আশিস রহমান, (দোয়ারাবাজার) সুনামগঞ্জ
সুরমা নদীর ক্রমাগত ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে বসতভিটা, ফসলিজমি ও গাছপালা। ফলে নদীভাঙনে সর্বস্বান্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সুরমার ভাঙনে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার মাছিমপুরের পূর্ব ও পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দারা প্রতিনিয়তই এখন ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
নদীভাঙনের কবলে পড়ে পরপর তিনবার বসতঘর স্থানান্তর করতে হয়েছে মুজাহিদ মিয়াকে। সুরমায় পৈতৃক বাড়ি, জমিজমা সবকিছু হারিয়ে এখন মাথাগোঁজার শেষ সম্বল বাড়িটুকু নিয়ে দুশ্চিন্তায় সময় কাটাচ্ছেন তিনি।
আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারের তিন প্রজন্মের জমিজমা, বসতবাড়ি সুরমা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের আর কোনো জমি নেই। মুজাহিদ মিয়ার মতো তিনিও তিনবার বসতঘর স্থানান্তর করেছেন নদীভাঙনের কবলে পড়ে দুলাল মিয়া । তিনি বলেন, ‘নদীভাঙনে ঘরবাড়ি, জমিজমা হারিয়ে প্রায় দুইশতাধিক পরিবার এখন উদ্বাস্তু। কেউ সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে উঠেছেন, কেউ অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, প্রতিবছরই গ্রামের অন্তত দুই থেকে পাঁচটি করে পরিবার ঘর স্থানান্তর করছেন নদীভাঙনের কবলে পড়ে। ভাঙতে ভাঙতে এখন গ্রামের অর্ধেকই বিলীন হয়ে গেছে। উদ্বাস্তু হয়েছে শত শত পরিবার।
দোয়ারাবাজার উপজেলার বাসিন্দা এসার মিয়া বলেন, ‘বিগত পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দোয়ারাবাজারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শত কোটি টাকার নদীভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। অথচ সবচেয়ে বেশি ভাঙনকবলিত পশ্চিম ও পূর্ব মাছিমপুর গ্রামকে এই প্রকল্পের বাইরে রাখা হয়েছে শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে। বর্তমানে ভাঙন প্রকট আকার ধারণ করেছে। ভাঙনরোধে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি।’
দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান মিজু বলেন, ‘ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে একাধিকবার লিখিতভাবে আবেদন করেছি। কিন্তু আমাদেরকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। নদীভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের কাজে আমাদের এলাকাকে বাদ দিয়ে অন্য এলাকায় কাজ করা হয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের দোয়ারাবাজার পওর উপ-বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শমশের আলী জানান, ‘সুরমা নদী ভাঙনকবলিত পূর্ব মাছিমপুর ও পশ্চিম মাছিমপুরের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট প্রেরণ করা হয়েছে।’
সুরমা নদীর ক্রমাগত ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে বসতভিটা, ফসলিজমি ও গাছপালা। ফলে নদীভাঙনে সর্বস্বান্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সুরমার ভাঙনে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার মাছিমপুরের পূর্ব ও পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দারা প্রতিনিয়তই এখন ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
নদীভাঙনের কবলে পড়ে পরপর তিনবার বসতঘর স্থানান্তর করতে হয়েছে মুজাহিদ মিয়াকে। সুরমায় পৈতৃক বাড়ি, জমিজমা সবকিছু হারিয়ে এখন মাথাগোঁজার শেষ সম্বল বাড়িটুকু নিয়ে দুশ্চিন্তায় সময় কাটাচ্ছেন তিনি।
আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারের তিন প্রজন্মের জমিজমা, বসতবাড়ি সুরমা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের আর কোনো জমি নেই। মুজাহিদ মিয়ার মতো তিনিও তিনবার বসতঘর স্থানান্তর করেছেন নদীভাঙনের কবলে পড়ে দুলাল মিয়া । তিনি বলেন, ‘নদীভাঙনে ঘরবাড়ি, জমিজমা হারিয়ে প্রায় দুইশতাধিক পরিবার এখন উদ্বাস্তু। কেউ সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে উঠেছেন, কেউ অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, প্রতিবছরই গ্রামের অন্তত দুই থেকে পাঁচটি করে পরিবার ঘর স্থানান্তর করছেন নদীভাঙনের কবলে পড়ে। ভাঙতে ভাঙতে এখন গ্রামের অর্ধেকই বিলীন হয়ে গেছে। উদ্বাস্তু হয়েছে শত শত পরিবার।
দোয়ারাবাজার উপজেলার বাসিন্দা এসার মিয়া বলেন, ‘বিগত পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দোয়ারাবাজারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শত কোটি টাকার নদীভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। অথচ সবচেয়ে বেশি ভাঙনকবলিত পশ্চিম ও পূর্ব মাছিমপুর গ্রামকে এই প্রকল্পের বাইরে রাখা হয়েছে শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে। বর্তমানে ভাঙন প্রকট আকার ধারণ করেছে। ভাঙনরোধে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি।’
দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান মিজু বলেন, ‘ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে একাধিকবার লিখিতভাবে আবেদন করেছি। কিন্তু আমাদেরকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। নদীভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের কাজে আমাদের এলাকাকে বাদ দিয়ে অন্য এলাকায় কাজ করা হয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের দোয়ারাবাজার পওর উপ-বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শমশের আলী জানান, ‘সুরমা নদী ভাঙনকবলিত পূর্ব মাছিমপুর ও পশ্চিম মাছিমপুরের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট প্রেরণ করা হয়েছে।’
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৩২ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে