স্টাফ রিপোর্টার
বাঙালি সংস্কৃতি লালন করে পান্তা, আলু ভর্তা, ইলিশ এবং সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে নববর্ষকে বরণ করেছে দশ সংগঠন। সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্ত মঞ্চে বর্ষবণের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পান্তা-আলুর ভর্তায় আগত দর্শনার্থীদের আপ্যায়ন করা হয়েছে। পরবর্তীতে বাউলাগান 'আল্লাহ্ মেঘ দে, পানি দে, ছাঁয়া দে' পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের মূল পর্ব শুরু হয়। এসময় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মী এবং নানা বয়সী মানুষ মিলিত হবে নববর্ষের মেলায়।
হাসিব আহমদ নামে এক দর্শনার্থী বলেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে সামাজিক এবং সংস্কৃতি সংগঠনের এসব আয়োজন প্রশংসনীয়। বিদেশি সংস্কৃতি বিহীন এসব আয়োজনে বাঙালিয়ানার স্বাধ পেয়েছি।
নুরুন্নাহার নামের আরেক দর্শনার্থী বলেন, পহেলা বৈশাখের উম্মাদনা দেখতে সকাল ৬টা থেকে বের হয়েছি। যেখানেই যাচ্ছি মুগ্ধ হয়েছি। কারণ আমরা তো এমন বাঙালিয়ানা চাই।
অনুষ্ঠান ব্যবস্থপনা কমিটির সভাপতি ফয়জুল আলম আমার দেশকে বলেন, আমরা দশটি সংগঠন যৌথ উদ্যোগ নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি এই আয়োজন যেন মাটির হয়। এটা যেন কৃষকের উদযাপনের মত হয়। এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা সকল দর্শনার্থীদের জন্য পান্তা ভাতের আয়োজন উন্মুক্ত করেছি। যাতে করে সবাই গ্রামের বৈশাখের অনুভূতি পায়।
অনুষ্ঠানের আয়োজক দশ সংগঠন হলো- জনসংস্কৃতি, বাংলাদেশ গঠনতান্ত্রিক আন্দোলন, বাঙালমেল, শিল্পস্বর, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, মনবাহক পাঠচক্র, বিজয় ২৪ ফাউন্ডেশন, জুলাই বিপ্লব পরিষদ, নারী অঙ্গন।
বাঙালি সংস্কৃতি লালন করে পান্তা, আলু ভর্তা, ইলিশ এবং সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে নববর্ষকে বরণ করেছে দশ সংগঠন। সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্ত মঞ্চে বর্ষবণের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পান্তা-আলুর ভর্তায় আগত দর্শনার্থীদের আপ্যায়ন করা হয়েছে। পরবর্তীতে বাউলাগান 'আল্লাহ্ মেঘ দে, পানি দে, ছাঁয়া দে' পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের মূল পর্ব শুরু হয়। এসময় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মী এবং নানা বয়সী মানুষ মিলিত হবে নববর্ষের মেলায়।
হাসিব আহমদ নামে এক দর্শনার্থী বলেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে সামাজিক এবং সংস্কৃতি সংগঠনের এসব আয়োজন প্রশংসনীয়। বিদেশি সংস্কৃতি বিহীন এসব আয়োজনে বাঙালিয়ানার স্বাধ পেয়েছি।
নুরুন্নাহার নামের আরেক দর্শনার্থী বলেন, পহেলা বৈশাখের উম্মাদনা দেখতে সকাল ৬টা থেকে বের হয়েছি। যেখানেই যাচ্ছি মুগ্ধ হয়েছি। কারণ আমরা তো এমন বাঙালিয়ানা চাই।
অনুষ্ঠান ব্যবস্থপনা কমিটির সভাপতি ফয়জুল আলম আমার দেশকে বলেন, আমরা দশটি সংগঠন যৌথ উদ্যোগ নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি এই আয়োজন যেন মাটির হয়। এটা যেন কৃষকের উদযাপনের মত হয়। এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা সকল দর্শনার্থীদের জন্য পান্তা ভাতের আয়োজন উন্মুক্ত করেছি। যাতে করে সবাই গ্রামের বৈশাখের অনুভূতি পায়।
অনুষ্ঠানের আয়োজক দশ সংগঠন হলো- জনসংস্কৃতি, বাংলাদেশ গঠনতান্ত্রিক আন্দোলন, বাঙালমেল, শিল্পস্বর, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, মনবাহক পাঠচক্র, বিজয় ২৪ ফাউন্ডেশন, জুলাই বিপ্লব পরিষদ, নারী অঙ্গন।
মেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
২ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি)-তে ‘‘এড ওয়াল ফেয়ার: মাস্টারিং দ্য ব্যাটেল অফ এডভার্টাইজিং’’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্প (বিআইএসডিপি) এর আওতায় সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের প্যাকেজ ভিত্তিক অটোমেশন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে ফিলিপ মরিসের নিকোটিন পাউচ তৈরির কারখানা স্থাপনের উদ্যোগে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) এবং অ্যান্টি-টোবাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)।
১৭ ঘণ্টা আগে