সিলেট ব্যুরো
ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে নতুন পরিবেশে সিলেটেও বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। অনেক বছর পর নগরবাসী ব্যাপক উদ্দীপনা নিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নেন। সেই সাথে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী বর্ষবরণে যোগদেন।
সোমবার সকালে সিলেট সার্কিট হাউজে জাতীয় সঙ্গীত ও বৈশাখী সঙ্গীত ‘এসো হে বৈশাখ’ গাওয়ার মাধ্যমে শুরু হয় নববর্ষের আনুষ্ঠানিকতা।
এ উপলক্ষে প্রশাসনের উদ্যোগে নববর্ষ আনন্দ শোভাযাত্রা, র্যালি, বৈশাখী মেলা, পিঠা উৎসব, ভোজ সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিভিন্ন রংয়ের পায়জামা, শাড়ি, ফতুয়া পড়ে হাজারো মানুষ স্বফূর্তভাবে অংশ নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
এছাড়াও সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজ স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে বর্ষবরণ পালন করা হয়। আনন্দ শোভাযাত্রা আয়োজন করে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী সমিতি।
আনন্দ শোভাযাত্রাটি নাগরী চত্বর হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সুবিদবাজারস্থ ব্লু-বার্ড স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। এসময় নতুন পোশাক, নানা সাজ নিয়ে নারী-শিশুসহ সব বয়সী মানুষ আনন্দে মেতে ওঠে। সেখানে হস্ত ও বস্ত্র শিল্প মেলা এবং নববর্ষ মেলাসহ চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
বর্ণিল আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু পাক্কালে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী বলেন, জুলাই-আগস্টে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো একটি পরিবর্তনের জন্য। এখন ঐক্যবদ্ধ হলো নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য। রাষ্ট্র হবে সকলের এবং সবাই রাষ্ট্রের অংশীদারিত্ব উপভোগ করবে। খান মো. রেজা-উন-নবী আরো বলেন, আজকে বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে সার্বজনীন আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে উৎসবমুখর পরিবেশে জাতীয় সঙ্গীত ও বৈশাখী সঙ্গীতের মাধ্যমে যে আনুষ্ঠানিকতা শুরু করলাম, শোভাযাত্রার মাধ্যমে এটিকে আমরা আরো ছড়িয়ে দেব।
পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় যে কর্মসূচিগুলো আছে, সেগুলো পালনের মাধ্যমে আমরা সিলেটের বর্ষবরণকে দেশের ও বিশ্বের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দেব। তিনি সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। এসময় জেলা প্রশাসনের সাথে পহেলা বৈশাখকে স্বাগত জানিয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ, জেলা পুলিশ, জেলা শিল্পকলা একাডেমি, জেলা শিশু একাডেমি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন। বাদ্যের তালে তালে গ্রাম-বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্যের লোকজ উপকরণ পালকি, পুতুল, রঙিন প্ল্যাকার্ড আনন্দ শোভাযাত্রায় যোগ করে অনন্য মাত্রা।
সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের কর্মকর্তারাসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার, সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সিসিকে সচিব মো. আশিক নূর, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবর্ণা সরকার, প্রধান এসেসর মো. আব্দুল বাছিত, ট্যাক্সেশন অফিসার জামিলুর রহমান, শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তুতিউর রহমানসহ সিসিকের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।
সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির আয়োজনে নববর্ষ উপলক্ষে নগরীতে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। রেজিস্ট্রারি মাঠ থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের হাতে ধানের শীষ, মাথায় ছাতা, রং, বেরঙের ব্যানার, ফেস্টুন বহন করে বাদ্যের তালে তালে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠে। র্যালিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ্ সিদ্দিকী, জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলার সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরীসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ।
ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে নতুন পরিবেশে সিলেটেও বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। অনেক বছর পর নগরবাসী ব্যাপক উদ্দীপনা নিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নেন। সেই সাথে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী বর্ষবরণে যোগদেন।
সোমবার সকালে সিলেট সার্কিট হাউজে জাতীয় সঙ্গীত ও বৈশাখী সঙ্গীত ‘এসো হে বৈশাখ’ গাওয়ার মাধ্যমে শুরু হয় নববর্ষের আনুষ্ঠানিকতা।
এ উপলক্ষে প্রশাসনের উদ্যোগে নববর্ষ আনন্দ শোভাযাত্রা, র্যালি, বৈশাখী মেলা, পিঠা উৎসব, ভোজ সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিভিন্ন রংয়ের পায়জামা, শাড়ি, ফতুয়া পড়ে হাজারো মানুষ স্বফূর্তভাবে অংশ নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
এছাড়াও সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজ স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে বর্ষবরণ পালন করা হয়। আনন্দ শোভাযাত্রা আয়োজন করে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী সমিতি।
আনন্দ শোভাযাত্রাটি নাগরী চত্বর হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সুবিদবাজারস্থ ব্লু-বার্ড স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। এসময় নতুন পোশাক, নানা সাজ নিয়ে নারী-শিশুসহ সব বয়সী মানুষ আনন্দে মেতে ওঠে। সেখানে হস্ত ও বস্ত্র শিল্প মেলা এবং নববর্ষ মেলাসহ চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
বর্ণিল আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু পাক্কালে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী বলেন, জুলাই-আগস্টে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো একটি পরিবর্তনের জন্য। এখন ঐক্যবদ্ধ হলো নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য। রাষ্ট্র হবে সকলের এবং সবাই রাষ্ট্রের অংশীদারিত্ব উপভোগ করবে। খান মো. রেজা-উন-নবী আরো বলেন, আজকে বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে সার্বজনীন আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে উৎসবমুখর পরিবেশে জাতীয় সঙ্গীত ও বৈশাখী সঙ্গীতের মাধ্যমে যে আনুষ্ঠানিকতা শুরু করলাম, শোভাযাত্রার মাধ্যমে এটিকে আমরা আরো ছড়িয়ে দেব।
পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় যে কর্মসূচিগুলো আছে, সেগুলো পালনের মাধ্যমে আমরা সিলেটের বর্ষবরণকে দেশের ও বিশ্বের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দেব। তিনি সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। এসময় জেলা প্রশাসনের সাথে পহেলা বৈশাখকে স্বাগত জানিয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ, জেলা পুলিশ, জেলা শিল্পকলা একাডেমি, জেলা শিশু একাডেমি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন। বাদ্যের তালে তালে গ্রাম-বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্যের লোকজ উপকরণ পালকি, পুতুল, রঙিন প্ল্যাকার্ড আনন্দ শোভাযাত্রায় যোগ করে অনন্য মাত্রা।
সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের কর্মকর্তারাসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার, সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সিসিকে সচিব মো. আশিক নূর, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবর্ণা সরকার, প্রধান এসেসর মো. আব্দুল বাছিত, ট্যাক্সেশন অফিসার জামিলুর রহমান, শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তুতিউর রহমানসহ সিসিকের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।
সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির আয়োজনে নববর্ষ উপলক্ষে নগরীতে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। রেজিস্ট্রারি মাঠ থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের হাতে ধানের শীষ, মাথায় ছাতা, রং, বেরঙের ব্যানার, ফেস্টুন বহন করে বাদ্যের তালে তালে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠে। র্যালিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ্ সিদ্দিকী, জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলার সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরীসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে