
স্টাফ রিপোর্টার

ঢাকা মহানগরের বিস্তারিত অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) ২০২২–৩৫ কে ত্রুটিপূর্ণ উল্লেখ করে তা ভবন নির্মাণে ব্যাপক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে এবং নগর উন্নয়নের গতি থমকে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) ও গৃহায়ণ খাত সংশ্লিষ্ট শিল্প সংগঠনগুলো।
মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান।
তিনি বলেন, নতুন ড্যাপের ফ্লোর এরিয়া রেশিও (ফার) সংক্রান্ত বিধিনিষেধের কারণে আবাসন খাতে মারাত্মক স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ফলে বিনিয়োগ কমেছে, কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে এবং দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, ড্যাপ অনুযায়ী ভবনের উচ্চতা ও আয়তন সীমিত হওয়ায় জমির মালিকরা আর জমি ডেভেলপারদের হাতে দিতে রাজি হচ্ছেন না। এতে করে নতুন প্রকল্প শুরু করা যাচ্ছে না, ফলে আবাসন খাতসহ এর সাথে জড়িত প্রায় ২০০টির বেশি লিংকেজ শিল্প—যেমন রড, সিমেন্ট, ইট, কেবল, রং, টাইলস, লিফট, থাই অ্যালুমিনিয়াম, স্যানেটারি সামগ্রী ইত্যাদির বাজারে মারাত্মক মন্দাভাব চলছে।
ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, এই শিল্পে ৪০ লাখেরও বেশি মানুষের সরাসরি কর্মসংস্থান এবং প্রায় ২ কোটি মানুষের জীবিকা জড়িত। অথচ রডের চাহিদা ৫০ শতাংশ কমে গেছে, অনেক প্রতিষ্ঠান উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে। শ্রমিক ছাঁটাই শুরু হয়েছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে আরো বড় বিপর্যয় আসবে।
তিনি আরো অভিযোগ করেন, বিগত কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের চাপে ২০০৮ সালের ‘ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা’ ও ‘মাস্টারপ্ল্যান ২০১০’ বাতিল করে বর্তমান ত্রুটিপূর্ণ ড্যাপ চালু করা হয়েছে, যা ভবন নির্মাণে ব্যাপক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে এবং নগর উন্নয়নের গতি থমকে দিয়েছে।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, আমরা চাচ্ছি সরকার একটি বাস্তবসম্মত, জনবান্ধব এবং ব্যবসাবান্ধব বাজেট উপহার দিক। ভ্যাট-ট্যাক্স সংক্রান্ত জটিলতা দূর করে এই শিল্পে বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে হবে। তবেই কর্মসংস্থান বাড়বে এবং অর্থনীতিও সচল থাকবে।
তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, অস্থায়ী সরকার হলেও আবাসন খাত ও সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোর সংকট নিরসনে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এই খাত সচল না হলে জাতীয় অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা দেশের উন্নয়ন থমকে দিতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সাবেক পরিচালক নিয়াজ উদ্দিন, বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারিং এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম মাসুম, বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং এসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক শঙ্খ কুমার রায়, বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি হোসেন আলমগীর, বাংলাদেশ টিম্বার মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ তানভীর মোহাম্মদ প্রমুখ।

ঢাকা মহানগরের বিস্তারিত অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) ২০২২–৩৫ কে ত্রুটিপূর্ণ উল্লেখ করে তা ভবন নির্মাণে ব্যাপক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে এবং নগর উন্নয়নের গতি থমকে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) ও গৃহায়ণ খাত সংশ্লিষ্ট শিল্প সংগঠনগুলো।
মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান।
তিনি বলেন, নতুন ড্যাপের ফ্লোর এরিয়া রেশিও (ফার) সংক্রান্ত বিধিনিষেধের কারণে আবাসন খাতে মারাত্মক স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ফলে বিনিয়োগ কমেছে, কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে এবং দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, ড্যাপ অনুযায়ী ভবনের উচ্চতা ও আয়তন সীমিত হওয়ায় জমির মালিকরা আর জমি ডেভেলপারদের হাতে দিতে রাজি হচ্ছেন না। এতে করে নতুন প্রকল্প শুরু করা যাচ্ছে না, ফলে আবাসন খাতসহ এর সাথে জড়িত প্রায় ২০০টির বেশি লিংকেজ শিল্প—যেমন রড, সিমেন্ট, ইট, কেবল, রং, টাইলস, লিফট, থাই অ্যালুমিনিয়াম, স্যানেটারি সামগ্রী ইত্যাদির বাজারে মারাত্মক মন্দাভাব চলছে।
ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, এই শিল্পে ৪০ লাখেরও বেশি মানুষের সরাসরি কর্মসংস্থান এবং প্রায় ২ কোটি মানুষের জীবিকা জড়িত। অথচ রডের চাহিদা ৫০ শতাংশ কমে গেছে, অনেক প্রতিষ্ঠান উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে। শ্রমিক ছাঁটাই শুরু হয়েছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে আরো বড় বিপর্যয় আসবে।
তিনি আরো অভিযোগ করেন, বিগত কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের চাপে ২০০৮ সালের ‘ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা’ ও ‘মাস্টারপ্ল্যান ২০১০’ বাতিল করে বর্তমান ত্রুটিপূর্ণ ড্যাপ চালু করা হয়েছে, যা ভবন নির্মাণে ব্যাপক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে এবং নগর উন্নয়নের গতি থমকে দিয়েছে।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, আমরা চাচ্ছি সরকার একটি বাস্তবসম্মত, জনবান্ধব এবং ব্যবসাবান্ধব বাজেট উপহার দিক। ভ্যাট-ট্যাক্স সংক্রান্ত জটিলতা দূর করে এই শিল্পে বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে হবে। তবেই কর্মসংস্থান বাড়বে এবং অর্থনীতিও সচল থাকবে।
তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, অস্থায়ী সরকার হলেও আবাসন খাত ও সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোর সংকট নিরসনে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এই খাত সচল না হলে জাতীয় অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা দেশের উন্নয়ন থমকে দিতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সাবেক পরিচালক নিয়াজ উদ্দিন, বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারিং এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম মাসুম, বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং এসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক শঙ্খ কুমার রায়, বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি হোসেন আলমগীর, বাংলাদেশ টিম্বার মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ তানভীর মোহাম্মদ প্রমুখ।

ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি জানায়, জাপান বাদে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের শেয়ারগুলোর সূচক এমএসসিআই ০ দশমিক চার শতাংশ বেড়েছে। এমন সময়ে বাড়ছে যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ সরকারি সংস্থাগুলোর অর্থায়ন পুনর্বহাল করার বিষয়ে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে। অক্টোবরে শুরু হওয়া এই শাটডাউন দেশটির ইতিহাসে দীর্ঘতম।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসঅ্যাবিলিটি-ইনক্লুসিভ (প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক) বাংলাদেশ রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিজনেস অ্যান্ড ডিসঅ্যাবিলিটি নেটওয়ার্ক (বিবিডিএন)-এর সহযোগিতায় ‘এমপাওয়ারঅ্যাবিলিটি ২০২৫: পাওয়ারিং এভরি অ্যাবিলিটি’ সম্মেলন আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগে
শুল্কমুক্ত সুবিধায় বিদেশ থেকে আমদানি করা বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ সদস্যদের (এমপি) ৩১টি বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে বিক্রি না হওয়ায় সেগুলো জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরে হস্তান্তরের নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৭ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি প্রিমিয়ার ব্যাংক প্রায় দুই যুগ ধরে এইচ বি এম ইকবালের নিয়ন্ত্রণে ছিল। তার আমলে ব্যাংকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো—ইকবাল ও তার পরিবারের চার সদস্যের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশে সম্পদ ক্রয়।
১০ ঘণ্টা আগে