বাণিজ্যিক ব্যাংকের জন্য সুখবর
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ১৪ দিনের জন্য টাকা ধার নেওয়ার যে রেপো সুবিধা, সেটা আপাতত বন্ধ হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)পক্ষ থেকে খুব চাপ না আসা পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর স্বার্থেই এটি চালু রাখতে চাইছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পাশাপাশি ৭ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধাও চালু থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়লে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার নেয়, যা রেপো হিসেবে পরিচিত। এর সুদহার ঠিক হয় রেপো বা ‘রিপারচেজ অ্যাগ্রিমেন্টের’ মাধ্যমে। আর রিভার্স রেপোর মাধ্যমে (জুলাই থেকে যা পরিচিত এসডিএফ নামে) ব্যাংকগুলো তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখে। এ দুই পদ্ধতিতে সরকারি সিকিউরিটিজ কেনাবেচার মাধ্যমে বাজারে টাকার সরবরাহে ভারসাম্য ধরে রাখে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের অন্যতম একটি শর্ত ছিল রেপোর মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকে ধারের এই সুবিধা কমিয়ে আনা। বিশেষ করে ২৮ ও ১৪ দিনের রেপো সুবিধা দেওয়া বন্ধ করার তাগিদ দিয়ে আসছিল আইএমএফ। দাতা সংস্থাটির শর্ত মেনে গত এপ্রিলে ২৮ দিনের রেপো বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর ১৪ দিনের রেপো বন্ধ করার কথা রয়েছে আগামী জুলাই মাসে। তবে ব্যাংকগুলোতে চলমান তারল্য সংকটের খুব বেশি উন্নতি না হওয়ায় ১৪ দিনের রেপো সুবিধা আপাতত বন্ধ করতে চাইছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ চায় ২৮ দিনের পাশাপাশি ১৪ দিনের রেপো সুবিধাও বন্ধ হয়ে যাক। তবে এ মুহূর্তে আইএমএফ থেকে যেহেতু খুব চাপ নেই, তাই ১৪ দিনের রেপোর কার্যক্রম আপাতত চলমান রাখা হবে। অর্থাৎ, আইএমএফ থেকে খুব বেশি চাপ না আসা পর্যন্ত ১৪ দিনের রেপো সুবিধা বন্ধ করা হবে না। সে সঙ্গে ৭ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধাও চালু থাকবে।
জানা যায়, বাণিজ্যিক ব্যাংকের জন্য আগে প্রতিদিন রেপো নেওয়ার সুযোগ ছিল। কিন্তু আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির শর্ত হিসেবে এই দৈনিক সুবিধা বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বছরের ১ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, এখন থেকে প্রতি সপ্তাহের সোম ও বুধবার রেপো সুবিধার মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে টাকা দেওয়া হবে। অর্থাৎ তখন থেকে প্রতিদিন নিলাম আয়োজনের সুবিধা বন্ধ করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ১৪ দিনের জন্য টাকা ধার নেওয়ার যে রেপো সুবিধা, সেটা আপাতত বন্ধ হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)পক্ষ থেকে খুব চাপ না আসা পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর স্বার্থেই এটি চালু রাখতে চাইছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পাশাপাশি ৭ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধাও চালু থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়লে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার নেয়, যা রেপো হিসেবে পরিচিত। এর সুদহার ঠিক হয় রেপো বা ‘রিপারচেজ অ্যাগ্রিমেন্টের’ মাধ্যমে। আর রিভার্স রেপোর মাধ্যমে (জুলাই থেকে যা পরিচিত এসডিএফ নামে) ব্যাংকগুলো তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখে। এ দুই পদ্ধতিতে সরকারি সিকিউরিটিজ কেনাবেচার মাধ্যমে বাজারে টাকার সরবরাহে ভারসাম্য ধরে রাখে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের অন্যতম একটি শর্ত ছিল রেপোর মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকে ধারের এই সুবিধা কমিয়ে আনা। বিশেষ করে ২৮ ও ১৪ দিনের রেপো সুবিধা দেওয়া বন্ধ করার তাগিদ দিয়ে আসছিল আইএমএফ। দাতা সংস্থাটির শর্ত মেনে গত এপ্রিলে ২৮ দিনের রেপো বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর ১৪ দিনের রেপো বন্ধ করার কথা রয়েছে আগামী জুলাই মাসে। তবে ব্যাংকগুলোতে চলমান তারল্য সংকটের খুব বেশি উন্নতি না হওয়ায় ১৪ দিনের রেপো সুবিধা আপাতত বন্ধ করতে চাইছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ চায় ২৮ দিনের পাশাপাশি ১৪ দিনের রেপো সুবিধাও বন্ধ হয়ে যাক। তবে এ মুহূর্তে আইএমএফ থেকে যেহেতু খুব চাপ নেই, তাই ১৪ দিনের রেপোর কার্যক্রম আপাতত চলমান রাখা হবে। অর্থাৎ, আইএমএফ থেকে খুব বেশি চাপ না আসা পর্যন্ত ১৪ দিনের রেপো সুবিধা বন্ধ করা হবে না। সে সঙ্গে ৭ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধাও চালু থাকবে।
জানা যায়, বাণিজ্যিক ব্যাংকের জন্য আগে প্রতিদিন রেপো নেওয়ার সুযোগ ছিল। কিন্তু আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির শর্ত হিসেবে এই দৈনিক সুবিধা বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বছরের ১ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, এখন থেকে প্রতি সপ্তাহের সোম ও বুধবার রেপো সুবিধার মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে টাকা দেওয়া হবে। অর্থাৎ তখন থেকে প্রতিদিন নিলাম আয়োজনের সুবিধা বন্ধ করা হয়।
আর আমদানির ওপর নির্ভরতা নয়— এখন থেকে দেশেই উৎপাদিত হবে সকল ধরনের বালাইনাশক ও কীটনাশক। এতে শুধু বিদেশনির্ভরতা কমবে না, নতুন করে রপ্তানির পথও খুলে যাবে বলে আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
৩২ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
৫ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৫ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগে