অর্থনৈতিক রিপোর্টার
হঠাৎ ভোক্তা খাতে অস্বাভাবিক ঋণ বেড়েছে। গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে (এপ্রিল-জুন) এ খাতে ঋণ বেড়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা তার আগের তিন মাসের (জানুয়ারি-মার্চ) তুলনায় ১৭ শতাংশেরও বেশি। যদিও ডিসেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় মার্চ প্রান্তিকে এ খাতের ঋণ বেড়েছিল মাত্র এক দশমিক ৮১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
খাত-সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে গড় মূল্যস্ফীতি প্রায় ৯ শতাংশ ছিল। এটা একেবারে সহনীয় বলা যায় না। আবার বর্তমান সময়ে টিভি, ফ্রিজ ও কম্পিউটার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ওই তিন মাসে এ খাতেই ঋণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। সব মিলিয়ে আগের তুলনায় মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উচ্চ সুদে ঋণ নিচ্ছে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে ঋণ প্রবৃদ্ধির এ চিত্র দেখা যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ভোক্তা খাতে ঋণ ছিল এক লাখ ৩৯ হাজার ৬১৩ কোটি টাকা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে তিন দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে স্থিতি হয় এক লাখ ৪৪ হাজার ৮২৬ কোটি টাকা। তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) সময়ে এক দশমিক ৮১ শতাংশ বেড়ে স্থিতি দাঁড়িয়েছিল এক লাখ ৪৭ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা। সর্বশেষ এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে ১৭ দশমিক ০৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৭২ হাজার ৬২১ কোটি টাকা।
মানুষ সাধারণত অভিজাত ও বিলাসী পণ্য এবং পরিষেবার জন্য ভোক্তাঋণ নিয়ে থাকে। এ ছাড়া দৈনন্দিন নানা কাজে, অনুষ্ঠান, জমি বা বাড়ি-গাড়ি ক্রয়, বড় আয়োজন, ভ্রমণসহ নানা কাজে ভোক্তাঋণ নিয়ে থাকে। যেমন, ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নেওয়া ঋণও ভোক্তা ঋণের তালিকায় পড়ে।
ব্যাংকগুলো শিক্ষা, চিকিৎসা, বিয়ে, ভ্রমণ, পেশাগত ঋণ, পরিবহন ঋণ, প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ, ডিপোজিট প্রিমিয়াম স্কিমের বিপরীতে ব্যক্তিগত ঋণ (ডিপিএস), ফিক্সড ডিপোজিট রিসিপ্টের (এফডিআর) বিপরীতে ঋণসহ আরো অনেক কিছুতে ঋণ দিচ্ছে।
গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে সবচেয়ে বেশি ভোক্তা ঋণ বেড়েছে টিভি, ফ্রিজ ও কম্পিউটার ক্রয়ে। এসব ক্রয় করতে ভোক্তারা ৯ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা ঋণ করেছেন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে পেশাদার ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৬৪ কোটি টাকা। ফ্ল্যাট কেনায় ৮৮৪ কোটি, পরিবহন ঋণ এক হাজার ৮২৫ কোটি; টিভি, ফ্রিজ ও কম্পিউটার ক্রয়ে ৯ হাজার ৪৪৯ কোটি, ক্রেডিট কার্ডে ৫৮৪ কোটি, শিক্ষাঋণ এক হাজার ১২১ কোটি, চিকিৎসায় ৩১ কোটি, বিবাহ ঋণ ১৬ কোটি, জমি ক্রয়ে ঋণ ৫১১ কোটি, বেতনের বিপরীতে ঋণ এক হাজার ২৫৬ কোটি, প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ বেড়েছে এক হাজার ৪৯১ কোটি, মেয়াদি আমানতের বিপরীতে এক হাজার ১৫১ কোটি এবং স্থায়ী আমানতের বিপরীতে তিন মাসে ঋণ বেড়েছে দুই হাজার ৬৯২ কোটি টাকা।
হঠাৎ ভোক্তা খাতে অস্বাভাবিক ঋণ বেড়েছে। গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে (এপ্রিল-জুন) এ খাতে ঋণ বেড়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা তার আগের তিন মাসের (জানুয়ারি-মার্চ) তুলনায় ১৭ শতাংশেরও বেশি। যদিও ডিসেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় মার্চ প্রান্তিকে এ খাতের ঋণ বেড়েছিল মাত্র এক দশমিক ৮১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
খাত-সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে গড় মূল্যস্ফীতি প্রায় ৯ শতাংশ ছিল। এটা একেবারে সহনীয় বলা যায় না। আবার বর্তমান সময়ে টিভি, ফ্রিজ ও কম্পিউটার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ওই তিন মাসে এ খাতেই ঋণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। সব মিলিয়ে আগের তুলনায় মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উচ্চ সুদে ঋণ নিচ্ছে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে ঋণ প্রবৃদ্ধির এ চিত্র দেখা যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ভোক্তা খাতে ঋণ ছিল এক লাখ ৩৯ হাজার ৬১৩ কোটি টাকা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে তিন দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে স্থিতি হয় এক লাখ ৪৪ হাজার ৮২৬ কোটি টাকা। তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) সময়ে এক দশমিক ৮১ শতাংশ বেড়ে স্থিতি দাঁড়িয়েছিল এক লাখ ৪৭ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা। সর্বশেষ এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে ১৭ দশমিক ০৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৭২ হাজার ৬২১ কোটি টাকা।
মানুষ সাধারণত অভিজাত ও বিলাসী পণ্য এবং পরিষেবার জন্য ভোক্তাঋণ নিয়ে থাকে। এ ছাড়া দৈনন্দিন নানা কাজে, অনুষ্ঠান, জমি বা বাড়ি-গাড়ি ক্রয়, বড় আয়োজন, ভ্রমণসহ নানা কাজে ভোক্তাঋণ নিয়ে থাকে। যেমন, ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নেওয়া ঋণও ভোক্তা ঋণের তালিকায় পড়ে।
ব্যাংকগুলো শিক্ষা, চিকিৎসা, বিয়ে, ভ্রমণ, পেশাগত ঋণ, পরিবহন ঋণ, প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ, ডিপোজিট প্রিমিয়াম স্কিমের বিপরীতে ব্যক্তিগত ঋণ (ডিপিএস), ফিক্সড ডিপোজিট রিসিপ্টের (এফডিআর) বিপরীতে ঋণসহ আরো অনেক কিছুতে ঋণ দিচ্ছে।
গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে সবচেয়ে বেশি ভোক্তা ঋণ বেড়েছে টিভি, ফ্রিজ ও কম্পিউটার ক্রয়ে। এসব ক্রয় করতে ভোক্তারা ৯ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা ঋণ করেছেন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে পেশাদার ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৬৪ কোটি টাকা। ফ্ল্যাট কেনায় ৮৮৪ কোটি, পরিবহন ঋণ এক হাজার ৮২৫ কোটি; টিভি, ফ্রিজ ও কম্পিউটার ক্রয়ে ৯ হাজার ৪৪৯ কোটি, ক্রেডিট কার্ডে ৫৮৪ কোটি, শিক্ষাঋণ এক হাজার ১২১ কোটি, চিকিৎসায় ৩১ কোটি, বিবাহ ঋণ ১৬ কোটি, জমি ক্রয়ে ঋণ ৫১১ কোটি, বেতনের বিপরীতে ঋণ এক হাজার ২৫৬ কোটি, প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ বেড়েছে এক হাজার ৪৯১ কোটি, মেয়াদি আমানতের বিপরীতে এক হাজার ১৫১ কোটি এবং স্থায়ী আমানতের বিপরীতে তিন মাসে ঋণ বেড়েছে দুই হাজার ৬৯২ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১ দিন আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে