অর্থনৈতিক রিপোর্টার
চট্টগ্রাম মহানগরীতে নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও জলবায়ু সহনশীল পানি সরবরাহ বাড়ানো এবং উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থার জন্য সহায়তা দেবে বিশ্ব ব্যাংক। এ জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসাকে ২৮ কোটি ডলার ঋণ দেবে সংস্থাটি। শনিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার এবং বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (আইডিএ) মধ্যে ‘চট্টগ্রাম ওয়াসা ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (সিডব্লিউিএসআইপি)’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২৮ কোটি ডলার ঋণের অর্থায়ন চুক্তি সই হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডির সচিব শাহ্রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং আইডিএর পক্ষে বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তী কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্টিন গেইল চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃক প্রকল্পটি ৩১ ডিসেম্বর ২০৩০ পর্যন্ত সময়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
এতে জানানো হয়, প্রকল্পটির অনুকূলে বিশ্বব্যাংক থেকে পাওয়া ২৮ কোটি ডলার ঋণের শর্তাবলির মধ্যে রয়েছে, বিশ্বব্যাংকের স্কেলআপ উইন্ডো থেকে ১৪ কোটি ডলার (সমপরিমাণ ১০৫ দশমিক ২০ মিলিয়ন এসডিআর) দেওয়া হবে। এই ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ৬ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ১২ বছর। তবে উত্তোলিত অর্থের ওপর কোনো সার্ভিস চার্জ, কমিটমেন্ট ফি এবং সুদ দিতে হবে না।
বিশ্বব্যাংকের অবশিষ্ট ১৪ কোটি ডলার সমপরিমাণ জাপানিজ ইয়েনের মাধ্যমে দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে ফ্রন্ট অ্যান্ড ফি বাবদ ০ দশমিক২৫ শতাংশ দিতে হবে। এ ঋণ পরিশোধের মেয়াদকাল ৫ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩৫ বছর। গৃহীতব্য এ ঋণের অনুত্তোলিত অর্থের ওপর কমিটমেন্ট ফি বাবদ ০ দশমিক ২৫ শতাংশ প্রদেয় এবং এ ঋণের সুদের হার হবে টোকিও ওভারনাইট এভারেজ রেট (টোনা) ও ভেরিয়েবল স্প্রেড।
বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বৃহত্তম বহুপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদার। স্বাধীনতার পর থেকে সংস্থাটি বাংলাদেশের জন্য ৪৩ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যা বাংলাদেশ এবং বিশ্বব্যাংকের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতামূলক সম্পর্ক দৃঢ় করেছে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাংক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং জ্বালানি খাতের উন্নয়ন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রকে অন্তর্ভুক্ত করে ৪৭টি চলমান প্রকল্পের জন্য ১৩ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করছে।
চট্টগ্রাম মহানগরীতে নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও জলবায়ু সহনশীল পানি সরবরাহ বাড়ানো এবং উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থার জন্য সহায়তা দেবে বিশ্ব ব্যাংক। এ জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসাকে ২৮ কোটি ডলার ঋণ দেবে সংস্থাটি। শনিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার এবং বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (আইডিএ) মধ্যে ‘চট্টগ্রাম ওয়াসা ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (সিডব্লিউিএসআইপি)’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২৮ কোটি ডলার ঋণের অর্থায়ন চুক্তি সই হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডির সচিব শাহ্রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং আইডিএর পক্ষে বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তী কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্টিন গেইল চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃক প্রকল্পটি ৩১ ডিসেম্বর ২০৩০ পর্যন্ত সময়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
এতে জানানো হয়, প্রকল্পটির অনুকূলে বিশ্বব্যাংক থেকে পাওয়া ২৮ কোটি ডলার ঋণের শর্তাবলির মধ্যে রয়েছে, বিশ্বব্যাংকের স্কেলআপ উইন্ডো থেকে ১৪ কোটি ডলার (সমপরিমাণ ১০৫ দশমিক ২০ মিলিয়ন এসডিআর) দেওয়া হবে। এই ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ৬ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ১২ বছর। তবে উত্তোলিত অর্থের ওপর কোনো সার্ভিস চার্জ, কমিটমেন্ট ফি এবং সুদ দিতে হবে না।
বিশ্বব্যাংকের অবশিষ্ট ১৪ কোটি ডলার সমপরিমাণ জাপানিজ ইয়েনের মাধ্যমে দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে ফ্রন্ট অ্যান্ড ফি বাবদ ০ দশমিক২৫ শতাংশ দিতে হবে। এ ঋণ পরিশোধের মেয়াদকাল ৫ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩৫ বছর। গৃহীতব্য এ ঋণের অনুত্তোলিত অর্থের ওপর কমিটমেন্ট ফি বাবদ ০ দশমিক ২৫ শতাংশ প্রদেয় এবং এ ঋণের সুদের হার হবে টোকিও ওভারনাইট এভারেজ রেট (টোনা) ও ভেরিয়েবল স্প্রেড।
বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বৃহত্তম বহুপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদার। স্বাধীনতার পর থেকে সংস্থাটি বাংলাদেশের জন্য ৪৩ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যা বাংলাদেশ এবং বিশ্বব্যাংকের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতামূলক সম্পর্ক দৃঢ় করেছে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাংক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং জ্বালানি খাতের উন্নয়ন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রকে অন্তর্ভুক্ত করে ৪৭টি চলমান প্রকল্পের জন্য ১৩ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করছে।
গভর্নর বলেন, ডলারের দাম এখন থেকে বাংলাদেশে নির্ধারিত হবে। দুবাই বা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে নয়। আমরা বলব আপনারা অস্থির হবেন না। বাজার অস্থিতিশীলতার দিকে যাবে না।
৪ ঘণ্টা আগেএনবিআর বিলুপ্ত করে পৃথক দুই বিভাগ গঠনে জারি করা অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার ব্যাপারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করেছে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’।
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএস (কর) ও বিসিএস (শুল্ক ও আবগারী) ক্যাডারের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে পৃথকীকরণের প্রশাসনিক কাঠামো কিভাবে প্রণীত হবে তা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও গুরুত্বপূর্ণ সকল অংশীজনদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
৭ ঘণ্টা আগেসপ্তাহের ব্যবধানে ২-৩ টাকা আর এক মাসের মধ্যে মিনিকেট চালের কেজিতে কমেছে ১৫ টাকার মতো। আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁপের দাম অর্ধেকে নেমেছে।
৮ ঘণ্টা আগে