ব্যবসায়ীদের যৌথ সংবাদ সম্মেলন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ঘোষিত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচী গ্রহণযোগ্য হতে পারে না বলে দাবি করেছেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতারা। তারা বলছেন, একমাত্র যুদ্ধ পরিস্থিতি ছাড়া পৃথিবীর কোথাও এ ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার নজির নেই। এনবিআরের কর্মকর্তারা হুট করে বলে দিলেন বন্ধ করে দিলাম এটি হতে পারে না। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। যারা এনবিআরের কর্মকর্তা, তারা ট্রেড ইউনিয়নের নেতা না। তারা ট্রেড ইউনিয়নের মতো কর্মসূচি দিয়ে কর্মবিরতি পালন করতে পারে না।
শনিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশের সব ব্যবসায়ী সংগঠন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ)। এ সময় অন্যান্য সব ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতারা উপস্থিত ছিল।
তাদের দাবি, এমনিতেই ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপ স্তিমিত। এই অবস্থায় এনবিআরের ঘটনা যেটি কিনা অর্থনীতির লাইফলাইন। আন্দোলনরত ঐক্য পরিষদের নেতারা সমস্যা নিরসনে আর সময় ব্যয় না করে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের নেতৃত্বে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ যথা অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বিডা যৌথভাবে আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসা অতীব জরুরি বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।
একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির স্বার্থে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি/কমপ্লিট শাটডাউনের মতো কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কাজে যোগদান করার আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ীরা বলেন, এনবিআরের আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভবিষ্যৎ ন্যায়সংগত সুরক্ষা ও দেশের অর্থনীতি যাতে আর ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্যে এখনই জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারী ভাই-বোনদের দেশের অর্থনীতির স্বার্থে কলম বিরতি/কমপ্লিট শাটডাউনের মতো কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কোনো প্রকার পূর্ব শর্ত ছাড়া অনতি বিলম্বে কাজে যোগদান করার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি একটি ইনক্লুসিভ আলোচনার মাধ্যমে এই সংকট নিরসন করা সম্ভব। যেখানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে যৌক্তিক সংস্কার করে সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তারা নির্দ্বিধায় আগের মতো জাতির সেবা এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আইসিসি সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, এনবিআরের কর্মকর্তারা হুট করে বলে দিলেন বন্ধ করে দিলাম এটি হতে পারে না। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। যারা এনবিআরের কর্মকর্তা, তারা ট্রেড ইউনিয়নের নেতা না। তারা ট্রেড ইউনিয়নের মতো কর্মসূচি দিয়ে কর্মবিরতি পালন করতে পারে না।
তিনি বলেন, এখন আগামীকাল এনবিআরের একজন নিম্নস্তরের কর্মকর্তা যদি বলেন, তারা তাদের মেম্বারের অপসারণ চান। এটা হতে পারে না। এনবিআরসহ সরকারের কোনো সংস্থাই ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম না। তবে তারা আলোচনায় বসতে পারেন। তাদের অভিমত থাকতে পারে। সরকারকে তারা জানাতে পারেন। সেটির ওপর নির্ভর করে সরকার সিদ্ধান্ত নিবে। করে নাই যে, তাও তো নয়। আমাকে বলা হয়েছে- তাদেরকে আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানোর পরও তারা আলোচনায় বসতে নারাজ, আমন্ত্রণ প্রত্যাখান করেছেন।
তিনি বলেন, এত লম্বা সময় অর্থনীতির এ লাইফলাইন বন্ধ থাকতে পারে না। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। সবাইকে সম্মান নিয়ে বলতে চাই- এনবিআরের সব কর্মকর্তাদের বলছি- এ ধরনের আন্দোলন চলতে পারে না।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ঘোষিত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচী গ্রহণযোগ্য হতে পারে না বলে দাবি করেছেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতারা। তারা বলছেন, একমাত্র যুদ্ধ পরিস্থিতি ছাড়া পৃথিবীর কোথাও এ ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার নজির নেই। এনবিআরের কর্মকর্তারা হুট করে বলে দিলেন বন্ধ করে দিলাম এটি হতে পারে না। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। যারা এনবিআরের কর্মকর্তা, তারা ট্রেড ইউনিয়নের নেতা না। তারা ট্রেড ইউনিয়নের মতো কর্মসূচি দিয়ে কর্মবিরতি পালন করতে পারে না।
শনিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশের সব ব্যবসায়ী সংগঠন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ)। এ সময় অন্যান্য সব ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতারা উপস্থিত ছিল।
তাদের দাবি, এমনিতেই ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপ স্তিমিত। এই অবস্থায় এনবিআরের ঘটনা যেটি কিনা অর্থনীতির লাইফলাইন। আন্দোলনরত ঐক্য পরিষদের নেতারা সমস্যা নিরসনে আর সময় ব্যয় না করে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের নেতৃত্বে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ যথা অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বিডা যৌথভাবে আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসা অতীব জরুরি বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।
একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির স্বার্থে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি/কমপ্লিট শাটডাউনের মতো কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কাজে যোগদান করার আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ীরা বলেন, এনবিআরের আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভবিষ্যৎ ন্যায়সংগত সুরক্ষা ও দেশের অর্থনীতি যাতে আর ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্যে এখনই জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারী ভাই-বোনদের দেশের অর্থনীতির স্বার্থে কলম বিরতি/কমপ্লিট শাটডাউনের মতো কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কোনো প্রকার পূর্ব শর্ত ছাড়া অনতি বিলম্বে কাজে যোগদান করার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি একটি ইনক্লুসিভ আলোচনার মাধ্যমে এই সংকট নিরসন করা সম্ভব। যেখানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে যৌক্তিক সংস্কার করে সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তারা নির্দ্বিধায় আগের মতো জাতির সেবা এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আইসিসি সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, এনবিআরের কর্মকর্তারা হুট করে বলে দিলেন বন্ধ করে দিলাম এটি হতে পারে না। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। যারা এনবিআরের কর্মকর্তা, তারা ট্রেড ইউনিয়নের নেতা না। তারা ট্রেড ইউনিয়নের মতো কর্মসূচি দিয়ে কর্মবিরতি পালন করতে পারে না।
তিনি বলেন, এখন আগামীকাল এনবিআরের একজন নিম্নস্তরের কর্মকর্তা যদি বলেন, তারা তাদের মেম্বারের অপসারণ চান। এটা হতে পারে না। এনবিআরসহ সরকারের কোনো সংস্থাই ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম না। তবে তারা আলোচনায় বসতে পারেন। তাদের অভিমত থাকতে পারে। সরকারকে তারা জানাতে পারেন। সেটির ওপর নির্ভর করে সরকার সিদ্ধান্ত নিবে। করে নাই যে, তাও তো নয়। আমাকে বলা হয়েছে- তাদেরকে আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানোর পরও তারা আলোচনায় বসতে নারাজ, আমন্ত্রণ প্রত্যাখান করেছেন।
তিনি বলেন, এত লম্বা সময় অর্থনীতির এ লাইফলাইন বন্ধ থাকতে পারে না। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। সবাইকে সম্মান নিয়ে বলতে চাই- এনবিআরের সব কর্মকর্তাদের বলছি- এ ধরনের আন্দোলন চলতে পারে না।
আর আমদানির ওপর নির্ভরতা নয়— এখন থেকে দেশেই উৎপাদিত হবে সকল ধরনের বালাইনাশক ও কীটনাশক। এতে শুধু বিদেশনির্ভরতা কমবে না, নতুন করে রপ্তানির পথও খুলে যাবে বলে আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
৪ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৫ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগে