ব্যাংকের বহিঃনিরীক্ষা
কাওসার আলম
ব্যাংকগুলোর বহিঃনিরীক্ষার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি)। ব্যাংকগুলোর মোট সম্পদ, ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ ও আমানতের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ নিরীক্ষা ফি ৭০ লাখ ৩৩ হাজার ৭৬৩ টাকা এবং সর্বনিম্ন ফি হচ্ছে ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭২৪ টাকা। গতকাল রোববার ব্যাংকগুলোর বহিঃনিরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নিরীক্ষক কোম্পানিগুলোর তদারকি প্রতিষ্ঠানটি।
এফআরসি চেয়ারম্যান সাজ্জাত হোসেন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এফআরসি আইনের ৮ (ধ)-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ব্যাংক কোম্পানি বহিঃনিরীক্ষণ বিধিমালা, ২০২৪ অনুসারে অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, বহিঃনিরীক্ষা ফি ধার্য সীমার বেশি হতে পারবে না এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে এটি কার্যকর হবে।
২০১৫ সালে এফআরসি গঠিত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো বহিঃনিরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে দিল এফআরসি। ফি নির্ধারণের বিষয়ে জানতে চাইলে এফআরসি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া আমার দেশকে বলেন, ব্যাংকগুলোর নিরীক্ষা ফি নির্দিষ্ট না থাকার কারণে এ নিয়ে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা ছিল। এখন এফআরসি ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে। নির্ধারিত সীমার মধ্যেই অডিটরদের ফি নিতে হবে। এই সীমার কমও নেওয়া যাবে না আবার বেশিও নেওয়া যাবে না। ফলে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
জনবলের শ্রেণি ও মোট সম্পদ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের রেঞ্জ অনুসারে নিরীক্ষা ফির সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। জনবলের শ্রেণির মধ্যে রয়েছে এনগেজমেন্ট পার্টনার (সিএ), রিভিউ পার্টনার (সিএ), অডিট ডিরেক্টর/ম্যানেজার (সিএ), অডিট সুপারভাইজার, অডিট ইনচার্জ, অডিট স্টাফ (প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের ছাত্র) ও টেকনিক্যাল স্টাফ। এসব জনবলের ঘণ্টাপ্রতি সর্বনিম্ন হার, কর্মঘণ্টা, মাসিক ভাতা এবং ব্যাংকের মোট সম্পদ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ বিবেচনায় নিয়ে নিরীক্ষার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। যে ব্যাংকের সম্পদ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ বেশি সে ব্যাংকের নিরীক্ষা ফি বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের সীমা ১০ হাজার ও তার চেয়ে কম হলে নিরীক্ষা ফির পরিমাণ ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭২৪ টাকা, ১০ হাজারের বেশি এবং ২৫ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ১৭ লাখ ৫৮ হাজার ৪৪১ টাকা, ২৫ হাজারের বেশি এবং ৪০ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ২২ লাখ ৩৮ হাজার ১৫ টাকা, ৪০ হাজারের বেশি এবং ৭০ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ২৮ লাখ ৭৭ হাজার ৪৪৮ টাকা, ৭০ হাজারের বেশি এবং ১ লাখ পর্যন্ত নিরীক্ষা ফির পরিমাণ ৪১ লাখ ৫৬ হাজার ৩১৪ টাকা, এক লাখের ঊর্ধ্বে এবং ১ লাখ ৫০ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ৫৪ লাখ ৩৫ হাজার ১৮০ টাকা এবং ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ক্ষেত্রে এ নিরীক্ষা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ লাখ ৩৩ হাজার ৭৬৩ টাকা।
তবে এ নিরীক্ষা ফি সময় সময় পুনর্নির্ধারণ করা যাবে বলে এফআরসির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, অডিটরদের ফি নির্দিষ্ট না হওয়ার কারণে দরকষাকষি করে ফি নির্ধারণ করে আসছে ব্যাংকগুলো। এক্ষেত্রে যেসব কোম্পানির আর্থিক অনিয়ম বা ঝুঁকি বেশি ছিল সেসব কোম্পানি বেশি ফি দিয়ে অডিটর নিয়োগ দিয়ে আসছিল। কিন্তু ফি নির্ধারণ হলে তখন অডিটর তাদের মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বেশি স্বাধীন থাকবে এবং পেশাদারিত্বের মান বজায় রাখবে। এতে ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলার পাশাপাশি আর্থিক খাতের খাতেও শৃঙ্খলা ফিরবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অবশ্য শুধু ব্যাংকিং খাতই নয়, ধীরে ধীরে অন্য খাতগুলোর জন্যও অডিটরদের ফি নির্ধারণ করা হবে বলে এফআরসি সূত্রে জানা গেছে। প্রয়োজন অনুসারে সময় সময় বহিঃনিরীক্ষা ফি পুনর্নির্ধারণ করা যাবে।
জানা গেছে, গত বছরের ৯ জুলাই ব্যাংকগুলোর আর্থিক হিসাব বিবরণী নিরীক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক ‘ব্যাংক কোম্পানি বহিঃনিরীক্ষণ বিধিমালা, ২০২৪’ জারি করে। ওই বিধিমালায় ব্যাংকগুলোর আর্থিক হিসাবের ক্ষেত্রে যে ধরনের অডিট প্রয়োজন সে ব্যাপারে বিস্তারিত বলা হয়েছে। বিধিমালা অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোর বহিঃনিরীক্ষক হিসেবে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস ফার্ম নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে এসব ফার্মের ফি নির্ধারণের কথাও বলা হয়েছে। সে হিসাবে অডিটরদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসাবে এফআরসি ব্যাংকগুলোর নিরীক্ষকদের ফি নির্ধারণে গত ১৮ জুন একটি কমিটি গঠন করে। এফআরসি চেয়ারম্যানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ বিভাগ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, বেসরকারি ব্যাংক, আইসিএবি ও এফআরসির প্রতিনিধিদের নিয়ে কমিটি গঠিত হয়। অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে নিরীক্ষা ফি চূড়ান্ত করা হয়।
ব্যাংকগুলোর বহিঃনিরীক্ষার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি)। ব্যাংকগুলোর মোট সম্পদ, ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ ও আমানতের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ নিরীক্ষা ফি ৭০ লাখ ৩৩ হাজার ৭৬৩ টাকা এবং সর্বনিম্ন ফি হচ্ছে ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭২৪ টাকা। গতকাল রোববার ব্যাংকগুলোর বহিঃনিরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নিরীক্ষক কোম্পানিগুলোর তদারকি প্রতিষ্ঠানটি।
এফআরসি চেয়ারম্যান সাজ্জাত হোসেন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এফআরসি আইনের ৮ (ধ)-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ব্যাংক কোম্পানি বহিঃনিরীক্ষণ বিধিমালা, ২০২৪ অনুসারে অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, বহিঃনিরীক্ষা ফি ধার্য সীমার বেশি হতে পারবে না এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে এটি কার্যকর হবে।
২০১৫ সালে এফআরসি গঠিত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো বহিঃনিরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে দিল এফআরসি। ফি নির্ধারণের বিষয়ে জানতে চাইলে এফআরসি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া আমার দেশকে বলেন, ব্যাংকগুলোর নিরীক্ষা ফি নির্দিষ্ট না থাকার কারণে এ নিয়ে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা ছিল। এখন এফআরসি ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে। নির্ধারিত সীমার মধ্যেই অডিটরদের ফি নিতে হবে। এই সীমার কমও নেওয়া যাবে না আবার বেশিও নেওয়া যাবে না। ফলে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
জনবলের শ্রেণি ও মোট সম্পদ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের রেঞ্জ অনুসারে নিরীক্ষা ফির সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। জনবলের শ্রেণির মধ্যে রয়েছে এনগেজমেন্ট পার্টনার (সিএ), রিভিউ পার্টনার (সিএ), অডিট ডিরেক্টর/ম্যানেজার (সিএ), অডিট সুপারভাইজার, অডিট ইনচার্জ, অডিট স্টাফ (প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের ছাত্র) ও টেকনিক্যাল স্টাফ। এসব জনবলের ঘণ্টাপ্রতি সর্বনিম্ন হার, কর্মঘণ্টা, মাসিক ভাতা এবং ব্যাংকের মোট সম্পদ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ বিবেচনায় নিয়ে নিরীক্ষার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। যে ব্যাংকের সম্পদ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ বেশি সে ব্যাংকের নিরীক্ষা ফি বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের সীমা ১০ হাজার ও তার চেয়ে কম হলে নিরীক্ষা ফির পরিমাণ ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭২৪ টাকা, ১০ হাজারের বেশি এবং ২৫ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ১৭ লাখ ৫৮ হাজার ৪৪১ টাকা, ২৫ হাজারের বেশি এবং ৪০ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ২২ লাখ ৩৮ হাজার ১৫ টাকা, ৪০ হাজারের বেশি এবং ৭০ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ২৮ লাখ ৭৭ হাজার ৪৪৮ টাকা, ৭০ হাজারের বেশি এবং ১ লাখ পর্যন্ত নিরীক্ষা ফির পরিমাণ ৪১ লাখ ৫৬ হাজার ৩১৪ টাকা, এক লাখের ঊর্ধ্বে এবং ১ লাখ ৫০ হাজার পর্যন্ত নিরীক্ষা ফি ৫৪ লাখ ৩৫ হাজার ১৮০ টাকা এবং ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ক্ষেত্রে এ নিরীক্ষা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ লাখ ৩৩ হাজার ৭৬৩ টাকা।
তবে এ নিরীক্ষা ফি সময় সময় পুনর্নির্ধারণ করা যাবে বলে এফআরসির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, অডিটরদের ফি নির্দিষ্ট না হওয়ার কারণে দরকষাকষি করে ফি নির্ধারণ করে আসছে ব্যাংকগুলো। এক্ষেত্রে যেসব কোম্পানির আর্থিক অনিয়ম বা ঝুঁকি বেশি ছিল সেসব কোম্পানি বেশি ফি দিয়ে অডিটর নিয়োগ দিয়ে আসছিল। কিন্তু ফি নির্ধারণ হলে তখন অডিটর তাদের মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বেশি স্বাধীন থাকবে এবং পেশাদারিত্বের মান বজায় রাখবে। এতে ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলার পাশাপাশি আর্থিক খাতের খাতেও শৃঙ্খলা ফিরবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অবশ্য শুধু ব্যাংকিং খাতই নয়, ধীরে ধীরে অন্য খাতগুলোর জন্যও অডিটরদের ফি নির্ধারণ করা হবে বলে এফআরসি সূত্রে জানা গেছে। প্রয়োজন অনুসারে সময় সময় বহিঃনিরীক্ষা ফি পুনর্নির্ধারণ করা যাবে।
জানা গেছে, গত বছরের ৯ জুলাই ব্যাংকগুলোর আর্থিক হিসাব বিবরণী নিরীক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক ‘ব্যাংক কোম্পানি বহিঃনিরীক্ষণ বিধিমালা, ২০২৪’ জারি করে। ওই বিধিমালায় ব্যাংকগুলোর আর্থিক হিসাবের ক্ষেত্রে যে ধরনের অডিট প্রয়োজন সে ব্যাপারে বিস্তারিত বলা হয়েছে। বিধিমালা অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোর বহিঃনিরীক্ষক হিসেবে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস ফার্ম নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে এসব ফার্মের ফি নির্ধারণের কথাও বলা হয়েছে। সে হিসাবে অডিটরদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসাবে এফআরসি ব্যাংকগুলোর নিরীক্ষকদের ফি নির্ধারণে গত ১৮ জুন একটি কমিটি গঠন করে। এফআরসি চেয়ারম্যানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ বিভাগ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, বেসরকারি ব্যাংক, আইসিএবি ও এফআরসির প্রতিনিধিদের নিয়ে কমিটি গঠিত হয়। অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে নিরীক্ষা ফি চূড়ান্ত করা হয়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১ দিন আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে