বিশেষ প্রতিনিধি
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি যাই হোক, দেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়বে না। তিনি বলেন, আমাদের জ্বালানি তেলের মজুদ বেশ ভালো। যুদ্ধের মধ্যেও জ্বালানি নিয়ে একটি জাহাজ আমাদের বন্দরে নোঙ্গর করেছে। আমরা অনেক অপচয় ও দুর্নীতি কমিয়ে এনেছি। ফলে আপাতত, দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।
মঙ্গলবার বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেডের সঙ্গে লাফার্জহোলসিম সিমেন্টের ১০ বছর মেয়াদী গ্যাস সরবরাহ চুক্তি করা হয়।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেতো সিজফ্রিয়েড রেঙ্গলির, ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার, স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল মারিয়া সিস্তিয়াগা ওচোয়া ডি চিনচেত্রু, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রেজানুর রহমান, জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির সিইও ইকবাল চৌধুরী।
বাংলাদেশ যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, সরবরাহকারিরা বিভিন্ন জায়গা থেকে আমাদের কাছে জ্বালানি তেল পৌঁছে দিচ্ছেন। আমাদের জ্বালানির উৎস মধ্যপ্রাচ্য হলেও সরবরাহকারিরা সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার মার্কেট থেকে সরবরাহ করেন। সে কারণে তেলের সরবরাহ নিয়ে কোন শঙ্কা নেই।
সরকার বলছে জ্বালানি খাতে ভর্তুকিও বাড়াবে না। এখন আপনি বলছেন, আবার দাম বাড়াবেন না। এ পরিস্থিতিতে ঘাটতি সমন্বয় হবে কিভাবে? এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আমাদের কিছু কুশন রয়েছে। আমরা অপচয় কমিয়ে আনতে পেরেছি। তাছাড়া বিপিসির কাছে কিছু অর্থ রয়েছে। প্রয়োজন হলে, সেখান থেকে সমন্বয় করে নেওয়া হবে। তারপরেও আমরা দাম বাড়িয়ে জনগণের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবো না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, গ্যাস খাতে অনেক ভর্তুকি রয়েছে। আমরা আর ভর্তুকি বাড়াতে পারবো না। কাফকোর সঙ্গেও চুক্তি রিভিউ করা হচ্ছে। তাদেরকে মার্কেট প্রাইসে গ্যাসের দাম দিতে হবে।
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি যাই হোক, দেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়বে না। তিনি বলেন, আমাদের জ্বালানি তেলের মজুদ বেশ ভালো। যুদ্ধের মধ্যেও জ্বালানি নিয়ে একটি জাহাজ আমাদের বন্দরে নোঙ্গর করেছে। আমরা অনেক অপচয় ও দুর্নীতি কমিয়ে এনেছি। ফলে আপাতত, দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।
মঙ্গলবার বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেডের সঙ্গে লাফার্জহোলসিম সিমেন্টের ১০ বছর মেয়াদী গ্যাস সরবরাহ চুক্তি করা হয়।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেতো সিজফ্রিয়েড রেঙ্গলির, ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার, স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল মারিয়া সিস্তিয়াগা ওচোয়া ডি চিনচেত্রু, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রেজানুর রহমান, জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির সিইও ইকবাল চৌধুরী।
বাংলাদেশ যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, সরবরাহকারিরা বিভিন্ন জায়গা থেকে আমাদের কাছে জ্বালানি তেল পৌঁছে দিচ্ছেন। আমাদের জ্বালানির উৎস মধ্যপ্রাচ্য হলেও সরবরাহকারিরা সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার মার্কেট থেকে সরবরাহ করেন। সে কারণে তেলের সরবরাহ নিয়ে কোন শঙ্কা নেই।
সরকার বলছে জ্বালানি খাতে ভর্তুকিও বাড়াবে না। এখন আপনি বলছেন, আবার দাম বাড়াবেন না। এ পরিস্থিতিতে ঘাটতি সমন্বয় হবে কিভাবে? এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আমাদের কিছু কুশন রয়েছে। আমরা অপচয় কমিয়ে আনতে পেরেছি। তাছাড়া বিপিসির কাছে কিছু অর্থ রয়েছে। প্রয়োজন হলে, সেখান থেকে সমন্বয় করে নেওয়া হবে। তারপরেও আমরা দাম বাড়িয়ে জনগণের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবো না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, গ্যাস খাতে অনেক ভর্তুকি রয়েছে। আমরা আর ভর্তুকি বাড়াতে পারবো না। কাফকোর সঙ্গেও চুক্তি রিভিউ করা হচ্ছে। তাদেরকে মার্কেট প্রাইসে গ্যাসের দাম দিতে হবে।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩২ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে