদের নিকট থেকে ৩৫টি মোবাইল ফোন ও অতিরিক্ত আরো ৫টি সিম জব্দ করা হয়। মোবাইল গুলো অনলাইন প্রতারণা ও জালিয়াতির কাজে ব্যবহৃত হতো বলে পুলিশ জানায়।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত উপজেলার বিলমাড়ীয়ার ইউনিয়নের মোহরকয়া, নাগশোষা গ্রামে ও দুড়দুড়ীয়া ইউনিয়নের পানসীপাড়া, নওপাড়া গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। যৌথ বাহিনীর এই অভিযানে নাটোরের পুলিশ সুপার সহ র্যাব, ডিবি ও সেনা বাহিনীর সদস্যরা অংশ গ্রহণ করেন ।
আটককৃতরা হলেন- বিলমাড়ীয়া ইউনিয়নের পানসীপাড়া গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে নাজমুল হোসাইন (২৪), শাহজাহান আলীর ছেলে ওবায়দুর আলী (২৪), ফজলুর রহমানের ছেলে রাসেল আহমেদ (২০), মোহরকয়া গ্রামের আজগর মণ্ডলের ছেলে এখলাছ মন্ডল (২৩), তসলিম আলীর ছেলে রাজু আহমেদ (২২)। নাগশোষা গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে মারুফ হোসেন (২৩), জটু সরদারের ছেলে রুবেল সরদার (২৫), মোসাব্বর হোসেনের ছেলে আরিফুল ইসলাম (৩০), শরিফুল ইসলামের ছেলে মুন আহমেদ (১৮)।
এছাড়াও নওপাড়া গ্রামের বাবলু সরকারের ছেলে সোহাগ আলী (২৮), পানসীপাড়া নাজির প্রামাণিকের ছেলে টুটুল আলীকে (১৭), জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের পরিবারের সদস্যদের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়।
মোহরকয়া গ্রামের জামুরল খানদারের ছেলে আহমেদ আলী সাব্বিরকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এঘটনায় সাইবার সুরক্ষা আইনে লালপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হচ্ছে।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১২জন কে আটক করে লালপুর থানায় হস্তান্তর করেন। পরে তাদের তথ্য যাচাই বাছাই শেষে ঘটনার সাথে জড়িত না থাকায় টুটুল ও সোহাগকে পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়। সাব্বির নামের একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের আদালতে প্রেরণ করা হবে।
নাটোরের লালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইমো প্রতারণায় জড়িত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসময় তাদের নিকট থেকে ৩৫টি মোবাইল ফোন ও অতিরিক্ত আরো ৫টি সিম জব্দ করা হয়। মোবাইল গুলো অনলাইন প্রতারণা ও জালিয়াতির কাজে ব্যবহৃত হতো বলে পুলিশ জানায়।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত উপজেলার বিলমাড়ীয়ার ইউনিয়নের মোহরকয়া, নাগশোষা গ্রামে ও দুড়দুড়ীয়া ইউনিয়নের পানসীপাড়া, নওপাড়া গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। যৌথ বাহিনীর এই অভিযানে নাটোরের পুলিশ সুপার সহ র্যাব, ডিবি ও সেনা বাহিনীর সদস্যরা অংশ গ্রহণ করেন ।
আটককৃতরা হলেন- বিলমাড়ীয়া ইউনিয়নের পানসীপাড়া গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে নাজমুল হোসাইন (২৪), শাহজাহান আলীর ছেলে ওবায়দুর আলী (২৪), ফজলুর রহমানের ছেলে রাসেল আহমেদ (২০), মোহরকয়া গ্রামের আজগর মণ্ডলের ছেলে এখলাছ মন্ডল (২৩), তসলিম আলীর ছেলে রাজু আহমেদ (২২)। নাগশোষা গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে মারুফ হোসেন (২৩), জটু সরদারের ছেলে রুবেল সরদার (২৫), মোসাব্বর হোসেনের ছেলে আরিফুল ইসলাম (৩০), শরিফুল ইসলামের ছেলে মুন আহমেদ (১৮)।
এছাড়াও নওপাড়া গ্রামের বাবলু সরকারের ছেলে সোহাগ আলী (২৮), পানসীপাড়া নাজির প্রামাণিকের ছেলে টুটুল আলীকে (১৭), জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের পরিবারের সদস্যদের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়।
মোহরকয়া গ্রামের জামুরল খানদারের ছেলে আহমেদ আলী সাব্বিরকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এঘটনায় সাইবার সুরক্ষা আইনে লালপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হচ্ছে।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১২জন কে আটক করে লালপুর থানায় হস্তান্তর করেন। পরে তাদের তথ্য যাচাই বাছাই শেষে ঘটনার সাথে জড়িত না থাকায় টুটুল ও সোহাগকে পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়। সাব্বির নামের একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের আদালতে প্রেরণ করা হবে।
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকাবস্থায় হারুন অর রশিদকে গত ১৮ অক্টোবর (শনিবার) গভর্নিং বডির মাসিক সভা ডাকার নির্দেশ দেওয়া হলে তিনি রহস্যজনক কারণে সভা ডাকেননি। এছাড়াও ১৯ অক্টোবর (রোববার) ফের স্কুলে মিটিং ডাকার জন্য বলা হলে মিটিং ডাকবেন বলে জানান
৮ মিনিট আগেইলিশ মাছ বিতরণের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার গরুর মাংস বিতরণের ঘোষণা দিয়েছেন ফরিদপুর- ৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা রায়হান জামিল। আগামী ৩০ অক্টোবর ১ টাকা কেজিতে ভাঙ্গা উপজেলার ১০০ অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে তিনি মাংস বিতরণের এ ঘোষণা দিয়েছেন।
২১ মিনিট আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মো. জসিম উদ্দিনের মেয়ে লামিয়া ধর্ষণ মামলার দুই আসামির ১৩ ও একজনের ১০ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার সকালে পটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের দাবি, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, পানির পর্যাপ্ত উৎসের অভাব এবং সমন্বয়হীনতার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে বন্দর, বিমানবন্দর, ইপিজেড ও জাহাজভাঙা শিল্পাঞ্চলে আগুন নেভাতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কারণ, এসব স্থানে আগুন লাগার খবর অনেক সময় দেরিতে পৌঁছ
৪ ঘণ্টা আগে