প্রতিনিধি, ঢাবি
২০০৯ সালের পিলখানা ট্র্যাজেডির পর চাকরিচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত সাবেক বিডিআর সদস্যরা চাকরিতে পুনর্বহালসহ তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়।
আন্দোলনকারীরা শুরুতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচির ঘোষণা দিলেও পরে তা স্থগিত করে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যায়। বেলা ১১টার দিকে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মো. রোকসেদ আলম একথা নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, প্রতিনিধি দল সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি সন্তোষজনক সমাধান নিয়ে ফিরবে। আর যদি ফলাফল আশানুরূপ না হয়, তবে আমরা আমাদের কর্মসূচি চালিয়ে যাব। প্রয়োজনে ‘মার্চ টু সচিবালয়’ থেকে ‘মার্চ টু যমুনা’ও হবে।
সাবেক বিডিআর সদস্য কামরুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, গত ১৭ বছর মানবেতর জীবন কাটিয়েছি। ১৩ মাস কারাভোগ করেছি। ছেলেকে ভালো কলেজে পড়াতে পারিনি। পরিবারের মুখে ভালো খাবার তুলে দিতে পারিনি। গার্মেন্টসে কাজ করেছি। কেউ সুবিচার দেয়নি। আমরা ড. ইউনূস সরকারের দিকে তাকিয়ে আছি- তিনি আমাদের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দেবেন।
আরেক সদস্য জসীম উদ্দীন বলেন, আমি বিনাদোষে চার বছর কারাভোগ করেছি। আজ আমরা আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের দাবি মেনে নেবে।
তাদের তিন দফা দাবি হলো- ১. চাকরিতে পুনর্বহাল ও ক্ষতিপূরণ: পিলখানা ও দেশের অন্যান্য বিডিআর ইউনিটসমূহে সাদারি কোর্ট ও বিশেষ আদালতের মাধ্যমে চাকরিচ্যুত (৭৬ ব্যাচসহ) সকল সদস্যকে পুনর্বহাল এবং রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধাসহ পূর্ণ ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে।
২. স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন: পিলখানা হত্যাকাণ্ডে গঠিত তদন্ত কমিটিকে পূর্ণাঙ্গ ও স্বাধীন তদন্ত কমিশনে রূপান্তর করতে হবে। পাশাপাশি, কমিশনের কার্যকারিতা বাধাগ্রস্তকারী সকল বিধিনিষেধ (বিশেষ করে ‘ব্যতীত’ শব্দ ও ধারা ২(৫)) বাতিল করতে হবে। নিরপরাধ সদস্যদের মুক্তি ও প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
৩. বিডিআর নাম পুনঃস্থাপন ও সেনা কর্মকর্তাদের পুনর্বাসন: ষড়যন্ত্রমূলকভাবে চাকরিচ্যুত দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাদের পুনর্বাসন ও ‘বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)’ নামটি পুনরায় ফিরিয়ে আনার দাবি জানানো হয়।
২০০৯ সালের পিলখানা ট্র্যাজেডির পর চাকরিচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত সাবেক বিডিআর সদস্যরা চাকরিতে পুনর্বহালসহ তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়।
আন্দোলনকারীরা শুরুতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচির ঘোষণা দিলেও পরে তা স্থগিত করে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যায়। বেলা ১১টার দিকে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মো. রোকসেদ আলম একথা নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, প্রতিনিধি দল সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি সন্তোষজনক সমাধান নিয়ে ফিরবে। আর যদি ফলাফল আশানুরূপ না হয়, তবে আমরা আমাদের কর্মসূচি চালিয়ে যাব। প্রয়োজনে ‘মার্চ টু সচিবালয়’ থেকে ‘মার্চ টু যমুনা’ও হবে।
সাবেক বিডিআর সদস্য কামরুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, গত ১৭ বছর মানবেতর জীবন কাটিয়েছি। ১৩ মাস কারাভোগ করেছি। ছেলেকে ভালো কলেজে পড়াতে পারিনি। পরিবারের মুখে ভালো খাবার তুলে দিতে পারিনি। গার্মেন্টসে কাজ করেছি। কেউ সুবিচার দেয়নি। আমরা ড. ইউনূস সরকারের দিকে তাকিয়ে আছি- তিনি আমাদের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দেবেন।
আরেক সদস্য জসীম উদ্দীন বলেন, আমি বিনাদোষে চার বছর কারাভোগ করেছি। আজ আমরা আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের দাবি মেনে নেবে।
তাদের তিন দফা দাবি হলো- ১. চাকরিতে পুনর্বহাল ও ক্ষতিপূরণ: পিলখানা ও দেশের অন্যান্য বিডিআর ইউনিটসমূহে সাদারি কোর্ট ও বিশেষ আদালতের মাধ্যমে চাকরিচ্যুত (৭৬ ব্যাচসহ) সকল সদস্যকে পুনর্বহাল এবং রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধাসহ পূর্ণ ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে।
২. স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন: পিলখানা হত্যাকাণ্ডে গঠিত তদন্ত কমিটিকে পূর্ণাঙ্গ ও স্বাধীন তদন্ত কমিশনে রূপান্তর করতে হবে। পাশাপাশি, কমিশনের কার্যকারিতা বাধাগ্রস্তকারী সকল বিধিনিষেধ (বিশেষ করে ‘ব্যতীত’ শব্দ ও ধারা ২(৫)) বাতিল করতে হবে। নিরপরাধ সদস্যদের মুক্তি ও প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
৩. বিডিআর নাম পুনঃস্থাপন ও সেনা কর্মকর্তাদের পুনর্বাসন: ষড়যন্ত্রমূলকভাবে চাকরিচ্যুত দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাদের পুনর্বাসন ও ‘বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)’ নামটি পুনরায় ফিরিয়ে আনার দাবি জানানো হয়।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানার কালশী এলাকায় বিহারি ক্যাম্পে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে মো. সাগর (২৭) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেফেসবুকে ভুয়া পোস্ট ও সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি (প্রিজন্স) শেখ আব্দুল অমিককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিগাতলায় সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ একসময় এশিয়ার চারটি দেশ - চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও ভিয়েতনাম - থেকে এগিয়ে ছিল কিন্তু সবগুলো দেশ আমাদের ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অগ্রগতির মূল কারণ হলো শিক্ষা। এটি ছিল মানসম্মত শিক্ষা এবং সকলের জন্য শিক্ষা।
২ ঘণ্টা আগে