এমরানা আহমেদ
ঈদ ফ্যাশনে এখন পোশাকের সঙ্গে থাকা চাই মানানসই লেডিস ভ্যানিটি ব্যাগ। অনেক ক্রেতাই মনে করেন, নানা ডিজাইনের পোশাক, ট্রেন্ডি গয়নার সঙ্গে মানানসই ব্যাগ না থাকলে সাজটাই যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বর্তমানে মেয়েদের সাজসজ্জার অন্যতম এক অনুষঙ্গ ফ্যাশনেবল ব্যাগ।
যে-সে ব্যাগ হলে পুরো সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। বিশেষ করে মেয়েরা ঈদ পোশাক কেনার পাশাপাশি পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে বিচিত্র নকশার ছোট বড় ব্যাগ কেনেন, যা তাদের স্টাইলের সঙ্গে যোগ করে আলাদা মাত্রা।
এবারের ঈদে অনলাইন শপিংমলগুলোও ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী বাহারি ডিজাইনের সব ব্যাগের কালেকশন রেখেছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমল ঘুরে, বিভিন্ন নকশা ও রঙের ব্যাগের আধিক্য দেখা গেছে।
রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের রাপা প্লাজা শপিংমলে আসা মিরপুর-১২ নম্বরের বাসিন্দা কাকলি রহমান আমার দেশকে বলেন, আমার ঈদ কেনাকাটা শেষ। এখন ধানমন্ডির বেশকিছু শপিংমল ঘুরব। জামা আর শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে দুটি ব্যাগ কিনব তিনি মনে করেন, ঈদের ঘোরাঘুরিতে স্টাইলিশ ব্যাগ সঙ্গে না থাকলে ফ্যাশনটাই যেন মাটি হয়ে যায়।
বাইরে বের হতে মেয়েদের সঙ্গে থাকতে হয় অতিপ্রয়োজনীয় কিছু জিনিস, যার মধ্যে ভ্যানিটি ব্যাগ কিংবা পার্স অন্যতম। মেয়েদের ফ্যাশনে বেশ বড়সড় জায়গাই দখল করে নিয়েছে নানারকম পার্স ও ভ্যানিটি ব্যাগ। রেপ্লিকা, কাপড় এবং চামড়ার তৈরি বিভিন্ন ধরনের ভ্যানিটি ব্যাগ পাওয়া যায় সবখানে।
একরঙা হালকা নকশার চামড়ার ব্যাগের দাম বেশি। শোল্ডার ক্রসবডি পার্ল চেন ক্লাউড ব্যাগ দাম এক হাজার ৩০০ টাকা, লেডিস শোল্ডার হ্যান্ডব্যাগ এক হাজার ২৫০ টাকা, ক্রসবডি লেডিস হ্যান্ডব্যাগ এবং লেদার শোল্ডার ব্যাগ ফর উইমেন ব্যাগ এক হাজার ৩৬০ টাকা, ক্রসবডি শোল্ডার/হ্যান্ডব্যাগ এক হাজার টাকা, মিনি ফেব্রিক ফ্ল্যাপ ক্রসবডি ব্যাগ এক হাজার ৪৫০ টাকা, ফ্লোরাল গ্রাফিক চেইন স্কয়ার ব্যাগ এক হাজার ২০০ টাকা, কোরিয়ান ভার্সন উইমেন্স শোল্ডার ব্যাগ ১৫০ টাকা, ভেগান লেদার লেডিস শোল্ডার ব্যাগ এক হাজার ৫০০ টাকা এবং স্মল শোল্ডার ব্যাগ ফর উইমেন ৫০০ টাকা।
সব সময়ই চামড়ার তৈরি জিনিসের কদর কিছুটা বেশি থাকে। এখন বিভিন্ন রঙের চামড়ার ব্যাগ পাওয়া যায়। এগুলো যদিও দামে একটু চড়া, তবে বেশ টেকসই। পার্টি লুক থেকে শুরু করে অফিস, বিশ্ববিদ্যালয় সব জায়গাতেই মানানসই লেদারের ব্যাগ।
চামড়ার ব্যাগ ভিন্ন ধরনের ব্যক্তিত্ব ও রুচিশীলতা প্রকাশ করে। সব জায়গায় দারুণ মানিয়ে যায়। বিভিন্ন মার্কেট থেকে শুরু করে ফুটপাতের ছোট ছোট দোকানেও গাঢ় রঙ থেকে শুরু করে হালকা বিভিন্ন রঙের লেদার, আর্টিফিশিয়াল লেদারের ছোট-বড় ভ্যানিটি ব্যাগ বা পার্স পাবেন ক্রেতারা।
লেদার ব্যাগের দাম বেশি হওয়ায় অনেক নারীই এখন সিনথেটিক লেদারের ব্যাগ ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। চামড়ার ব্যাগের তুলনায় এগুলোর দামও কম; আবার ফ্যাশনেবলও। খুব বেশি যত্নও নিতে হয় না। ময়লা হলে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে শুকিয়ে নিলেই এগুলো ব্যবহার-উপযোগী হয়ে যায়। তাই এবারের ঈদ পোশাকের সঙ্গে কিনে নিতে পারেন বাহারি রঙের সিনথেটিক লেদারের ব্যাগ।
মৌচাক মার্কেটের ফাহিম ফ্যাশন কালেকশনের স্বত্বাধিকারী লিটন শেখ বলেন, যে কোনো পার্টি ড্রেসের সঙ্গে সিকুয়েন্স ক্লচ ঘরানার ব্যাগ বেশ মানানসই। এই ব্যাগগুলো তার দোকানে ক্রেতা চাহিদার শীর্ষে রয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই জরি-সুতা, পুঁতি-পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। তাই আলোতে চকচক করে ওঠে ব্যাগগুলো।
সিকুয়েন্সের একটা ব্যাগ হাতে থাকলে ভিড়ের মধ্যেও আপনি হয়ে উঠবেন অনন্য। এ ধরনের ব্যাগেরও বেশি যত্ন নিতে হয় না। মাঝে মাঝে শুকনো নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিলেই নতুনের মতো দেখাবে। তিনি আরো জানান, ঈদসহ যে কোনো উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করে বিডস ব্যাগগুলো। এগুলো দেখতে যেমন সুন্দর, ব্যবহারেও আরামদায়ক ও ফ্যাশনেবল। তবে এই ব্যাগগুলো সব সময় ক্যারি করার জন্য নয়।
এতে বেশি জিনিস নেওয়া যায় না। কাঁধের একপাশে বেল্ট বা চেইন দিয়ে ঝুলিয়ে কিংবা হাতল ধরেও ব্যবহার করা যায়। হয়তো একটি মোবাইল ফোন ও ছোটখাট দু-একটি মেকআপের জিনিসেই ব্যাগ ভরে যায়। ছোট্ট সাইজের হয়ে থাকে বিডস ব্যাগগুলো। ঈদের পোশাকের সঙ্গে সুন্দর এই ব্যাগগুলো অনেক ক্রেতাই বেছে নিচ্ছেন।
যে লেডিস ব্যাগ বেশি চলছে
আর্টিফিশিয়াল লেদারে তৈরি স্টাইলিশ ও ট্রেন্ডি ব্যাগগুলো বর্তমানে বেশি চলছে। এই ব্যাগগুলো খুব একটা লম্বা নয়। এটি আধুনিকতার সঙ্গে মানানসই। পোশাকের রঙের সঙ্গে মানানোর পাশাপাশি এখন কন্ট্রাস্ট স্টাইলেও ব্যাগ নিতে পছন্দ করেন অনেকে। সেক্ষেত্রে জুতা, ঘড়ি বা অন্য কোনো অনুষঙ্গের সঙ্গে মানিয়ে ব্যাগ বাছাই করা যেতে পারে। শর্ট সাইজের ট্রেন্ডি লেডিজ ব্যাগগুলো এখন বেশি চলছে। আর্টিফিশিয়াল লেদারে তৈরি এই ব্যাগগুলো ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ। শাড়ি আর বিভিন্ন পার্টিওয়্যারের সঙ্গে এ ধরনের লেডিস ব্যাগ বেশ মানানসই।
ট্রান্সপারেন্ট ব্যাগ
ট্রান্সপারেন্ট ব্যাগগুলো এরই মধ্যে ফ্যাশনে জায়গা করে নিয়েছে। মূলত এই ব্যাগ পলিথিন দিয়ে তৈরি হয়। ফলে পরিষ্কার করতেও খুব সমস্যা হয় না। এ ধরনের ব্যাগগুলো মেয়েদের সাজে ভিন্নতা এনে দেয়। ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গে বেশ মানানসই এই ব্যাগ। এগুলো খুবই স্বচ্ছ হয়ে থাকে। তাই এমন ব্যাগে ব্যক্তিগত কোনো জিনিস ক্যারি না করাই ভালো।
হাল ফ্যাশনে ইক্কত ব্যাগ বেশ ট্রেন্ডিংয়ে আছে। ট্র্যাডিশনাল বা ওয়েস্টার্ট যে পোশাকই পরুন না কেন, মানিয়ে যায় এই ব্যাগগুলো। ইক্কত ব্যাগগুলোর ডিজাইন, মাপ ও রঙের ক্ষেত্রে ভিন্নতা দেখা যায়। পছন্দের রঙ অনুযায়ী পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারেন এই ব্যাগগুলো। এ ধরনের ব্যাগ ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এগুলো ওয়াশঅ্যাবল। আপনি নিয়মিত ধুয়ে পরিষ্কার করলেও নষ্ট হবে না ব্যাগগুলো।
ঈদ ফ্যাশনে এখন পোশাকের সঙ্গে থাকা চাই মানানসই লেডিস ভ্যানিটি ব্যাগ। অনেক ক্রেতাই মনে করেন, নানা ডিজাইনের পোশাক, ট্রেন্ডি গয়নার সঙ্গে মানানসই ব্যাগ না থাকলে সাজটাই যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বর্তমানে মেয়েদের সাজসজ্জার অন্যতম এক অনুষঙ্গ ফ্যাশনেবল ব্যাগ।
যে-সে ব্যাগ হলে পুরো সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। বিশেষ করে মেয়েরা ঈদ পোশাক কেনার পাশাপাশি পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে বিচিত্র নকশার ছোট বড় ব্যাগ কেনেন, যা তাদের স্টাইলের সঙ্গে যোগ করে আলাদা মাত্রা।
এবারের ঈদে অনলাইন শপিংমলগুলোও ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী বাহারি ডিজাইনের সব ব্যাগের কালেকশন রেখেছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমল ঘুরে, বিভিন্ন নকশা ও রঙের ব্যাগের আধিক্য দেখা গেছে।
রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের রাপা প্লাজা শপিংমলে আসা মিরপুর-১২ নম্বরের বাসিন্দা কাকলি রহমান আমার দেশকে বলেন, আমার ঈদ কেনাকাটা শেষ। এখন ধানমন্ডির বেশকিছু শপিংমল ঘুরব। জামা আর শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে দুটি ব্যাগ কিনব তিনি মনে করেন, ঈদের ঘোরাঘুরিতে স্টাইলিশ ব্যাগ সঙ্গে না থাকলে ফ্যাশনটাই যেন মাটি হয়ে যায়।
বাইরে বের হতে মেয়েদের সঙ্গে থাকতে হয় অতিপ্রয়োজনীয় কিছু জিনিস, যার মধ্যে ভ্যানিটি ব্যাগ কিংবা পার্স অন্যতম। মেয়েদের ফ্যাশনে বেশ বড়সড় জায়গাই দখল করে নিয়েছে নানারকম পার্স ও ভ্যানিটি ব্যাগ। রেপ্লিকা, কাপড় এবং চামড়ার তৈরি বিভিন্ন ধরনের ভ্যানিটি ব্যাগ পাওয়া যায় সবখানে।
একরঙা হালকা নকশার চামড়ার ব্যাগের দাম বেশি। শোল্ডার ক্রসবডি পার্ল চেন ক্লাউড ব্যাগ দাম এক হাজার ৩০০ টাকা, লেডিস শোল্ডার হ্যান্ডব্যাগ এক হাজার ২৫০ টাকা, ক্রসবডি লেডিস হ্যান্ডব্যাগ এবং লেদার শোল্ডার ব্যাগ ফর উইমেন ব্যাগ এক হাজার ৩৬০ টাকা, ক্রসবডি শোল্ডার/হ্যান্ডব্যাগ এক হাজার টাকা, মিনি ফেব্রিক ফ্ল্যাপ ক্রসবডি ব্যাগ এক হাজার ৪৫০ টাকা, ফ্লোরাল গ্রাফিক চেইন স্কয়ার ব্যাগ এক হাজার ২০০ টাকা, কোরিয়ান ভার্সন উইমেন্স শোল্ডার ব্যাগ ১৫০ টাকা, ভেগান লেদার লেডিস শোল্ডার ব্যাগ এক হাজার ৫০০ টাকা এবং স্মল শোল্ডার ব্যাগ ফর উইমেন ৫০০ টাকা।
সব সময়ই চামড়ার তৈরি জিনিসের কদর কিছুটা বেশি থাকে। এখন বিভিন্ন রঙের চামড়ার ব্যাগ পাওয়া যায়। এগুলো যদিও দামে একটু চড়া, তবে বেশ টেকসই। পার্টি লুক থেকে শুরু করে অফিস, বিশ্ববিদ্যালয় সব জায়গাতেই মানানসই লেদারের ব্যাগ।
চামড়ার ব্যাগ ভিন্ন ধরনের ব্যক্তিত্ব ও রুচিশীলতা প্রকাশ করে। সব জায়গায় দারুণ মানিয়ে যায়। বিভিন্ন মার্কেট থেকে শুরু করে ফুটপাতের ছোট ছোট দোকানেও গাঢ় রঙ থেকে শুরু করে হালকা বিভিন্ন রঙের লেদার, আর্টিফিশিয়াল লেদারের ছোট-বড় ভ্যানিটি ব্যাগ বা পার্স পাবেন ক্রেতারা।
লেদার ব্যাগের দাম বেশি হওয়ায় অনেক নারীই এখন সিনথেটিক লেদারের ব্যাগ ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। চামড়ার ব্যাগের তুলনায় এগুলোর দামও কম; আবার ফ্যাশনেবলও। খুব বেশি যত্নও নিতে হয় না। ময়লা হলে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে শুকিয়ে নিলেই এগুলো ব্যবহার-উপযোগী হয়ে যায়। তাই এবারের ঈদ পোশাকের সঙ্গে কিনে নিতে পারেন বাহারি রঙের সিনথেটিক লেদারের ব্যাগ।
মৌচাক মার্কেটের ফাহিম ফ্যাশন কালেকশনের স্বত্বাধিকারী লিটন শেখ বলেন, যে কোনো পার্টি ড্রেসের সঙ্গে সিকুয়েন্স ক্লচ ঘরানার ব্যাগ বেশ মানানসই। এই ব্যাগগুলো তার দোকানে ক্রেতা চাহিদার শীর্ষে রয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই জরি-সুতা, পুঁতি-পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। তাই আলোতে চকচক করে ওঠে ব্যাগগুলো।
সিকুয়েন্সের একটা ব্যাগ হাতে থাকলে ভিড়ের মধ্যেও আপনি হয়ে উঠবেন অনন্য। এ ধরনের ব্যাগেরও বেশি যত্ন নিতে হয় না। মাঝে মাঝে শুকনো নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিলেই নতুনের মতো দেখাবে। তিনি আরো জানান, ঈদসহ যে কোনো উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করে বিডস ব্যাগগুলো। এগুলো দেখতে যেমন সুন্দর, ব্যবহারেও আরামদায়ক ও ফ্যাশনেবল। তবে এই ব্যাগগুলো সব সময় ক্যারি করার জন্য নয়।
এতে বেশি জিনিস নেওয়া যায় না। কাঁধের একপাশে বেল্ট বা চেইন দিয়ে ঝুলিয়ে কিংবা হাতল ধরেও ব্যবহার করা যায়। হয়তো একটি মোবাইল ফোন ও ছোটখাট দু-একটি মেকআপের জিনিসেই ব্যাগ ভরে যায়। ছোট্ট সাইজের হয়ে থাকে বিডস ব্যাগগুলো। ঈদের পোশাকের সঙ্গে সুন্দর এই ব্যাগগুলো অনেক ক্রেতাই বেছে নিচ্ছেন।
যে লেডিস ব্যাগ বেশি চলছে
আর্টিফিশিয়াল লেদারে তৈরি স্টাইলিশ ও ট্রেন্ডি ব্যাগগুলো বর্তমানে বেশি চলছে। এই ব্যাগগুলো খুব একটা লম্বা নয়। এটি আধুনিকতার সঙ্গে মানানসই। পোশাকের রঙের সঙ্গে মানানোর পাশাপাশি এখন কন্ট্রাস্ট স্টাইলেও ব্যাগ নিতে পছন্দ করেন অনেকে। সেক্ষেত্রে জুতা, ঘড়ি বা অন্য কোনো অনুষঙ্গের সঙ্গে মানিয়ে ব্যাগ বাছাই করা যেতে পারে। শর্ট সাইজের ট্রেন্ডি লেডিজ ব্যাগগুলো এখন বেশি চলছে। আর্টিফিশিয়াল লেদারে তৈরি এই ব্যাগগুলো ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ। শাড়ি আর বিভিন্ন পার্টিওয়্যারের সঙ্গে এ ধরনের লেডিস ব্যাগ বেশ মানানসই।
ট্রান্সপারেন্ট ব্যাগ
ট্রান্সপারেন্ট ব্যাগগুলো এরই মধ্যে ফ্যাশনে জায়গা করে নিয়েছে। মূলত এই ব্যাগ পলিথিন দিয়ে তৈরি হয়। ফলে পরিষ্কার করতেও খুব সমস্যা হয় না। এ ধরনের ব্যাগগুলো মেয়েদের সাজে ভিন্নতা এনে দেয়। ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গে বেশ মানানসই এই ব্যাগ। এগুলো খুবই স্বচ্ছ হয়ে থাকে। তাই এমন ব্যাগে ব্যক্তিগত কোনো জিনিস ক্যারি না করাই ভালো।
হাল ফ্যাশনে ইক্কত ব্যাগ বেশ ট্রেন্ডিংয়ে আছে। ট্র্যাডিশনাল বা ওয়েস্টার্ট যে পোশাকই পরুন না কেন, মানিয়ে যায় এই ব্যাগগুলো। ইক্কত ব্যাগগুলোর ডিজাইন, মাপ ও রঙের ক্ষেত্রে ভিন্নতা দেখা যায়। পছন্দের রঙ অনুযায়ী পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারেন এই ব্যাগগুলো। এ ধরনের ব্যাগ ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এগুলো ওয়াশঅ্যাবল। আপনি নিয়মিত ধুয়ে পরিষ্কার করলেও নষ্ট হবে না ব্যাগগুলো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে