
স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া

বগুড়া শহরের উত্তর চেলোপাড়ায় আধিপত্য বিস্তার ও মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১৭৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে এ ঘটনায় বাদী হয়ে রাসেল নামে এক ব্যক্তি ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
গত বৃহস্পতিবার বিকেল ২টা থেকে ৪টার মধ্যে কয়েক দফায় সংঘর্ষে থমথমে হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। এসময় অগ্নিসংযোগে ২০টি ঘর ও দোকানে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের সান্দার পট্টি ও নারুলী পশ্চিম পাড়ায় দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্র, রামদা, রড, লাঠি, এমনকি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে পুরো এলাকা মধ্যে রণক্ষেত্রের পরিণত হয়।
মামলার বাদী রাসেল জানান, সংঘর্ষের সময় দুর্বৃত্তরা বাদীর দোকানে ও বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। প্রায় দুইঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। একই সঙ্গে জগলুর করিম, মুক্তার হোসেন ও সাইফুল ইসলামের বাড়ি ও দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এসময় চালানো হয় লুটপাটও।
তিনি বলেন, অভিযুক্তরা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাদকব্যবসা করে আসছে। তার প্রতিবাদ করাতেই ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান বাশির বলেন, আমরা সংঘর্ষের ঘটনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পেয়েছি। তা বিশ্লেষণ করে আসামিদের শনাক্ত করা হচ্ছে। দ্রুত গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হবে। ঘটনার পরপরই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।

বগুড়া শহরের উত্তর চেলোপাড়ায় আধিপত্য বিস্তার ও মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১৭৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে এ ঘটনায় বাদী হয়ে রাসেল নামে এক ব্যক্তি ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
গত বৃহস্পতিবার বিকেল ২টা থেকে ৪টার মধ্যে কয়েক দফায় সংঘর্ষে থমথমে হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। এসময় অগ্নিসংযোগে ২০টি ঘর ও দোকানে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের সান্দার পট্টি ও নারুলী পশ্চিম পাড়ায় দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্র, রামদা, রড, লাঠি, এমনকি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে পুরো এলাকা মধ্যে রণক্ষেত্রের পরিণত হয়।
মামলার বাদী রাসেল জানান, সংঘর্ষের সময় দুর্বৃত্তরা বাদীর দোকানে ও বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। প্রায় দুইঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। একই সঙ্গে জগলুর করিম, মুক্তার হোসেন ও সাইফুল ইসলামের বাড়ি ও দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এসময় চালানো হয় লুটপাটও।
তিনি বলেন, অভিযুক্তরা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাদকব্যবসা করে আসছে। তার প্রতিবাদ করাতেই ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান বাশির বলেন, আমরা সংঘর্ষের ঘটনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পেয়েছি। তা বিশ্লেষণ করে আসামিদের শনাক্ত করা হচ্ছে। দ্রুত গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হবে। ঘটনার পরপরই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গোডাউনে ১৩ টন এমপি কার্টিজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে আইন মেনে কারখানাতে ব্যবহার করার জন্য গুলির খোসাগুলো আনা হয়েছে বলে
২৮ মিনিট আগে
জিজ্ঞাসাবাদে কৃষ্ণকান্ত রায় পরীক্ষায় জালিয়াতির কথা স্বীকার করেন। প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে যুক্ত ঢাকার একটি চক্রের মাধ্যমে দুটি ডিভাইসসহ পরীক্ষায় বসেছিলেন। যোগাযোগ ডিভাইসের অন্য প্রান্ত থেকে তাকে বলা হয়েছিল, প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে যেন কাশি দেন।
৩৩ মিনিট আগে
বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে শনিবার ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হাসান এবং ভারতের গেদে-৩২ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কমান্ডার নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
মামলার এজাহার ও ভিকটিম পরিবার সূত্রে জানা যায়, মুসলিহুল উম্মাহ মাদানী মাদ্রাসার শিক্ষক মো. ওয়াসিম মাঝ মাঝেই শিশু শিক্ষার্থীকে তার শয়ন কক্ষে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করত। অক্টোবর মাসের ১৫ তারিখে প্রথম শ্রেণির এক শিশু মাদ্রাসায় যেতে চায়নি। এ বিষয়ে তার মা বার বার জানতে চায়। পরে শিশুটি কান্না করে ওই শি
২ ঘণ্টা আগে