রোহান রাজিব
ক্ষমতার অপব্যবহার করে আত্মীয়দের কোটি কোটি টাকার ঋণ দিয়েছিলেন ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী। আর্থিক সুবিধা নিয়ে এসব ঋণ দিয়েছেন তিনি। ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ব্যাংকিং নিয়মনীতি মানা হয়নি। এমনকি ঋণের অনুকূলে পর্যাপ্ত জামানতও রাখা হয়নি। এসব ঋণ এখন খেলাপির খাতায়।
শুধু এমডি ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী নন, ডিএমডি মাসুদুর রহমান শাহ ও ম্যানেজার মহিউদ্দিন বিশ্বাসও আর্থিক সুবিধা নিয়ে ঋণ পাইয়ে দিয়েছেন। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের দিলকুশা শাখার গ্রাহক মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার সৈয়দ তারেক মোহাম্মদ আলী। যিনি ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীর ভাই। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানের ঋণ স্থিতি ১১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। ঋণ দেওয়ার পর থেকে কোনো কিস্তি দেয়নি। পুরো ঋণ ২০২০ সালে পরিশোধ করার কথা থাকলে তা-ও করা হয়নি।
২০১৩ সালে বিতরণ করা ঋণ বিভিন্নভাবে হিসাবে স্থানান্তর করে ঋণের তথ্য গোপন করা হয়েছে। ঋণ দেওয়ার সময় জামানতের তথ্য অতি মূল্যায়ন করে দেখানো হয়েছে। এ ঋণের আপস নিষ্পত্তিকালীন কর্মকর্তা ছিলেন সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী ও সাবেক এএমডি সৈয়দ হাবিব হাসনাত।
ব্যাংকের গুলশান শাখার গ্রাহক আলী প্রোপার্টিজ লিমিটেডের মালিক সৈয়দ তৌফিক হোসেন আলী। তৌফিক হোসেন ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীর চাচাতো ভাই। এমডি তৎকালীন গুলশান শাখার ম্যানেজার থাকাকালীন তার চাচাতো ভাইয়ের প্রতিষ্ঠানকে বোর্ডের অনুমোদন ছাড়াই ঋণ দেয়। বর্তমানে ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন কোটি ১৮ লাখ টাকা। ঋণ বা বিনিয়োগ প্রদানের পর থেকে এ প্রতিষ্ঠানও কোনো কিস্তি পরিশোধ করেনি। বারবার পুনঃতফসিল সুবিধা নিয়েছে। খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন রাখা হয়েছে। ঋণ আদায়ে কোনো ধরনের আইনি পদক্ষেপও নেওয়া হয়নি।
সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীর আরেক চাচাতো ভাইয়ের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বাসস্থান ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ব্যাংকের ঋণস্থিতি রয়েছে চার কোটি ৫০ লাখ টাকা। পুরো ঋণটি মতিঝিল শাখা থেকে দেওয়া হয়। ঋণ দেওয়ার সময় সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী ব্যাংকটির তৎকালীন শাখা ম্যানেজার ছিলেন। ঋণ দেওয়ার সময় জামানত নেওয়া হলেও পরে কোনো প্রকার অনুমোদন ছাড়াই জামানত অবমুক্ত করে দেন। যার ফলে ঋণটি খেলাপি হয়ে গেলেও অর্থ আদায় নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমন কার্যক্রমে বিনিয়োগ আদায় করা এখন কঠিন বলে প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ছুটিতে থাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। পরে তার হোয়াটসঅ্যাপে বিস্তারিত মেসেজ পাঠালেও কোনো উত্তর দেননি তিনি।
শুধু নিজের আত্মীয়দের ঋণ পাইয়েই দেননি, বরং এস আলমের কাগুজে প্রতিষ্ঠানকেও ঋণ দিয়েছেন সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী। তথ্য অনুযায়ী, ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী মতিঝিল ব্রাঞ্চের ম্যানেজার থাকাকালীন এস আলমের কাগুজে প্রতিষ্ঠান মেসার্স টাইমস সিকিউরিটিস লিমিটেডকে অনুমোদনের চেয়েও ৪০ কোটি টাকা বেশি ঋণ দিয়েছেন। এসব ঋণের কোনো কিস্তিই পরিশোধ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। বরং ৩৯ কোটি টাকা সুদ মওকুফ করে দেন এমডি। সুদ মওকুফের পর বর্তমান স্থিতি ৮২ কোটি টাকা। এ ছাড়া ঋণের নিরাপত্তায় রাখা হয়নি কোনো জামানত। ঋণ প্রদানে কোনো করপোরেট গ্যারান্টি নেওয়া হয়নি। রাখা হয়নি কোনো চার্জ ডকুমেন্টও। ঋণ আদায়ের পরিবর্তে বারবার পুনঃতসিল করে খেলাপি থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে।
এদিকে ব্যাংকের তৎকালীন গুলশান শাখার ম্যানেজার ও বর্তমান ডিএমডি মাসুদুর রহমান শাহ পাঁচটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে হাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনালকে দেয় ৫০ কোটি টাকা। এ নিয়মবহির্ভূত লেনদেনকে নিয়মতান্ত্রিক করার জন্য কোনো ধরনের সহায়ক জামানত ছাড়াই টাকা দেওয়ার পাঁচ মাস পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে ১০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তী ম্যানেজার মহিউদ্দিন বিশ্বাস একই ধরনের পে-অর্ডারের মাধ্যমে আরো ৩০ কোটি টাকার ঋণ দেয়। এ প্রতিষ্ঠানের ঋণ ২০১৯ সালে খেলাপি হয়। কোনো ধরনের কিস্তি না দিয়েই এই ঋণ বারবার পুনঃতফসিল করা হয়। ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকে এই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান দায় ১৭৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
জানতে চাইলে ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান আমার দেশকে বলেন, আমাদের অডিট কার্যক্রম চলছে। এখানে অনেক অনিয়মের তথ্য বেরিয়ে আসছে। শুধ একক ব্যক্তি নয়, সামগ্রিকভাবে জড়িত সবার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে আত্মীয়দের কোটি কোটি টাকার ঋণ দিয়েছিলেন ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী। আর্থিক সুবিধা নিয়ে এসব ঋণ দিয়েছেন তিনি। ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ব্যাংকিং নিয়মনীতি মানা হয়নি। এমনকি ঋণের অনুকূলে পর্যাপ্ত জামানতও রাখা হয়নি। এসব ঋণ এখন খেলাপির খাতায়।
শুধু এমডি ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী নন, ডিএমডি মাসুদুর রহমান শাহ ও ম্যানেজার মহিউদ্দিন বিশ্বাসও আর্থিক সুবিধা নিয়ে ঋণ পাইয়ে দিয়েছেন। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের দিলকুশা শাখার গ্রাহক মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার সৈয়দ তারেক মোহাম্মদ আলী। যিনি ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীর ভাই। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানের ঋণ স্থিতি ১১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। ঋণ দেওয়ার পর থেকে কোনো কিস্তি দেয়নি। পুরো ঋণ ২০২০ সালে পরিশোধ করার কথা থাকলে তা-ও করা হয়নি।
২০১৩ সালে বিতরণ করা ঋণ বিভিন্নভাবে হিসাবে স্থানান্তর করে ঋণের তথ্য গোপন করা হয়েছে। ঋণ দেওয়ার সময় জামানতের তথ্য অতি মূল্যায়ন করে দেখানো হয়েছে। এ ঋণের আপস নিষ্পত্তিকালীন কর্মকর্তা ছিলেন সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী ও সাবেক এএমডি সৈয়দ হাবিব হাসনাত।
ব্যাংকের গুলশান শাখার গ্রাহক আলী প্রোপার্টিজ লিমিটেডের মালিক সৈয়দ তৌফিক হোসেন আলী। তৌফিক হোসেন ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীর চাচাতো ভাই। এমডি তৎকালীন গুলশান শাখার ম্যানেজার থাকাকালীন তার চাচাতো ভাইয়ের প্রতিষ্ঠানকে বোর্ডের অনুমোদন ছাড়াই ঋণ দেয়। বর্তমানে ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন কোটি ১৮ লাখ টাকা। ঋণ বা বিনিয়োগ প্রদানের পর থেকে এ প্রতিষ্ঠানও কোনো কিস্তি পরিশোধ করেনি। বারবার পুনঃতফসিল সুবিধা নিয়েছে। খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন রাখা হয়েছে। ঋণ আদায়ে কোনো ধরনের আইনি পদক্ষেপও নেওয়া হয়নি।
সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীর আরেক চাচাতো ভাইয়ের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বাসস্থান ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ব্যাংকের ঋণস্থিতি রয়েছে চার কোটি ৫০ লাখ টাকা। পুরো ঋণটি মতিঝিল শাখা থেকে দেওয়া হয়। ঋণ দেওয়ার সময় সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী ব্যাংকটির তৎকালীন শাখা ম্যানেজার ছিলেন। ঋণ দেওয়ার সময় জামানত নেওয়া হলেও পরে কোনো প্রকার অনুমোদন ছাড়াই জামানত অবমুক্ত করে দেন। যার ফলে ঋণটি খেলাপি হয়ে গেলেও অর্থ আদায় নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমন কার্যক্রমে বিনিয়োগ আদায় করা এখন কঠিন বলে প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ছুটিতে থাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলীকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। পরে তার হোয়াটসঅ্যাপে বিস্তারিত মেসেজ পাঠালেও কোনো উত্তর দেননি তিনি।
শুধু নিজের আত্মীয়দের ঋণ পাইয়েই দেননি, বরং এস আলমের কাগুজে প্রতিষ্ঠানকেও ঋণ দিয়েছেন সৈয়দ ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী। তথ্য অনুযায়ী, ওয়াসেক মোহাম্মদ আলী মতিঝিল ব্রাঞ্চের ম্যানেজার থাকাকালীন এস আলমের কাগুজে প্রতিষ্ঠান মেসার্স টাইমস সিকিউরিটিস লিমিটেডকে অনুমোদনের চেয়েও ৪০ কোটি টাকা বেশি ঋণ দিয়েছেন। এসব ঋণের কোনো কিস্তিই পরিশোধ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। বরং ৩৯ কোটি টাকা সুদ মওকুফ করে দেন এমডি। সুদ মওকুফের পর বর্তমান স্থিতি ৮২ কোটি টাকা। এ ছাড়া ঋণের নিরাপত্তায় রাখা হয়নি কোনো জামানত। ঋণ প্রদানে কোনো করপোরেট গ্যারান্টি নেওয়া হয়নি। রাখা হয়নি কোনো চার্জ ডকুমেন্টও। ঋণ আদায়ের পরিবর্তে বারবার পুনঃতসিল করে খেলাপি থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে।
এদিকে ব্যাংকের তৎকালীন গুলশান শাখার ম্যানেজার ও বর্তমান ডিএমডি মাসুদুর রহমান শাহ পাঁচটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে হাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনালকে দেয় ৫০ কোটি টাকা। এ নিয়মবহির্ভূত লেনদেনকে নিয়মতান্ত্রিক করার জন্য কোনো ধরনের সহায়ক জামানত ছাড়াই টাকা দেওয়ার পাঁচ মাস পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে ১০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তী ম্যানেজার মহিউদ্দিন বিশ্বাস একই ধরনের পে-অর্ডারের মাধ্যমে আরো ৩০ কোটি টাকার ঋণ দেয়। এ প্রতিষ্ঠানের ঋণ ২০১৯ সালে খেলাপি হয়। কোনো ধরনের কিস্তি না দিয়েই এই ঋণ বারবার পুনঃতফসিল করা হয়। ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকে এই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান দায় ১৭৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
জানতে চাইলে ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান আমার দেশকে বলেন, আমাদের অডিট কার্যক্রম চলছে। এখানে অনেক অনিয়মের তথ্য বেরিয়ে আসছে। শুধ একক ব্যক্তি নয়, সামগ্রিকভাবে জড়িত সবার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে