যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনাম সবদিক থেকেই বাংলাদেশকে ছাড়িয়ে গেছে। রপ্তানির পরিমাণ, ইউনিট মূল্য এবং বাজারমূল্য—সব দিকেই ভিয়েতনাম বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে, যা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি সতর্কবার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই পাঁচ মাসে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে তিন দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে, যেখানে ভিয়েতনামের রপ্তানি প্রায় দ্বিগুণ, আনুমানিক ছয় দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার।
এ পাঁচ মাসের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, এ সময়ে প্রবৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ (২১ দশমিক ৬০ শতাংশ) ভিয়েতনামের (১৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ) চেয়ে সামান্য এগিয়ে থাকলেও মোট বাজারমূল্যে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের অনেক ঊর্ধ্বে অবস্থান করছে।
পোশাকের পরিমাণ হিসাবে ভিয়েতনামের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ : যেখানে বাংলাদেশ ২১ দশমিক শূন্য তিন শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে, সেখানে ভিয়েতনাম দেখিয়েছে ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। তবে পাকিস্তান, কম্বোডিয়া এবং চীনসহ অনেক দেশই ইউনিট মূল্য হ্রাসের সম্মুখীন হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মূল্যের এই স্থবিরতা উচ্চ ব্যয়, মজুরি বৃদ্ধি ও কাঁচামালের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে উৎপাদনকারী দেশগুলোর জন্য ঝুঁকির বার্তা দেয়।
২০১০-এর দশকের শুরুতে, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়। সস্তা শ্রম, বড় উৎপাদন সক্ষমতা এবং ইউরোপ-আমেরিকার শুল্ক সুবিধা কাজে লাগিয়ে দ্রুতই দেশটি চীনের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়। তবে ২০১৯-২০ সাল থেকেই ধীরে ধীরে ভিয়েতনাম এগিয়ে যেতে শুরু করে, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
২০২০ সালে, যুক্তরাষ্ট্রে ভিয়েতনামের পোশাক রপ্তানি বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো ছাপিয়ে যায়। ওই বছর যুক্তরাষ্ট্রে ভিয়েতনাম রপ্তানি করে ১২ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ছিল ৭ দশমিক ৯ বিলিয়ন। বাংলাদেশের পোশাকের তুলনায় ভিয়েতনাম এগিয়ে যাওয়ার বেশ কয়েকটি কারণও ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুক্তবাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) সুবিধা, সরবরাহ চেইন ব্যবস্থাপনায় দ্রুততা ও স্থিতিশীলতা, টেকসই এবং ব্র্যান্ডনির্ভর পণ্যের সরবরাহ। বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশটি এসব ক্ষেত্রে এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে রয়েছে।
বাংলাদেশ রপ্তানির পরিমাণ ও ইউনিটের দিক থেকে ভিয়েতনামের চেয়ে এগিয়ে। কিন্তু প্রতি ইউনিট পোশাকের দামে বাংলাদেশ অনেকটাই স্থির রয়েছে, মাত্র শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ বেড়েছে, কার্যত মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ। অন্যদিকে, ভিয়েতনাম একাই তিন দশমিক ৪৭ শতাংশ ইউনিট মূল্য বাড়াতে সক্ষম হয়েছে, যা তাদের পণ্যের উচ্চ মান, ব্র্যান্ড-নির্ভরতা এবং ক্রেতার আস্থার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি মূলত পরিমাণনির্ভর, যেখানে ইউনিট মূল্যের উন্নতি হচ্ছে না। এতে লাভজনকতা প্রশ্নের মুখে পড়ছে। অন্যদিকে, ভিয়েতনাম কম ইউনিট রপ্তানি করেও বেশি আয় করছে, যা তাদের উচ্চমূল্যের পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আস্থার প্রমাণ।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, এসব বিশ্লেষণ পোশাক আমদানির গতিশীল দৃশ্যপটের ওপর আলোকপাত করে, শিল্পের ক্রমবর্ধমান প্রবণতাগুলো তুলে ধরে। দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম এবং পাকিস্তানের মূল্য ও পণ্যের দিক থেকে ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও, প্রতি ইউনিট মূল্যের দিক থেকে, ভিয়েতনাম ছাড়া প্রায় সব দেশই সংগ্রাম করছে।
গত ৮ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর সংশোধিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এপ্রিলের শুরুতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে, যা ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়েছে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করে, যা কোনো একক দেশে সর্বোচ্চ পরিমাণ। এর মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি পোশাক, যার অর্থ শিল্পটি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হবে। ভিয়েতনাম বাংলাদেশের প্রধান প্রতিযোগী, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র দেশটিকে ২০ শতাংশ হ্রাসকৃত শুল্ক হারের প্রস্তাব দিয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সম্প্রতি উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি মাত্র পাঁচ বিলিয়ন ডলার, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের বাণিজ্য ঘাটতি ১২৫ বিলিয়ন ডলার। তবু যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামকে কিছু ছাড় দিতে সম্মত হয়েছে। বাংলাদেশের ঘাটতি ‘অনেক কম’, উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের ওপর এত উচ্চ শুল্ক আরোপের কোনো যুক্তি নেই। আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব।’
২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনাম সবদিক থেকেই বাংলাদেশকে ছাড়িয়ে গেছে। রপ্তানির পরিমাণ, ইউনিট মূল্য এবং বাজারমূল্য—সব দিকেই ভিয়েতনাম বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে, যা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি সতর্কবার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই পাঁচ মাসে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে তিন দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে, যেখানে ভিয়েতনামের রপ্তানি প্রায় দ্বিগুণ, আনুমানিক ছয় দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার।
এ পাঁচ মাসের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, এ সময়ে প্রবৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ (২১ দশমিক ৬০ শতাংশ) ভিয়েতনামের (১৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ) চেয়ে সামান্য এগিয়ে থাকলেও মোট বাজারমূল্যে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের অনেক ঊর্ধ্বে অবস্থান করছে।
পোশাকের পরিমাণ হিসাবে ভিয়েতনামের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ : যেখানে বাংলাদেশ ২১ দশমিক শূন্য তিন শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে, সেখানে ভিয়েতনাম দেখিয়েছে ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। তবে পাকিস্তান, কম্বোডিয়া এবং চীনসহ অনেক দেশই ইউনিট মূল্য হ্রাসের সম্মুখীন হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মূল্যের এই স্থবিরতা উচ্চ ব্যয়, মজুরি বৃদ্ধি ও কাঁচামালের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে উৎপাদনকারী দেশগুলোর জন্য ঝুঁকির বার্তা দেয়।
২০১০-এর দশকের শুরুতে, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়। সস্তা শ্রম, বড় উৎপাদন সক্ষমতা এবং ইউরোপ-আমেরিকার শুল্ক সুবিধা কাজে লাগিয়ে দ্রুতই দেশটি চীনের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়। তবে ২০১৯-২০ সাল থেকেই ধীরে ধীরে ভিয়েতনাম এগিয়ে যেতে শুরু করে, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
২০২০ সালে, যুক্তরাষ্ট্রে ভিয়েতনামের পোশাক রপ্তানি বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো ছাপিয়ে যায়। ওই বছর যুক্তরাষ্ট্রে ভিয়েতনাম রপ্তানি করে ১২ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ছিল ৭ দশমিক ৯ বিলিয়ন। বাংলাদেশের পোশাকের তুলনায় ভিয়েতনাম এগিয়ে যাওয়ার বেশ কয়েকটি কারণও ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুক্তবাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) সুবিধা, সরবরাহ চেইন ব্যবস্থাপনায় দ্রুততা ও স্থিতিশীলতা, টেকসই এবং ব্র্যান্ডনির্ভর পণ্যের সরবরাহ। বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশটি এসব ক্ষেত্রে এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে রয়েছে।
বাংলাদেশ রপ্তানির পরিমাণ ও ইউনিটের দিক থেকে ভিয়েতনামের চেয়ে এগিয়ে। কিন্তু প্রতি ইউনিট পোশাকের দামে বাংলাদেশ অনেকটাই স্থির রয়েছে, মাত্র শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ বেড়েছে, কার্যত মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ। অন্যদিকে, ভিয়েতনাম একাই তিন দশমিক ৪৭ শতাংশ ইউনিট মূল্য বাড়াতে সক্ষম হয়েছে, যা তাদের পণ্যের উচ্চ মান, ব্র্যান্ড-নির্ভরতা এবং ক্রেতার আস্থার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি মূলত পরিমাণনির্ভর, যেখানে ইউনিট মূল্যের উন্নতি হচ্ছে না। এতে লাভজনকতা প্রশ্নের মুখে পড়ছে। অন্যদিকে, ভিয়েতনাম কম ইউনিট রপ্তানি করেও বেশি আয় করছে, যা তাদের উচ্চমূল্যের পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আস্থার প্রমাণ।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, এসব বিশ্লেষণ পোশাক আমদানির গতিশীল দৃশ্যপটের ওপর আলোকপাত করে, শিল্পের ক্রমবর্ধমান প্রবণতাগুলো তুলে ধরে। দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম এবং পাকিস্তানের মূল্য ও পণ্যের দিক থেকে ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও, প্রতি ইউনিট মূল্যের দিক থেকে, ভিয়েতনাম ছাড়া প্রায় সব দেশই সংগ্রাম করছে।
গত ৮ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর সংশোধিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এপ্রিলের শুরুতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে, যা ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়েছে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করে, যা কোনো একক দেশে সর্বোচ্চ পরিমাণ। এর মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি পোশাক, যার অর্থ শিল্পটি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হবে। ভিয়েতনাম বাংলাদেশের প্রধান প্রতিযোগী, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র দেশটিকে ২০ শতাংশ হ্রাসকৃত শুল্ক হারের প্রস্তাব দিয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সম্প্রতি উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি মাত্র পাঁচ বিলিয়ন ডলার, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের বাণিজ্য ঘাটতি ১২৫ বিলিয়ন ডলার। তবু যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামকে কিছু ছাড় দিতে সম্মত হয়েছে। বাংলাদেশের ঘাটতি ‘অনেক কম’, উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের ওপর এত উচ্চ শুল্ক আরোপের কোনো যুক্তি নেই। আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১২ মিনিট আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে