সংবাদ সম্মেলনে উদীচি

স্টাফ রিপোর্টার

সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের সিদ্ধান্তকে আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতা প্রসূত বলে মনে করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কেন্দ্রীয় সংসদ।
শনিবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সঙ্গীত ও শরীরচর্চার শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিলের প্রতিবাদে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে একথা জানানো হয়। উদীচির পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যটি উপস্থাপন করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে।
অমিত রঞ্জন বলেন, শিক্ষক নিয়োগ বাতিল একটি সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। তারা পর্যায়ক্রমে চারুকলা শিক্ষক নিয়োগও বাতিল করবেন। তারা পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীতকলা, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেবেন। উদীচী মনে করে এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত। আমরা সরকারের এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, উদীচী বিশ্বাস করে আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষিত বাংলাদেশের প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদেরকে হতাশা ও নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এখান থেকে নতুন প্রজন্মকে রক্ষার উপায় সৃজনশীলতা, শারীরিক সক্ষমতা ও মানবিক হিসেবে গড়ে তোলা।
এই অসামান্য মানবিক কাজটি করতে পারেন শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকসহ শিল্পকলার শিক্ষকবৃন্দ। তাই তারা প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় অপরিহার্য। উদীচী সরকারের অনধিকার চর্চা প্রবণ এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জোর দাবি জানাচ্ছে। একইসাথে অপরাপর সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিল্পীদের নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য গঠনের প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
এসময় সংগঠনটির পক্ষ থেকে সরকারের কাছে স্মারকলিপি, বিশিষ্টজনদের বিবৃতি ও গোলটেবিল আলোচনাসহ প্রয়োজনে পর্যায়ক্রমে বৃহত্তর কর্মসূচীর ঘোষণা দেন অমিত রঞ্জন।
সংবাদ সম্মেলন আরো বক্তব্য রাখেন, উদীচির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম, সহ-সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, নজরুল শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি সুজিদ মোস্তফা, মহাদেব ঘোষ প্রমুখ।

সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের সিদ্ধান্তকে আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতা প্রসূত বলে মনে করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কেন্দ্রীয় সংসদ।
শনিবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সঙ্গীত ও শরীরচর্চার শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিলের প্রতিবাদে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে একথা জানানো হয়। উদীচির পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যটি উপস্থাপন করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে।
অমিত রঞ্জন বলেন, শিক্ষক নিয়োগ বাতিল একটি সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। তারা পর্যায়ক্রমে চারুকলা শিক্ষক নিয়োগও বাতিল করবেন। তারা পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীতকলা, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেবেন। উদীচী মনে করে এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত। আমরা সরকারের এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, উদীচী বিশ্বাস করে আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষিত বাংলাদেশের প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদেরকে হতাশা ও নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এখান থেকে নতুন প্রজন্মকে রক্ষার উপায় সৃজনশীলতা, শারীরিক সক্ষমতা ও মানবিক হিসেবে গড়ে তোলা।
এই অসামান্য মানবিক কাজটি করতে পারেন শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকসহ শিল্পকলার শিক্ষকবৃন্দ। তাই তারা প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় অপরিহার্য। উদীচী সরকারের অনধিকার চর্চা প্রবণ এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জোর দাবি জানাচ্ছে। একইসাথে অপরাপর সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিল্পীদের নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য গঠনের প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
এসময় সংগঠনটির পক্ষ থেকে সরকারের কাছে স্মারকলিপি, বিশিষ্টজনদের বিবৃতি ও গোলটেবিল আলোচনাসহ প্রয়োজনে পর্যায়ক্রমে বৃহত্তর কর্মসূচীর ঘোষণা দেন অমিত রঞ্জন।
সংবাদ সম্মেলন আরো বক্তব্য রাখেন, উদীচির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম, সহ-সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, নজরুল শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি সুজিদ মোস্তফা, মহাদেব ঘোষ প্রমুখ।

সুস্থ সংস্কৃতির জন্য শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা জানি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি হাত ধরাধরি করে চলে। এরা একে অন্যের পরিপূরক। আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করি তা যদি দেশকে ভালোবাসতে না শেখায়, জীবনকে প্রেমময় না করে, মানুষের প্রতি দরদি না করে, তাহলে সে শিক্ষা হলো অপশিক্ষা আর অপশিক্ষার পথ ধরে অপসংস্কৃতি আম
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর শাখার নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসার সভাপতিত্বে ও মিরপুর পূর্ব থানার কর্মপরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশে স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুখ্যাত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন বর্তমানে কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন বিদেশি নম্বরের মাধ্যমে তার চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছে।
২ ঘণ্টা আগে
শুরু থেকেই মোবাইল অপারেটরদের হাতে জিম্মি দেশের টেলিকম খাত। ২০০৮ সালে আইডিএলটিএস পলিসি এই খাতের একাধিপত্য ভাঙতে সক্ষম হয়। কিন্তু নতুন খসড়া পলিসি ফের বিদেশি কোম্পানির কাছে জিম্মি হওয়ায় শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। কেননা, আইএসপি’র লাইসেন্স ফি ৫ গুণ বেড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে